গতমাসের ২৭ তারিখ ৫দিনের জন্যে গিয়েছিলাম মালয়শিয়াতে। মেজ মামা পরিবারসহ যাবে, আমিও সাথে যাই। ২৬ তারিখের সন্ধ্যা ৭.১৫ এর বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে রওনা দেই, মালয়শিয়ার সিপাং এয়ারপোর্টে নামি স্থানীয় সময় রাত ১টায়। প্লেন থেকে নেমে এক ট্রেনে করে আসল এয়ারপোর্টে আসা লাগে। ৩০মিনিট এর মধ্যে লাগেজ নিয়ে প্রায় ৫ঘন্টা এয়ারপোর্ট বসে থাকা লাগলো। কারণ ট্যাক্সি ভাড়া অনেক আর বাস ভোর ৬টার আগে ছাড়ে না। তো ৫ঘন্টা ধরে ওদের এয়ারপোর্ট ঘুরলাম। সে এক এলাহি এয়ারপোর্ট! পুরাই মুগ্ধ হয়ে গেলাম। ছবি তুলার খুব ইচ্ছা ছিল কিন্তু ভয়ে তুলি নাই পাছে ক্যামেরা নিয়ে যায় :-<
ভোর ৬টার দিকে বাসে করে কুয়ালালামপুর আসি। বাসে যাওয়ার পথে তাদের রাস্তাঘাট দেখে ভাবি এরা উন্নতি করে কই গেছে! কুয়ালালামপুরে আসার সময় হোটেল ঠিক করে আসা হয় নাই। বাস স্ট্যান্ডে নেমে আমি আর মামা হাটা শুরু করি হোটেল খুঁজতে। কপাল ভালো এক খাওয়ার দোকানে বাংলাদেশির সাথে কথা হয়। সে তার হোটেল ড্রাগন ইনে (কোটা রায়াতে) নিয়ে যায়। হোটেলে গিয়ে ব্যাগ রেখে ফ্রেশ হয়ে এক ঘুম দেই। ঘুম থেকে দুপুর ১টার সময় উঠে বাসে করে রওনা দেই মালয়শিয়ার জাতীয় চিড়িয়াখানার উদ্দেশ্যে। শহর থেকে বেশ ভালোই দূরে ওদের চিড়িয়াখানা। তবে ওদের বাস সার্ভিস এতো চমৎকার যে আমাকে একেবারে চিড়িয়াখানার সামনে ওভারব্রিজে নামায় দেয়। টুরিস্টদের প্রতি কুয়ালালামপুরের বাসের কন্ডাকডারদের ব্যবহার চমৎকার লাগছে। তাদেরকে কোনো জায়গার কথা বললে তারা ঠিক সেইটার কাছাকাছি বাস স্ট্যান্ডেই নামায় দেয় যেনো আসার পথে কোনো সমস্যা না হয়।
চিড়িয়াখানায় ঢোকার টিকিট ২৫রিঙ্গিত (সাধারণটা) আর যদি প্রজাপতি পার্ক ও কীটপতঙ্গ দেখতে চাইলে অতিরি
ক্ত ১০রিঙ্গিত দিতে হবে। তো আমি ৩৫রিঙ্গিত দিয়ে টিকিট কাটি। প্রজাপতি পার্ক দেখে হতাশ হইছি। আমি দেশের বাইরে কোনো চিড়িয়াখানা প্রথম দেখি ২০০০সালে ভারত ভ্রমণের সময়। কলকাতার আলিপুর চিড়িয়াখানা তখন তেমন ভালো লাগে নাই। কুয়ালালাম্পুরের চিড়িয়াখানাটা খুবই আধুনিক। পরিষ্কার পরিছন্ন। ম্যাপে সুন্দর করে দেওয়া আছে কোথায় কোন জীবজন্তু আছে। এছাড়া ওখানের কোনো কর্মীকে কোন প্রাণী কোথায় আছে তা জিজ্ঞেস করলে ভালো করে পথ দেখায় দেয়।
চিড়িয়াখানার কিছু ছবি:
১৩।
চিড়িয়াখানা থেকে হোটেলে ফিরতে ফিরতে সন্ধ্যা ৬টার মত। ফিরে লম্বা ঘুম। পরদিন সকালে ১১টার দিকে গেলাম টুইন টাওয়ার দেখতে। ওটায় উঠার খুব শখ ছিল। মালয়শিয়া আসার সময় শুনেছিলাম ভোর বেলায় গিয়ে লাইন ধরলে উঠা যায় কোনো টিকিট ফি লাগে না। এখন দেখলাম নিয়ম পাল্টাইছে। টিকিট ফি ৮০রিঙ্গিত এবং লাইন সেই ভোর বেলায় ধরা লাগে।
১৪।
কি আর করা টুইন টাওয়ারের মার্কেটে ঢুকলাম। সে এক বিশাল মার্কেট। তবে জিনিসপত্রের দাম দেখে ভয় পাইছি!
১৫।
সামর্থ্যের মধ্যে ছিল খালি এক বইয়ের দোকান KinoKuniya! এই বইয়ের দোকানে ঢুকলেই মনটা ভালো হয়ে যায়। বিশাল এক দোকান! খালি বই আর বই! বই কিনলাম কয়েকটা।
১৬।
টুইন টাওয়ার থেকে ফিরে ভাবলাম আর কই যাওয়া যায়। হোটেলের বাংলাদেশি কর্মী বললো পুত্রজায়া ঘুরে আসতে পারি। কাছেই নাকি। ৩০মিনিট লাগবে নাকি যেতে। মাইডিন থেকে বাসে উঠলাম। ভাবছিলাম ৩০মিনিটে পৌছায় যাবো। কিন্তু দেখি ১ঘন্টায়ও পৌছানোর নাম গন্ধ নাই! তারপর একসময় কন্ডাকটর জিজ্ঞেস করে কই নামবো বললাম পুত্রজায়া! বলে আগে বলবা না! তারপর বাস থামায় বললো আগের স্টপেজে হাইটা যাও বেশি দূর না ৫মিনিট। কপাল ভালো পুত্রজায়া সেন্ট্রাল বাস স্টপেজ থেকে বেশি দূরে ছিল না। হেঁটে হেঁটে গেলাম। ওখান থেকে আরেক বাসে করে প্রায় ৩০মিনিট লাগলো ওদের সচিবালয়ে যেতে। বেশ সুন্দর লাগলো চত্বরটা। পরিবার নিয়ে সবাই ঘুরতে যায় ওখানে।
১৭।
পুত্রজায়া থেকে হোটেলে ফিরে রাত্রের বাসে রওনা দেই কুয়ালা পেরলিসের উদ্দেশ্যে। ওখানে পৌছাই ভোর ৬টার দিকে। তারপর সকালে ৭.৩০এর ফেরিতে করে লাঙ্গাকাউয়ি। ওখানে ছিলাম পান্তাই চেনাং বিচের পাশে এবি মোটেলে। রুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে গেলাম বিচে। চমৎকার একটা বিচ। ছোট কিন্তু ছিমছাম।
২০।
দুপুরে গেলাম ৪ঘন্টার বোট ট্রিপে। লাঙ্গাকাউয়ির আসে পাশে ৭টা দ্বীপ ঘুরে দেখাবে। কিন্তু পরে দেখা গেলো ২টা দ্বীপে সময় কাটায় আড়াই ঘন্টার মত। ওখানে পাব্লিকের সাঁতার কাটা দেখা ছাড়া কিছু করার পেলাম না।
৩০।
পরদিন লাঙ্গাকাউয়িতে ঘুরতে বের হই গাড়িতে। প্রথমে যাই কেবল কার ভ্রমণে। জীবনে প্রথম কেবল কারে চড়লাম। ৭০০মিটার উঁচুতে সে এক দারুণ অনুভূতি। পুরা লাঙ্গাকাউয়ির বার্ডস আই ভিউ পাওয়া যায়।
৩৩।
এরপর লাঙ্গাকাউয়ির মিনি চিড়িয়াখানাতে। মোটামুটি ভাবে পুরাই ২২রিঙ্গিত গচ্ছা। দেখার মত প্রাণী খুবই কম। সেই তুলনায় টাকা অনেক বেশি নেয়।
সন্ধ্যায় ফিরে আসি কোয়ালা পেরলিসে। ওখান থেকে বাস করে সকালে কুয়ালালামপুর। শেষদিন মালয়শিয়াতে। ওদিন ঘুরলাম বুকিতবিনতাংএর কিছু শপিং মল। ইলেক্ট্রনিক্স দেখতে একটা মার্কেটে গেলাম। ক্যাননের লেন্সের দরাদরিতে সুবিধার মনে হলো না। দেখি ঢাকার মতই দাম চায়। তাই আর কিছু কিনলাম না। চায়না টাউনে অনেকক্ষণ হাটলাম। বাংলাদেশি দোকানদার পেলাম অনেক গুলা। তবে তেমন কিছু কেনা হয় নাই।
৪১।
৪২।
৪৩।
৪৪।
রাত্রে বাসে করে চলে আসি এয়ারপোর্টে এবং রাত একটার প্লেনে বাংলাদেশে।
সবমিলায় মালয়শিয়া বেশ ভালোই লাগছে। ৫দিন বেশ কমই হয় মালয়শিয়া দেখার জন্যে। ১০দিন না হলে আসলে কিছুই দেখা হয় না। ভবিষ্যতে ইচ্ছা আছে মালয়শিয়া, থাইল্যান্ড আর সিঙ্গাপুর মিলায় ১৫-২০দিনের একটা ট্যুরের।
মন্তব্য
শুধু বাচ্চাদের ছবি দেখলাম বিনা অনুমতি তে তোলা। এরকম বড়দের ছবি তুলো নাই?
:-প
---------------------
আমার ফ্লিকার
বাহ !! বেশ ছবি।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
---------------------
আমার ফ্লিকার
সব ছবিই অসাধারণ হয়েছে।
ধন্যবাদ
---------------------
আমার ফ্লিকার
বেশ লাগল। তবে মনে হলো আগে থেকে প্ল্যান করে না যাওয়াতে ঘোরাঘুরিটা তেমন জমেনি। ৬ নম্বর ছবির বাঘে ঘাস খায় কেন? নিরামিষ বাঘ নাকি?
যদি ভাব কিনছ আমায় ভুল ভেবেছ...
হু আসলেই প্ল্যান ছাড়া গিয়েছিলাম। ৫দিন খুবই কম আসলে
---------------------
আমার ফ্লিকার
বাহ চমেৎকার। একবার মালয়শিয়া গিয়ে আমি বেশিরভাগ সময় ঘুমিয়ে কাটিয়েছিলাম
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
---------------------
আমার ফ্লিকার
ভালো হইছে।
...........................
Every Picture Tells a Story
ধন্যবাদ বস
---------------------
আমার ফ্লিকার
ওহে ছোঁড়া, কনসেন্ট ছাড়া বাচ্চাদের ছবি প্রকাশ্যে দেওয়া কিন্তু ঠিক না... বিদেশী পেরেন্টরা কিন্তু স্যু করে দিতে পারে...
ক্যান তুমি ধরা খাইছিলা নাকি
---------------------
আমার ফ্লিকার
লাঙ্কাভি আসলেই বেশ সুন্দর। কিন্তু সি-ফিস খান নাই তাইলে কেম্নে হল। আইল্যন্ডগুলাতে গেলে বারবিকিউ ফিস, নইলে সুইট এন্ড সাওয়ার সি-ফিশ না খাইলেন মানে মেলা মিস করলেন।
সিঙ্গাপুরে আইসেন না ইউনিভার্সাল স্টুডিও ছাড়া তেমন কিছু নাই, মালেশিয়ায় যে পরিমান জায়গা আছে দেখার মত সিঙ্গাপুরে কিছু আর্টিফিসিয়াল জায়গা ছাড়া আসলেই কিছু নাই। নেক্সটবার মালেশিয়া গেলে, তিউমেন আর রাডাং আইল্যন্ড মাস্ট সি এর তালিকায় রাইখেন। আর কে এল থেকে কাছেই জেন্টিং হাইল্যন্ড আছে ঘুরে আসতে পারেন।
সি-ফিশ খাওয়ারতো ইচ্ছা ছিলো কিন্তু যেই দাম চাচ্ছিলো (৩০রিংগিত মিনিমাম!) দেখে আর ঢুকি নাই! মালয়শিয়া আরেকবার যাওয়া লাগবেই মনে হচ্ছে !
---------------------
আমার ফ্লিকার
লেখার স্টাইল ভালো লেগেছে। বেশ ইনফরমাল।
ছবিগুলোও ভালো তুলছেন।
কাছিমটারে বেশ স্মার্ট মনে হইল। ব্যাটার হাঁটা দেখছেন? সেইরকম ভাব নিছে!
---------------------
আমার ফ্লিকার
পেঁচাসহ পাখির ছবিগুলা বেশি ভাল লাগল।
---------------------
আমার ফ্লিকার
ভাল লাগলো। ছবি গুলো দারুন লাগলো।
---------------------
আমার ফ্লিকার
অনিক,
টুইট টাওয়ার এর নিচে, সুরিয়া কেএলসিসি এর ভিতর দিয়ে মজার একটা জায়গা আছে। মিসে করে ফেলেছো। একুয়ারিয়া। ৪৫ রিঙ্গিত পয়সা উসুল জায়গা। সেন্ট্রাল মার্কেট, পাসার সেনিও মিস করেছো। এন্টিক পাওয়া যায়।
অনেক কিছুই মিস করছি ম্যাক ভাই। কম করে হইলেও ১০দিনের জন্যে যাইতে হবে পরের বার
---------------------
আমার ফ্লিকার
বাপে লাঙ্কাউয়ি গিয়া বেশ কিছু ছবিউবি তুলসিলো আপনের মত। জায়গাটা ভালো আছে
আর লেখা এদ্দম ছোট হইসে। আর ছবি দেইখে কি স্বাদ মিটে !!
এট্টুক যে লেখতে পারছি সেইটাই অনেক
---------------------
আমার ফ্লিকার
সবই দেখি খালি খাদকের ছবি, খাবারের ছবি-টবি নাই, দুঃখ দুঃখ!
ছবিগুলো ভালো হয়েছে
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
খাওয়া দাওয়া করছি ৫দিনে মাত্র ৬বেলা!
---------------------
আমার ফ্লিকার
বিচে গিয়া কী ধরনের ছবি তুলতে হয় সেই বিষয়ে আপনাকে একটা কোর্স করাতে হবে
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
সবকিছু কি আর সবখানে পোস্টানো যায়
---------------------
আমার ফ্লিকার
ছাড়ান দেন, পুলাপাইন
লেখাটা বেশ খাটখোট্টা টাইপ তবে ছবি গুলো বেশ ভালো লাগছে
আর হ্যা আশা করি কিছু মনে করবেন না, বাচ্চাদের ছবি তুলে এভাবে ইন্টারনেটে দেওয়া ঠিক হয় নাই।
কেন ঠিক হয় নাই বলবেন কি?
---------------------
আমার ফ্লিকার
সাবেকা ঠিকই বলেছেন, কনসেন্ট ছাড়া বাচ্চাদের ছবি প্রকাশ্যে দেওয়া ফটোগ্রাফি/ফটোজার্নালিজমের এথিকস বিরোধী। তুমি নিজেই খানিক গুগল করে দেখে নিতে পারো।
আমি যখন ছবি তুলছিলাম তখন তার বাপ মা সামনেই ছিল। তারা কোনো কিছুই বলে নাই। এমন যদি হতো যে আমি কোনো এক্সিবিশনে দিচ্ছি তাহলে অন্যকথা। যদি তাদের আপত্তি থাকতো আমি তাদের ছবি ডিলিটই করে দিতাম।
---------------------
আমার ফ্লিকার
সুন্দর ছবি।
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
ধন্যবাদ
---------------------
আমার ফ্লিকার
ছবিগুলো ভালো লাগলো।
facebook
---------------------
আমার ফ্লিকার
ঐ ব্যাটা ফাঁকিবাজ, ছবির সাথে বর্ণনা কো?
এট্টুক লেখতেই যেই পেইন গেছে
---------------------
আমার ফ্লিকার
ছবি দেখে মনে হচ্ছে, মালয়েশিয়া দেশটা পশু পাখি, আর পিচ্চি-পাচ্চাদের।
ছবিই যখন দিয়েছ, আরেকটু বড় সাইজের দিতে
............................................................................................
এক পথে যারা চলিবে তাহারা
সকলেরে নিক্ চিনে।
-প্রচুর বিদেশি ছিল আর দারূণ কিছু মোমেন্টও পাইছিলাম। কিন্তু ছবি তুলতে গিয়ে বেশ অস্বস্তি হচ্ছিল কারণ অনেকেই পছন্দ করে না অজান্তে ছবি তুলতে।
-ক্লিক করো। পিকাসাতে বড় সাইজ আছে। এখান ৪০০ রেজুলেশনে দেখাচ্ছে সব।
---------------------
আমার ফ্লিকার
লেখা আর ছবি, সবমিলিয়ে ভালোই লাগলো। ইন্দোনেশিয়ায় থাকাকালীন সময়ে সবসময়ে কুয়ালালামপুর হয়ে যেতাম কিন্তু কোনওদিন ভিতরে ঢোকা হয়নি। ভবিষ্যতে যেতে পারি।
আমি ব্যাক্তিগতভাবে 'চিড়িয়াখানা' শব্দটি ব্যবহার না করে 'প্রাণীশালা' ব্যবহারের চেষ্টা করে থাকি। আপনি একটু ভেবে দেখতে পারেন প্লিজ।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
প্রাণীশালা শব্দটি পছন্দ হয়েছে
---------------------
আমার ফ্লিকার
ছবিগুলো খুব সুন্দর।
আরেকটু বড় আকারে দিলেন না কেন, আরও ভাল লাগত।
অসাধারণ হয়েছে!! ছবিগুলো খুব সুন্দর।
দাদা, হোটেল ড্রাগন ইন এর কারো ফোন number আছে ?
নতুন মন্তব্য করুন