তো ঘড়িতে ৫টা বাজলেই ছেলেটি ছুটে যায় বাসার সামনের শিশুপার্কে। আসরের আযান বিকাল ৫টাতেই কেন জানি বেশি মানায়। সামরিক ঘাঁটির শিশুপার্ক। শিশুদের জন্য পর্যাপ্ত দোলনা, ঢেঁকি আর স্লিপারের সুব্যবস্থা। আবার এদিক ওদিক ছড়িয়ে ছিটিয়ে বাঁদরঝোলার খাম্বার মতো কতগুলো কী যেন আছে। কিন্তু ছেলেটি তো শিশু নয়; সে ক্লাস সেভেনে পড়ুয়া কিশোর। সে স্লিপারে স্লিপ করে না, সে এবং তার বন্ধুরা স্লিপারে ইট দিয়ে দাগ কেঁটে ক্রিকেট খেলার স্ট্যাম্প বানায়। ছেলে আবার ভালো ব্যাট করে। ধুপধাপ ছক্কা টক্কা হাকায়। সে দোলনায় দোল খায় না, ঢেঁকিতে চড়ে না; সে এগুলোর আশেপাশে ফিল্ডিং(ক্রিকেট খেলার ফিল্ডিং) মারে। টেনিস বলে ক্রিকেট খেলে ওরা। ক্রিকেট খেলা শেষে ঘরে ফেরার মিনিট পনের আগে শুরু করে বোম্বাস্টিং খেলা। মাঝে মাঝে বল ড্রেনে পরে, ড্রেন থেকে তোলা হয়; আর তখন বোম্বাস্টিং খেলা আরো জমজমাট হয়ে ওঠে।
শিশুপার্কের পাশে তৈরী হতে থাকে বাস্কেটবল গ্রাউন্ড। ছেলেটিও বড় হতে থাকে। অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করতে থাকে কখন এই বিদেশী খেলাটা খেলতে পারবে তার জন্যে। একসময় সিমেন্ট শক্ত হয়, বাস্কেটবল খেলার জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। ওরা বন্ধুরা নতুন এই খেলা শুরু করে। বেশ কঠিন লাগে এই খেলা। একসময় আর ভাল লাগে না। ফিরে যায় পুরাতন ক্রিকেট খেলায়। তবে ভেন্যু যায় পালটে; বাস্কেটবল গ্রাউন্ডই তাদের নতুন ক্রিকেট স্টেডিয়াম। অবশ্য ভেন্যু পাল্টানোর পেছনে ভেতরের খবর হলো তাদের শিশুপার্ক থেকে উৎখাত করা হয়েছে; কারণ তাদের ক্রিকেট বল প্রায়ই শিশুপার্কে আগত শিশু এবং তাদের মায়েদের গায়ে পড়তো, মাঝে মাঝে ড্রেনে চুবানি খাওয়া বল তাদের ভীষণ বিব্রত করতো। অতঃপর নালিশ, ফলাফল উৎখাত।
বাস্কেটবলের কাহিনী কিন্তু এখানেই শেষ নয়। কারণ, কলোনীতে ছেলেটার সমবয়সী মেয়েগুলো বাস্কেটবল খেলায় আগ্রহী হয়ে উঠে। ছেলেটা ইতিমধ্যে মাধ্যমিক শ্রেণীতে উঠে গেছে। বাস্কেটবল গ্রাউন্ডে শুরু হয় নতুন খেলাঃ ছেলেদের ক্রিকেট বনাম মেয়েদের বাস্কেটবল! ছেলেরা পেরে উঠেনা। কর্তৃপক্ষ বাস্কেটবল গ্রাউন্ডে বাস্কেটবল ব্যতীত অন্য সকল খেলা নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। কি আর করা? ছেলেরা ক্রিকেট খেলার নেশা ছাড়তে পারলেও মেয়েদের বাস্কেটবল খেলার দর্শক হবার ব্যাপারে মুখ ফিরিয়ে নিতে পারে না। বাস্কেটবল গ্রাউন্ডের আশপাশে ছেলেরা ঘুরঘুর করে, বসার সিটগুলোতে আড্ডা মারে। আড়ঁচোখে সবাই গেঞ্জি আর ট্রাউজার পরিহিতা মেয়েগুলোকে দেখে, মেয়েরা লাফিয়ে লাফিয়ে বল জালে ঢুকায়, ছেলেরা হাত তালি মারে।
ছেলেগুলো মেয়েদের কাছে আসতে চায়। উপায়? পুনরায় বাস্কেটবল খেলায় ছেলেদের প্রত্যাবর্তন। এবং আবারো দ্বন্দ্ব। এক বিকালে এক বাস্কেটবল গ্রাউন্ডে পোলা মাইয়ারা একলগে কেমনে খেলবে? অনেক মেয়ের অভিভাবকই ব্যাপারটা মেনে নিতে পারেনা। আবারো পরাজিত হয় ছেলেরা। বিকাল বেলা বাস্কেটবল গ্রাউন্ড থেকে ছেলেদের নিষিদ্ধ করা হয়। ছেলেদের জন্য মাগরিবের পর ফ্লাডলাইটে খেলার ব্যবস্থা নেয়া হয়। ছেলেরা বিকালে বিরস বদনে পার্কের এদিক ওদিক ঢুঁ মারে, মাঠে গোল হয়ে আড্ডা দেয়, দূর থেকে মাঝে মাঝে মেয়েগুলোকে পচাঁনোর চেষ্টা করে; আর সন্ধ্যা লাগার আধা ঘন্টা আগেই বাস্কেটবল গ্রাউন্ডে ভীর করতে থাকে। এই ব্যাপারগুলোও যথারীতি কতিপয় আন্টি-আংকেল চোখকে কলা গাছে পরিনত করে। অবশেষে ছেলেদেরকে পুরোপুরি নিষিদ্ধ করা হয় শিশুপার্ক এলাকা থেকেই। শিশুপার্কের দুই গেটে বিজ্ঞাপণ টানানো হয় ‘শিশুপার্ক শিশুদের জন্যে, ১০ বছরের উর্ধ্বে ছেলেদের জন্য এরিয়া স্পোর্টস কমপ্লেক্স’। এরপর থেকে ছেলেরা বিকালে বাসা থেকে আধাকিলো দূরে ‘এরিয়া স্পোর্টস কমপ্লেক্স’ এ যায়। ক্রিকেট খেলে, ফুটবল খেলে, বাস্কেটবলও মাঝে মাঝে খেলে। যাওয়ার পথে পড়ে সুইমিং পুল। দুষ্টু ছেলের দল সুযোগ পেলে খেলতে যাওয়ার পথেই ডুব মেরে যায়। দুরের পথ হাঁটতে হাঁটতে ওদের লম্বা আড্ডাও হয়ে যায়। অভ্যস্ত হয়ে যায় ছেলেগুলো আড্ডাবাজিতে, হাঁটাহাঁটিতে আর খেলাধূলায়।
স্যার, স্যার। চমকে উঠে ছেলেটা। সামনেই বসে আছে তার ক্লাস সেভেন পড়ুয়া স্টুডেন্ট। চোখটা একটু কচলে দেয়ালের ঘড়িটার দিকে তাকায়। ডিজিটাল দেয়ালঘড়ি জানান দিচ্ছে, এখন সময় বিকাল ৫ টা বেজে ২০ মিনিট।
ছেলেটা সপ্তাহে তিনদিন আসে ছাত্রের উত্তরার বাসায়। ছেলেটা ছাত্রকে জিজ্ঞাসা করে, ‘তুমি বিকালে মাঠে খেলতে যাও না?’
মাস্টার ছেলে ধরেই নেয় যে সপ্তাহের বাকি চারদিন অন্তত তার ছাত্র বিকালে খেলাধূলা করে।
কিন্তু ছাত্রের কাছ থেকে জবাব আসে, ‘কোথায় খেলতে যাব স্যার?’
ছেলেটি বলে, ‘কেন তোমাদের বাসার আশেপাশে খেলার মাঠ নাই?’
ছাত্র বলে, ‘আছে, কিন্তু অনেক দূরে, আর ওখানে জায়গাও পাওয়া যায়না, জায়গা পেতে হলে যোহরের ওয়াক্তে যেয়ে মাঠ দখল করতে হয়।’
ছেলেটি অবাক হয়। বলে, ‘তাইলে তোমাদের কোন খেলাধূলার ব্যবস্থা নাই?’
স্টুডেন্ট কয়, ‘আছে তো, এইযে শুক্রবার আপনি যে আসেন না সেদিন তো ক্লাবের মাঠে যাই বিকালে খেলতে।’
ছেলেটির মাথা এলোমেলো হয়ে যায়। নকীব খানের শিশুদের জন্য সাজানো বাগান চাওয়ার ব্যাপারটা দিবা-স্বপ্নই মনে হয়।
ছেলেটি বলে, ‘টাকা দিয়া তাইলে সপ্তাহে একদিন মাঠে খেলতে যাও?’
স্টুডেন্ট জবাব দেয়, ‘হুম, তবে মাঝে মাঝে গ্যারেজে খেলি।’
ছেলেটি প্রসংগ ঘুরিয়ে ফেলে, ‘ও আচ্ছা, ঠিক আছে, ঠিক আছে, খেলাধূলা বেশি করা লাগবেনা, পড়ালেখা কর, লেখাপড়ার চেয়ে বড় কিছু নাই, বুঝলা?’
ছাত্র উপরে-নিচে মাথা ঝাকায়।
আর ছেলেটির সাত-আট বছর আগের স্মৃতিগুলো আরো একবার মনে পড়ে, চোখের কোণা একটু ভারি হয়ে আসে; তার মাথায় ঘুরেফিরে একটাই প্রশ্ন কাজ করে, ‘আরে এরা গ্যারেজে ক্রিকেট খেললে ছক্কা মারা শিখবে কেমনে?’
মন্তব্য
বানান নিয়ে একটু বলি, শিরোনামে ভুল বানান দেখলে উসখুস লাগে।
দুঃ উপসর্গতে হ্রস্ব উকার। শুরুতে দ এ দীর্ঘ ঊকার দূ বসে কেবল দূর শব্দটায়। বাকি সব দু। দুর্বৃত্ত, দুর্নীতি, দুরবস্থা, দুরাচার, দুর্দান্ত, দুর্ধর্ষ, দুর্ভাগ্য, দুঃসাহস।
অনেক ধন্যবাদ হিমু ভাই। লজ্জাই লাগতাসে আমার বাংলা জ্ঞানের একি অবস্থা। তয় ভালো একটা জিনিস শিখাইলেন। মনে থাকবে।
আপনার নিশ্চই শিরোনামখানা শুদ্ধ করে দেয়ার এখতিয়ার আছে। যদি সম্ভব হয়, ভালো লাগতো।
লেখার ব্যাপারে কিছু বললেন না? পছন্দ হয় নাই তাইলে।
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
লেখা ভাল্লাগসে, তয় নাম ভাল্লাগেনাই।
ধন্যবাদ সাফি ভাই।
শিরোনাম নিয়ে কিছু বলতে চাই না তবে ভুল বানানের জন্য দুঃখিত।
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
ওরে ভাই, বোম্বাস্টিং আর কিংকং খেলার কথা মনে করায় দিলি...
হিমু ভাই জ্ঞান দিল, আমি পিঠ চাপড়ায় দিলাম।
স্পার্টাকাস
আর কইস না। বোম্বাস্টিং খেলায় খালি ফুডানি খাইতাম...কাউরে তেমন ফুডাইতে পারতাম না।
কিংকং ও খেলছি, কিন্তু মনে করছিলাম এই খেলা অনেকেই চিনবেনা, তাই লিখি নাই।
তোর পিঠ চাপরানি ভালো লাগে।
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
লেখা ও শিরোনাম ভালো লেগেছে।
বানান ভুল ধরানোর জন্য হিমুদারে থাম্বস আপ।
______________________________________
লীনলিপি
______________________________________
লীন
ধন্যবাদ লীন ভাই।
হিমুদারে আমিও থাম্বস আপ।
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
ভাল লাগল।
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
ধন্যবাদ রাফি ভাই।
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
ক্রিকেট, বাস্কেটবল ও বোম্বাস্টিং খেলার কথা মনে পড়লেই ছোট বেলার কথা মনে পরে যায়। চোখের কোণে স্মৃতিরা দৌড়াদৌড়ি করে। ভালো লাগল। ধন্যবাদ।
ডি,এম,কামরুজ্জামন(দলছুট)
আগে কী সুন্দর দিন কাটাইতাম...
আপনাকেও ধন্যবাদ দলছুট ভাই।
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
দারুণ...
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
ধন্যবাদ...
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
ভালো, তবে "চোখকে কলা গাছে পরিনত করা" ব্যাপারটা বুঝলাম না।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
চোখ বড় করে তাকানো...সন্দেহের দৃষ্টিপান
ডিকশনারীতে কিন্তু পাবেন না।
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
ভালোই লাগলো...। কলোনীতে ছিলাম বলে খেলার মাঠের অভাব বয়সকালে বুঝি নাই। পরে যখন গল্পের ছেলেটার মতো টিউশনে যেতাম- তখন এপার্টমেন্টে যাপিত শৈশবের আকাশ না দেখার যাতনা বুঝেছিলাম। ওদের অবশ্য এই বোধটাই নাই, ওদের অভ্যাসটাই নাই খেলার মাঠ মিস করার। ওরা ডিজনি দেখে, বিবেক ওব্রয় চিনে... আমরা খেত ছিলাম্রে ভাই !!!
_________________________________________
সেরিওজা
ঠিকই বলছো। বিকাল বেলা ছেলেটা পড়াইতে যায় আর স্টুডেন্ট একদিনও কয়না যে স্যার অমুকদিন বিকালে আইসেন না, খেলতে যামু।
ওরা আসলে দুর্ভাগ্যে অভ্যস্ত হয়ে পড়ছে মনে হয়।
___________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
কলোনীতে কেটেছে ছেলেবেলা , ভীষণ ডানপিটে ছিলাম...গেছো মেয়ে যাকে বলে ! এখনকার পিচকিগুলোর তাকিয়ে দারুণ আফসোস লাগে ,চৌকো মনিটরের মাঝেই ওদের খেলার মাঠ আটকে গেছে...
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
কলোনীতে থাকার মজাই আলাদা। এখনকার পোলাপান এই মজা বুঝবে না। আসলে বুঝা তো পরের ব্যাপার, ওদের বেশিভাগ তো সেই সুযোগই পায় না।
তবে চৌকো মনিটরে পুরা দুনিয়াই আটকায় যাইতাছে।
অতিথি সচল হবার শুভেচ্ছা রইলো।
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
পড়লাম ভণ্ড। ভালো হইছে লেখা। ক্লাস নাইন পর্যন্ত মাঠে ফিল্ডিং করতাম আর তারপরে তো ইতিহাস।
----------------------------------------------
আমার যত অগোছালো চিন্তাগুলি,
রয়ে যাবে এইখানে অযতনে ।।
থ্যাঙ্কু থ্যাঙ্কু।
আপনে যে ফিল্ডিং মারতে ওস্তাদ তা আমি আগেই সন্দেহ করছিলাম। ক্যাচ ট্যাচ হাতাইবেন তাও ফিল্ডিং মারা ছাড়বেন না। সবই ইতিহাস। এইবার ভালা হয়া যান।
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
আহাহা! আহাহা!!!
ওমর ভাই, আফসোস করলেন ওদের জন্য নাকি উৎফুল্ল হলেন নিজেদেরটা ভেবে?
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
‘আরে এরা গ্যারেজে ক্রিকেট খেললে ছক্কা মারা শিখবে কেমনে?’
সেটাইতো
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
শিখবে না, চাইর মাইরাই রান তুলা লাগবো। তয় দৌড়াদৌড়ি কইরা রান তুললেও ভালো, ভুড়িটা তো এদের অন্তত কিছু কমবে।
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
নতুন মন্তব্য করুন