১. গাড়ল কাকে বলে?
খুব সাধারন মানুষ বলতে যা বোঝায় সেরকম একটা কিছু হতেই নাভিশ্বাস ওঠে যার নিজেকে দেশপ্রেমিক বা সংস্কৃতিমনা ভাবা কি তার সাজে? না এগুলো মাথার অনেক উপর দিয়ে যায় আমার। তবে বাঙ্গাল হলেও হাততালি দিতে পারি; সংস্কৃতিমনা, সংস্কৃতিজীবি এমনকি সংস্কৃতিবাগীশদের কথায়-কাজে বুঝে-নাবুঝে বা ভুলবুঝে। তবে এমন জীবনেও তো অসাধারন মুহূর্ত আসে। যেমন আমার এসেছিল। দু'তিন দিন আগের কথা। খুবই সাদামাটা একটা দিন...। দাড়ান! গল্পটা ছোট কিন্ত একটু ভুমিকা না দিলে কি চলে? সবাই তো দেয়। আমার ভেতড়ে যে গাড়ল সেও দিতে চায়? গড়পড়তার বেশি না হলে গাড়লত্বই যে বৃথা! আর সে ধাক্কায় বেসামাল আমি। ক্যান্টিফ্যলাসের হাল দেখুন আমারটাও বুঝবেন।
একেই বলে ভাষার বিড়ম্বনা! মিউজিকের একটা ধারাকে বলে বলেরো - আবার মেক্সিকোতে বুটপলিশওয়ালাদেরকে বলেরো বলা হয়। বুঝুন ঠেলা। তবে ক্যন্টিফেলার নাচ খারাপ হয়নি কি বলেন?
২. চৈনিক ললনা......
একটা কাঠখোট্টা কোর্সে শিক্ষকতা সহকারি হিসাবে কাজ করছি এই গ্রীষ্মে (গোপনে বলে রাখছিঃ আমার বাসনা হয় সহকারির কাজটা যদি ব্যগ টানাটানি জাতীয় হত সবচেয়ে ভাল হত, সবসময় একটা জ্ঞানী জ্ঞানী ভাব নিয়ে থাকতে হত না)। ক্লাসে এক চীনা ছাত্রী আছে। আমার মত শান্ত-শিষ্ট নয়। জ্ঞানী-জ্ঞানী ভাব নেবার বালাই বা আদত কোনটাই নেই তার। আমার কি হিংসে হয় তাকে! অস্থির চঞ্চলতা, চোখে মুখে আলোর ছটাও খেলে যায় হয়ত। অথবা হাসিতে ঝর্নার ফোয়ারা। চোখ আমার বড় সাদা। সব রঙ তাই ধরা পড়ে না। জগতের কত রঙ যে অধরা থেকে যায় তার হিসাবে নাই বা গেলাম। সাদা চোখের গাড়লের যায়গায় রবী দাদু হলে ঠিক কিছু একটা নামিয়ে ফেলতেন। হয়ত 'আমি চিনি গো চিনি তোমারে' জাতীয় কিছু একটা। নিয়তি নির্মম; ঠিক মানুষ ঠিক যায়গায় থাকে না সবসময়। থাকলে সৃষ্টির এমন আকাল পড়তনা।
শুনেছি যখন তিনি নোবেল পুরষ্কার পান আমেরিকার এই শহরেই নাকি তিনি ছিলেন। এইখানে তাই প্রতি বছর তার স্মরনে একটা উৎসবের আয়োজন করে বাঙালীরা ।
৩. অজানার মাঝে জানার খোঁজে
এইবার ভাষার কথায় আসি। বহু সংস্কৃতির দেশ যেমন আমেরিকায় এসে দেখি নানা দেশের ভাষার নানা দ্যোতনা। কিছুই বুঝিনা। তারপরও ভাষাগুলোর ভেতর অর্থের চেয়েও গভীর আরো কোন সুর যেন লুকিয়ে আছে। কানের গোড়ায় পৌছে কেমন যেন আলাদা একটা নিজস্বতার ছাপ রেখে যায়। জোর দাবি করে আমি কিন্তু অন্যসবের থেকে আলাদা। যেন সেই ভাষার লোকেদের ইতিহাস, হাসি-কান্না, স্বপ্ন সব এক হয়ে মিশে আছে এই ভাষার কোলে। শোনার কান থাকলে আলাদা করে ইতিহাসের পাতা ঘাটা অনর্থক। কে কবে কার মত করে ইতিহাস লিখল সেটা নিয়ে তর্ক করাও যেন বালখিল্য। আমি তাই কান পেতে ..........আপনাদের কি এমন মনে হয় কখনো?
ভাষা আর শব্দের বিড়ম্বনায় কেন্টিফ্যলাসে নাজেহাল দশা তো দেখলেন এবার দেখুন কিংবদন্তির চ্যাপলিন শব্দ হারিয়ে ভাষাকে ঘুটা দিয়ে বেকায়দা বিড়ম্বনা সামাল দিচ্ছেন।
৪. ধান ভানি এবার
শিবের গীত তো অনেক হল। বেলা যায়। এবার ধান ভানার কাজে লাগি। যখন লেখাটা শুরু করছি কোথায় শেষ করব জানি। কিন্তু কিভাবে শুরু করি এইটাই ভেবে পাচ্ছিনা। যাহোক একের পর এক ভুমিকা দিলাম কিন্তু তারপরও মূল বিষয়ের কাছে যেতে পারছিনা। আসলে বিষয়টা এত ছোট কিন্তু একটা কিছু আছে এর মধ্যে যার জন্য এটা সেটা ভূমিকা দিয়েও মন যেন ভরছেনা। গুছিয়ে লিখতে না পারা যে কি কষ্ট বুঝতে পারা যায় এরকম অবস্থায়।
ক্লাস শেষ। ল্যাবে বসে আছি। ছাত্র-ছাত্রীরাও অনেকে কাজ করছে ল্যবে। হঠাৎ মনে হল ঢাকায় ফোন করি। ছোট বোনের সাথে কথা হল। তারপর আবার কাজে বসলাম। ছাত্র ছাত্রীরা কাজ শেষে একসাথে বের হবার পায়তারা করছে। এ অবস্থায় সাধারন শুভেচ্ছা বিনিময় করছে। "হ্যাভ আ নাইস ইভনিং", "সি ইউ টুমোরো" জাতীয়। হঠাৎ চীনা মেয়েটি থামল একটু বেশি কিছু বলতে চায় যেন। "When you were talking I was listening. Your language is like flowers." বলতে বলতে হাত দিয়ে ভংগী করে ফুলের মত করে হাতের আঙ্গুল নাড়াল। কত সহজে এত সুন্দর একটা কথা বলে দিল। আমি গাড়ল হতভম্ব। কি করে এই অসাধারন মন্তব্যের উত্তর দেয়া যায় বঝুতে পারলাম না। ধন্যবাদ আবার দেখা হবে জাতীয় কথা বলে বিদায় দিলাম। কিন্তু আমার অনেক দিনের হাতরে বেড়ান একটা প্রশ্নের উত্তর জানলাম এই প্রাণোচ্ছল চীনা মেয়েটির কাছে। ভাষা যেখানে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় না। যখন বিভিন্ন দেশের ভাষা শুনি নানা মুখী দ্যোতনা টের পাই। বাংলা শুনে অবাঙ্গালীদের মনে কি ভাব জাগে? কাউকে মন খুলে জিজ্ঞেস করা হয়ে ওঠেনি। বিশেষ করে সৈজন্যগত উত্তরের মাঝে হয়ত সত্যটা জানা যাবে না সেটা ভেবে। না চাইতেই পেয়ে গেলাম আজকে মনের মত উত্তর। Your language is like flowers! তাইতো এই কথা আগে কেউ বলে নি কেন? এমন ফুলের মত না হলে আমার মায়ের ভাষা?
কি আনন্দ!
মন মোর মেঘের সঙ্গী.........
|
গলা ছেড়ে গান ধরলেও সাবধান আমি। আশে পাশে কেউ শুনতে পাচ্ছে নাতো। তবে ভয় কি তাতে? আমার ভাষায় তো ফুলের ছন্দ।
ফুলে ফুলে ঢলে ঢলে......
|
ঘটনাটা ঘটার পাবার পর মনটা নেচে উঠল। কাউকে এই আনন্দের কথা বলতে হয় যে! কিন্তু মাথায় আসল না ঠিক কাকে বলি। তখনি সচলায়তনের পাঠকদের কথা মনে পড়ল।
ছবি সূত্র/কৃতজ্ঞতাঃ Nicolle Rager Fuller, National Science Foundation
মন্তব্য
ভাল লাগল...
--------------------------------
কাঠবেড়ালি! তুমি মর! তুমি কচু খাও!!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ধন্যবাদ বালিকা। পরীক্ষা ভাল হৈল?
রিয়াজ, লেখাটা সুন্দর হইসে মন-ছোঁয়া লেখা।
ধন্যবাদ তানভীর ভাই। আপনার ভাল লাগল দেখে আমি খুশি
ক্ষুদে শহরের উপর লেখাটার শেষ মন্তব্যগুলো সময় পেলে রিভিউ করবেন। কোন পর্যবেক্ষন থাকলে মন্তব্যঘরে দিয়েন।
ঝরঝরে বর্ণনা ।
খুব ভাল লেগেছে ।
অভিনন্দন
ধন্যবাদ। আসলে বুঝছিলাম না কি ভাবে এই ছোট ঘটনা নিয়ে একটা পোস্ট দেয়া যায়। তাই হাবিজাবি দিয়ে এটাকে একটা পোস্টের আকার দেবার চেষ্টা করলাম। আপনার ভাল লাগার ব্যপারটা সাহস যোগাচ্ছে।
রিয়াজ ভাই, অফিসে আছি, তাই সব গান শোনা বা ভিডিও দেখা হলোনা, শুধু চ্যাপলিন মামাকে দেখেই তারা দিয়া গেলাম।
ক্ষুদে শহরের বিষয়টা নিয়ে আরো ভাবছি। কম খরচে ঘর বাড়ী বানানোর জন্য ড়্যাপিড বিল্ডিং সিস্টেম (RBS) ইদানীং উন্নয়নশীল বিশ্বে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। ভিয়েতনাম আর লিবিয়াতে এদের দু'টো সফল প্রজেক্ট আছে বলে শুনেছি। কয়েক হাজার আম্রিকান ডলারেই তিন রুমের অ্যাপার্টমেন্ট বানানো সম্ভব এই পদ্ধতিতে। আরেকটু ঘাঁটাঘাঁটি করে আপনাকে একটা ইমেইল করব।
ধন্যবাদ মামুন ভাই। কোন কিছু ভাল লাগলে জনে জনে বলে বেড়ানর অভ্যাস। আপনার ইমেইলের অপেক্ষায় থাকবো। যেটা আমাদের সমস্যা সেটা ত অন্য কেউ এসে সমাধান করে দিবে না। ক্ষুদে শহর ধারনায় অনেক রকমের চ্যালেঞ্জ আছে। কিন্তু সম্ভাবনার দিকে তাকিয়ে মনে হয় হাত গুটিয়ে থাকা বুদ্ধিমানের কাজ নয়।
ধান ভানতে গিয়ে শিবের গীত ভালোই গেয়েছেন। যে বিষয় নিয়ে বলতে গেছেন, তার গীত হিসেবে শুরুটা শুধু ভালো না চমৎকার! বাঙলা নিয়ে চাইনিজ ললনার কথাগুলো ভালো লাগলো। পারলে আমার পক্ষ হয়ে তাকে একটা ধন্যবাদ দিবেন আর বাংলাদেশ ঘুরে বেরিয়ে যাওয়ার নিমন্ত্রণটাও।
অনেক ধন্যবাদ পান্থ রেজা ভাই। 'চমৎকার' শব্দটা হজম করতে অসুবিধা হচ্ছে যদিও শুনতে ভালই লাগল। আপনার নিমন্ত্রন আর ধন্যবাদ পাঠিয়ে দেব পরের ক্লাসে।
নাম উল্লেখ করতে চাইনা তবে কিছু ভাষা শুনেছি যেগুলো শুনতে জঘন্য লাগে। কোন সুর নেই, মাধূর্য নেই। রাগিবের মন্তব্যর সাথে আমি প্রায় একমত। হিন্দী/উর্দুতে একটা ছন্দ আছে ঠিকই, তবে বাংলা কবিতার জন্যও বেশ ফিট।
আপনার ক্ষুদে শহর বিষয়ক পোস্টে আমি মন্তব্যখেলাপী হয়ে আছি। দুঃখিত। আসলে আমার একটা স্বতন্ত্র পোস্ট দেবার ইচ্ছে ছিল, সময়ে পেরে উঠছিনা। আমার ভাবনার একাংশ পাবেন আমার এই পুরোনো পোস্টে।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
রাজনৈতিক শুদ্ধতার খাতিরে এই পর্যবেক্ষনটা উল্লেখ করিনি। এরকম অনুভুতির পরই মনে হয়েছিল বাংলা ভাষা অন্যদের কাছে কেমন লাগে সেটা জানতে পারলে মন্দ হত না। বাংলা ভাষা আসলেই সুন্দর। নানা উৎস থেকে শব্দ আসার কারনে হোক, উচ্চারনের সহজিয়া কায়দার জন্য হোক কিছু একটা আছে বাংলার। সেটা মনে হয়েছে সবসময়। তাই চীনা ছাত্রীর এই মন্তব্য থেকে আসলে ধারনার সত্যতা পেয়ে ভাল লেগেছিল। ইচ্ছা আছে ভাষাতত্ত্বের কারুর কাছ থেকে একসময় ভাষার এই সুরগত দিক সম্পর্কে জানব।
আপনার পোষ্টটা পড়লাম। আপনিও এই সমস্যাটি ভালভাবে চিহ্নিত করেছেন। সমাধানটি হয়ত এই সমস্যার আংশিক সমাধান দিতে পারে। তবে সবচাইতে কঠিন অংশটি হচ্ছে যেখানে পারস্পরিক সহযোগীতার কথা বলেছেন। লেবার মার্কেট বা শ্রম বাজার তো আজকের দিনে বেশ প্রতিযোগীতামূলক। আমাদের জনসংখ্যার চাপ বেশি থাকাটা অন্যদের সামনে আমাদের দক্ষ/অদক্ষ শ্রমিকদের প্রাধান্য দেবার কারন হিসাবে কজ করবেনা হয়ত। আমাদের সমস্যাকে মাথায় না রেখে তারা হয়ত তাদের স্বার্থটাই বেশি গুরুত্ব দিয়ে দেখবে। আপনার মন্তব্য/পোস্টের অপেক্ষায় থাকলাম
আমার কিন্তু ভালো লেগেছে। এই অনুভূতি প্রকাশে এই শীবের গীতটুকু খারাপ লাগে নাই... উল্টা তো মনে হয় মাধূর্যই বাড়াইছে
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
চেষ্টাটাকে তাহলে শতভাগ অপচেষ্টা বলা যায় না। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
ভাল লাগল আপনার বাংলা ফুলেল অভিজ্ঞতা।
**********************
ছায়া বাজে পুতুল রুপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কি দোষ!
!কাঁশ বনের বাঘ!
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
আপনার সাথে আবার দেখা হয়ে ভাল লাগল। ধন্যবাদ পুতুল।
খুবই ভালো লাগলো। একেবারে পরিপূর্ণ পোস্ট। আপনার আগের পোস্টটা পড়তে পড়তে হারিয়ে গেছি কাজের চাপে। ফিরতে পারলে কিছু কথা বলার ছিলো।
যত্ন করে, রসিয়ে, একেবারে গান-নাচ-নাটক সহ দারুণ এক প্যাকেজ নামালেন। আপনাকে মন্তব্য করতে দেখেই মনে মনে অপেক্ষা করতাম কবে ব্লগানো শুরু করবেন সেজন্য। এখন যেমন আরও কিছু মন্তব্যকারীর ব্লগার হয়ে ওঠার অপেক্ষায় আছি।
অনভ্যাসের কারণে হয়তো কিছু বানান ভুল রয়ে গেছে।
সাধারণ
দাঁড়ান
ভূমিকা
গাঁড়ল
ব্যাগ
জায়গা
রবি
তাঁর স্মরণে
বাধা (বাঁধা = বন্ধন)
বাঙালি
আপনার ছাত্রীর কথাটা শুনে আমার অনুভূতিটাও আপনার মত। সংস্কৃতিজ্ঞানবর্জিত এই গাঁড়লকেও স্পর্শ করে গেলো। ভাষা নিয়ে আপনার গর্বের জন্য স্যালুট।
আপনার ভার্সিটিতে দু'বার গেছি বেড়াতে। আমার খুব প্রিয় কিছু মানুষ থাকেন ওখানে। দেখা করার মতো মানুষের সংখ্যা বাড়ছেই ওদিকে!
এইরকম পরিপূর্ণ মন্তব্যের জন্যইত এমন পোস্ট লেখা। আমি জানতাম বানান ভুল আছে। কিন্তু তা যে এত সেটা বুঝতে পারিনি। এরকম একটা বিষয়ের পোস্টে এত বানান প্রমাদ অমার্জনীয়। এখন থেকে অভিধান খুলে লিখতে বসব।
আগের পোস্টের মূল প্রস্তাবটি আমার না হলেও এটা নিয়ে আমার চিন্তা অনেক। এই প্রস্তাবটির বাস্তবায়ন দেখার খুব ইচ্ছা আমার। তাই সময় বের করে একসময় মন্তব্য করুন। আশা করছি কিছু বেড়িয়ে আসবে।
এখানে যখন তৃতীয়বার আসবেন আশা করি জানতে পারব। আমার পক্ষ থেকেও নিমন্ত্রন থাকল। দেখা হলে অনেক ভাল লাগবে।
একুশে কে থিম করে যে সংকলনটা বেরুবে, সেখানে অবশ্যই এই লেখাটা থাকা উচিত।
নতুন মন্তব্য করুন