ঈদের ছুটির কারণে ঢাকা শহর এখন অনেকটাই ফাঁকা। হঠাৎ ই এ ঢাকাকে যেন ঠিক চেনা যাচ্ছেনা। রাস্তায় যানজট নেই। যাত্রীর হুড়োহুড়ি নেই। দু-একটা টাউন সার্ভিস যাওবা চলছে, যাত্রীর চাপ নেই। এ ঢাকা যেন যৌবনের উন্মত্ততা হারিয়ে প্রৌঢ়াবস্থা প্রাপ্ত হয়েছে। যৌবনের উন্মাদনা হারিয়ে যেন অনেকটাই ধীরস্থির, শান্ত, স্নিগ্ধ। এটা ঈদের আগের দিন বিকেলের চিত্র।
বিকেলে কাঁচাবাজারের সামান্য কেনাকাটার জন্য বেরিয়ে ঢাকা শহরের এই রূপটাই দেখলাম। হঠাৎ ই যেন মনে হলো, আমার যৌবনের সেই পঁয়ত্রিশ-চল্লিশ বছর আগের ঢাকা। কিন্তু না, আশপাশে তাকিয়েই ভুলটা ভাঙলো। তখনতো এত হাইরাইজ বিল্ডিং ছিলোনা। এত্ত বড় বড় মার্কেট-প্লাজাও ছিলোনা।
ঢাকাকে ফাঁকা পেয়ে চাঁদ রাতে একটু বেড়ানোর শখ জাগলো। গাড়ি নিয়ে পরিবারসহ বেরিয়ে পড়লাম। ইদানিং সব গেরস্থ বাড়িতে যেমন একটা ডিজিটাল ক্যামেরা থাকে, তেমন একটা আমাদেরও আছে। বেরোনোর সময় ওটা সাথে নিয়ে নিলুম। গতবার চাঁদ রাতে পুরনো ঢাকার অনেক জায়গা ঘুরেছিলাম। এবারে বনানী থেকে মহাখালি, ফার্মগেট, কাওরান বাজার হয়ে রূপসীবাংলা হোটেলের সামনে দিয়ে মিন্টো রোড, কাকরাইল মসজিদ হয়ে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের সামনে যেতেই ঐ মোড়ের সড়ক দ্বীপটা বেশ সুন্দর আলোক সজ্জিত দেখা গেলো। নেমে পড়লুম, কয়েকটা ছবি তুললাম। অবশ্য ছবি তোলার বিষয়ে আমি একেবারেই আনাড়ি। বিশ্বাস না হয় পরখ করেই দেখুন।
[img][/img]
[img][/img]
[img][/img]
[img][/img]
জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের গেটেরও একটা ছবি তুললাম
[img][/img]
ওখান থেকে শাহবাগ হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢুকলাম। শহীদ মিনারের সামনে দিয়ে ডানে সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের দিকে যেতেই চোখে পড়লো সড়ক দ্বীপটি। শামীম শিকদার তাঁর নিজস্ব অর্থায়নে বিভিন্ন ভাস্কর্যে ভরিয়ে দিয়েছে সড়ক দ্বীপটি।
অন্ধকারে ঠিক বুঝতে পারছিলামনা, তবে নূর হোসেনকে ঠিকই চিনেছিলাম।
[url][/url]
বাসায় ফিরে দেখলাম, আমাদের অ্যাপার্টমেন্টের লিফটের জায়গাটাও বেশ লাগছে। দুটো ছবিও তুলে ফেললাম।
সকলকে ঈদের শুভেচ্ছা।
মন্তব্য
কদম ফোয়ারা থেকে আরেকটু বাম দিকে আসলেই আমার বাসায় চলে আসতেন। কাল চলে আসুন।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
অসংখ্য ধন্যবাদ, আমন্ত্রণের জন্য। সেগুন বাগিচা নাকি?
ছবি ভালই তো লাগল
একগোছা
রাস্তার ছবি কই??
বাকালে সাথে ক্যামেরা ছালনা।
ধন্যবাদ, পড়বার জন্য।
বাহ বেশ!
..................................................................
#Banshibir.
ঈদ ছাড়াও গভীর রাতের ঢাকা কিন্তু বেশ ফাকা থাকে; ঐ সময় দ্রুত গতিতে ঘুরাঘুরি বড় ভালু পাই।
_____________________
Give Her Freedom!
এক সময় মানে আমার যৌবনে আমি নিশাচরই ছিলাম। তখন রাস্তাঘাটে চলাচলে ভয় ছিলোনা। এখন অধিক রাতে ঢাকা শহর আমার কাছে ভীতিপ্রদ। সন্ত্রাসী, পুলিশ, সাদা পোশাকের লোকজন সবাইকেই ভয় পাই।
ধন্যবাদ, মন্তব্যের জন্য।
বেশ লাগলো।
ঈদ মোবারক, আনন্দে কাটুক এই দিন।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
ধন্যবাদ, ভাল থাকুন পরিবারের সবাইকে নিয়ে।
সচলের ঈদ ব্যানার এখনও নেই কেন !!!!!!!!!!!!!!
যাক এটা পরিষ্কার হল সচলের হর্তাকর্তা রা কতটা সাম্প্রদায়িক সচেতন আর কতটা সামাজিক মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশিল।
তাদের একচোখা আচরনে আসলেই মুগ্ধ।
জয় হোক মুক্তচিন্তার যা শুধু কতিপয় সচলরাই লালন করেন ।
পরিষ্কার হয়েছে ঠিকমতো? এইবার ল্যাছড়া লোমপড়া কুত্তার মতো এই সচলায়তনে ঘুরঘুর না করে সোনাব্লগে যান। ঐখানে গিয়ে সাম্প্রদায়িক সচেতনতা আর সামাজিক মূল্যবোধ মারাইতে থাকেন।
হিমু ভাই অন্তত কথা বলার সুযোগ টা দিবেন !!
খুব কঠিন উত্তর হয়ে গেলো না??
একটা ব্যানার চেয়ে দাবি জানানো টা কি খুব অযৌক্তিক!!
সচলকে নিজের ভাবি বলেই ব্যানার নিয়ে আগ্রহ ছিল অন্যথায় শুধু বিরোধিতার জন্য অনেক কিছুই বলা যেত!!
হুমায়ুন,আজাদ,মুজিব সবগুলো ব্যানার ই যথা সময়ে পেয়েছিলাম,তাতে কারো সম্পর্কে পার্সোনাল ক্ষোভ থাকলে তাতেই লিখতাম,আর যাই হোক ভণ্ড নই,সচলে চোখ থাকে সবসময়েই হয়ত ভয়ে কিছু লিখে উঠতে পারিনা,আপনারা এলিট তাই বলে এই কুকুর গুলোকে দয়া করে ডিলিট করে দিবেন না।হতে পারে সময়ের সাথে আমরাও শিখে নিবো কিভাবে মানুষ হতে হয়।
আপনাদের সহযোগিতায় নাহয় একটা মানুষ বাড়ল এই সমাজে। কৃতিত্ব তা শেষ পর্যন্ত সচলের ই থাকবে।
আমি বয়েসে আপনার অনেক ছোট হব,লিখতে গিয়ে হয়ত আবেগটা কর্কশ করে ফেলেছি,সেইজন্য আন্তরিক ভাবে ক্ষমা চাচ্ছি।
আমার মন্তব্য এর জন্য একমাত্র আমি রেস্পসিবল ,অমি কেন খামোখা গাল খেল টা ঠিক বুঝলাম না।
সকল সচল কে "ঈদ মুবারাক "
অন্য ধর্মের উৎসবকে কেন্দ্র করে ব্যানার না তৈরী হলে তো আপনাকে ছুটে আসতে দেখিনি। এখন একেবার মারমুখী হয়ে ছুটে এলেন কেনো?
সচলায়তন সবধরণের উৎসবকে "উৎসব" হিসেবেই দেখে, "ধর্মীয় উৎসব" নয়। সেকারণে চেষ্টা করে সব উৎসবকে কেন্দ্র করে ব্যানার করতে। কোনো কোনো বার কোনো কোনো উৎসব বাদ পড়ে যেতে পারে। যেমন, খুব সম্ভব গতবছর বড়দিন বাদ পড়ে গিয়েছিল, এবং প্রায় কোনো বারই বৌদ্ধ ধর্মের উৎসব কিংবা অন্য অপ্রচলিত উৎসব বাদ পড়ে যায়। এবার বাদ পড়েছে ঈদ। ঈদ, পুজা, বড়দিন কিংবা এ জাতীয় অন্য কোনো উৎসবই, কোনটার থেকে ছোটো বা বড় নয়। অন্যগুলো যদি বাদ পড়তে পারে ঈদের উৎসবেও ব্যানার বাদ পড়তে পারে। এতে এতো উত্তেজিত হবার কিছু নেই।
পূজার ব্যানার কেন হল আমার কথায় কিন্তু তার প্রতিবাদ করা হয়নি,শুধু ঈদ এর ব্যানার টা কেন হয়নি তার সামান্য প্রতিবাদ মাত্র!!
অনেক ব্যানারই হয় আবার অনেক হয়ত বাদ পরে,তবে একটু মনোযোগ দিলে হয়ত ঈদ ব্যানার টা হতে পারত,আগামি পহেলা বৈশাখ এর সাঁজ সাঁজ ব্যানার না হলে যেমন অদ্ভুত শূন্যতা থেকে যাবে,আজকে ব্যানার টা হলে কেও কষ্ট পেত না কিন্তু অনেকেই ঈদ উৎসবের ছোঁয়া টা হয়ত পেত,কোন সুড়সুড়ি দেবার উদ্দেশ্য থেকে নয়, নিখাদ বিষহীন প্রতিবাদের সুরে একটু মনে করিয়ে দেবার চেষ্টা ছিল। আমার ছুটে আসাটাকে কোন বিশেষ ধর্মের প্রতিনিধি হিসাবে আক্রমণাত্মক একটা রূপ দেয়ার মনে হয় দরকার ছিল না।
মাহবুব ভাই তর্কের খাতিরে নয়, মন থেকে বলেন ব্যানার টা হলে ব্যাপারটা মন্দ হত না কি বলেন ??
আর পোষ্ট টা ঈদ সংক্রান্ত,মানুষ মাত্রই উত্তেজিত হতে পারে কিন্তু সেটা যেন ধ্বংসের কারন না হয়,আমি এখন আর উত্তেজিত নই,আপনার কথা শুনলাম, আসলেই হয়ত সচলাতয়নের নিয়মতান্ত্রিক ভাবেই সব ঠিকই আছে বরঞ্চ আমার প্রতিবাদ টা কিঞ্চিত নাকের অপ ব্যাবহার,মন্দের ভাল নিকটা চেনা হয়ে গেল,এক্তু দেইখেন যদি আপনাদের অতিথি লিস্টে ঠাসানো যায়।
ধর্ম শব্দটা আপনাদের তরফ থেকেই ব্যাবহার হয়েছে।
না হোক কোন ঈশ্বরের বানী
আজকের স্লোগান টা কিন্তু বেশ "BROTHERHOOD"
হঠাৎ ই যেন মনে হলো, আমার যৌবনের সেই পঁয়ত্রিশ-চল্লিশ বছর আগের ঢাকা। কিন্তু না, আশপাশে তাকিয়েই ভুলটা ভাঙলো। তখনতো এত হাইরাইজ বিল্ডিং ছিলোনা। এত্ত বড় বড় মার্কেট-প্লাজাও ছিলোনা।
#প্রিয় প্রোঢ় ভাবনা,দারুন লেগেছে এ আনন্দময় ভ্রমণ, ইস! আপনার ছবি নাই কেনো? পরিবর্তন খুব বড়ো বেশি বাজে বুকে।
#ভাল থাকুন সবসময়, ঈদ শুভেচ্ছা।
ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
সচলায়তনে তাহলে শুধু ল্যাছড়া লোমপড়া কুত্তারাই ঘুরাঘুরি করে? According to Himu the Great....
আপনার মতো দুই চার পিস ল্যাছড়া জরুর ঘুরঘুর করে।
প্রতি ঈদেই ঢাকা ফাঁকা হয়, তবে এইবারের ঈদে ঢাকা শহরের বাড়তি প্রাপ্তি হল, উন্মাতাল বাতাস যা দেহ-মনে অদ্ভুত শিহরণ বুলিয়ে দিচ্ছে। ঢাকা ঘুরে বেড়াবার জন্য আদর্শ সময়।
লেখাটার জন্য ধন্যবাদ প্রৌঢ়দা! আপনাকেসহ পুরো সচল পরিবারকে ঈদের শুভেচ্ছা!
শুভেচ্ছা, আপনার প্রতিও
আপনার প্রতিও রইল শুভেচ্ছা।
এইবার প্রথম ফাঁকা ঢাকা দেখার অভিজ্ঞতা হলো। । তবে রাতের ফাঁকা ঢাকা এখনও দেখা হয়নি। আপনার ছবির কল্যানে কিছুটা ঘোল দিয়ে দুধের স্বাদ মেটানোর চেস্টা করলাম। ধন্যবাদ।
-অয়ন
আমি বহু বছর ধরে দুই ঈদের সময় ঢাকাতেই থাকি। এই সময়কার পরিবর্তনটা খুব ভালভাবেই নজরে পড়ে।
আমার আবার চাঁদ রাতে ঘোরার বাতিক আছে। তাই একটা ক্যামেরা হাতে বেরিয়েছিলাম। অনেক ছবিও তুলেছিলাম। সব তো আর দেওয়া সম্ভব নয়। তবে তুলনামূলক এবার আলোকসজ্জা কম।
ধন্যবাদ, ভাল থাকুন।
আমি বহু বছর প্রবাসী। দু বার কোরবানি ঈদের সময় ঢাকা ছিলাম, তখন ফাঁকা ঢাকা দেখেছিলাম, কিন্তু বাইরে যায়নি, মা র সাথে বাসায় ছিলাম। অনেক দিন পরে দেশে গিয়েছিলাম বলে মার সাথে গল্প করতেই বেশী
ভাল লাগছিল। বাইরে বের হইনি। কিন্তু রিক্সায় করে ফাঁকা ঢাকায় বেড়াবার অভিজ্ঞতা হয়েছিল গত ইলেকশানের দিন। অনেক আনন্দ পেয়েছিলাম।
ভাল লাগলো লেখাটি।
আপনারা যাঁরা প্রবাসী আর আমরা যাঁরা ঢাকাবাসী তাঁদের মধ্যে দু'ধরনের মানসিকতা কাজ করে। আমরা ঢাকার প্রাত্যহিক সমস্যাগুলোর কারনে বিরক্ত। আর আপনাদের মাঝে দেশের প্রতি, এখানকার স্বজনদের প্রতি একধরনের আকর্ষণ কাজ করে। সে ক্ষেত্রে ঢাকা শহরের এই সব সমস্যা গৌণ, নয় কি?
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
না, ঢাকার এইসব সমস্যা আমার মত আরও অনেক প্রবাসীর কাছেই গৌণ নয়। যে কটা দিন ঢাকা থাকি বেশীর ভাগ দিনই দিনে একটা বা দুটোর বেশী কাজ করতে পারি না, কারণ জ্যাম। আরও অন্যান্য সমস্যা তো আছেই।
কিন্তু প্রতিনিয়ত যারা এই সমস্যার ভেতর দিয়ে যাচ্ছেন, তাদের কথা সবসমই মনে হয়। যেখানে আমার মা, ভাই বোন, বন্ধু আর অগনিত মানুষ আছেন তাদের কষ্ট বুঝতে পারি।অন্তত আমি পারি, আমার এই আমেরিকার আরাম আয়েশও অনেক সময় ভাল লাগে না।
আমার সন্তানেরা বড় হয়ে গেছে, আমারা দেশে ফিরে যাবার কথা ভাবছি, হয়ত দুয়েক বছরের মাঝেই আপনি আমার বাসায় আসবেন, আর আমরা ঢাকার সমস্যা নিয়ে আলাপ করব।
ভাল থাকবেন।
আগামী বছর ন্যুইয়র্ক যাবার ইচ্ছা আছে। সুযোগ হলে যোগাযোগ করবো।
আগামী বছর নুইইয়র্ক এ সচল আড্ডা আমার বাসায় হবে। তখন আপনি আসতে পারবেন আশা করছি।
বছর দুয়েক পর আমার ঢাকার বাসায় আসবেন ইনশাল্লাহ।ততদিনে আমার নিজের ঢাকার বাসায় থাকতে পারব আশাকরি।
চলে আসেন। আমরাও চলে আসবো নে ডালাস থেকে। থাকা খাওয়ার তো চিন্তা নাই, নীলকমলিনী ভাবী তো আছেনই
হ্যাঁ, আশা করছি আগামী গ্রীষ্মে ন্যুইয়র্ক যাব। ওখানে আমার এক ভাই আর এক বোন থাকে। আমার ছেলের কমেন্সমেন্টেই যাবার কথা ছিল, পুঁজিবাজারে ধরা খেয়ে আর্থিক টানাটানির কারনে সেটা আর হয়ে ওঠেনি। ছেলেটাতো এবার নর্থ ওয়েষ্টার্ন, শিকাগোতে মাস্টার্স টুয়ার্ডস পিএইচডিতে সুযোগ পেয়েছে, সেই সুবাদে আগামী বছর যাব আশা করছি। ইতিমধ্যে পাঁচ বছর মেয়াদী আমেরিকার মাল্টিপল ভিসা পেয়েছি। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে অবশ্যই দেখা হবে।
পরিবারের সবার প্রতি রইল শুভেচ্ছা।
ফটোগুলো তো ভারী সুন্দর। আর আপ্নার লেখাতেও দারুন সরলতা । ঈদ মুবারাক
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
আপনার আর আপনার পরিবারের প্রতিও রইল শুভেচ্ছা।
এই অচেনা ঢাকা বড় ভালু পাই। শুধু যোগাযোগ ব্যবস্থা নিয়ে যদি আমাদের সরকার বাহাদুর একটু আন্তরিক হয়ে কাজ করত- তবে মনে হয় শহরটা সারা বছরই এমন থাকতে পারত!!
ধন্যবাদ, মন্তব্যের জন্য। বেশ কিছুকাল যাবত সরকার বহাদুরেরা আর আম জনতার সমস্যা নিয়ে ভাবছেনা। যানজটেতো তাঁদের কোন সমস্যা হয়না। তাঁদের যাতায়াতের জন্যতো রাস্তায় অন্যান্য যান চলাচল বন্ধ রাখা হয়। এই গণতন্ত্রের যুগেও তাঁরা সরকার বাহাদুর।
যাক, ভাল থকবেন।
ভাল লাগল।
ঈদের দিন হলে বৃষ্টিতে আর ছবি তোলা যেত না।
বর্ষাস্নাত ঈদের শুভেচ্ছা।
---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।
ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা আপনাকেও।
আপনার ও আপনার পরিবারের প্রতিও রইল অনেক শুভেচ্ছা।
আপনার চোখে চাঁদরাতের ঢাকা দেখা হলো।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
ধন্যবাদ।
নতুন মন্তব্য করুন