সচলাড্ডার খোঁজ পেলাম গত পরশুদিন খোমাখাতায় রেশনুভাইয়ের কর্মকান্ড দেখে। গ্রুপে ঢুঁকে পরতে সময় নিলাম না। তারপর শুরু করলাম রেশনুভাইরে গুতানো। যতই গুতাই রেশনুভাই এড়ায় যায়। মুঠোবার্তায় আসে ‘contact nazrul vi’। ভয়ে ভয়ে নজরুল ভাইরে ফোন দিলাম। ভণ্ড পরিচয় দিতেই বুঝলাম উনি আমাকে খুব চিনে ফেলেছেন। কী কী করণীয় জিগাইতেই উনি চাঁন্দার কথা স্পষ্ট মনে করায় দিলেন। বেকারের বুকে ছুড়ি চালালেন যেন, পিঞ্জরের হাড় একখান কম না থাকলেও কিঞ্চিত চিঞ্চিন অনুভব করলাম। উনারে পাকা কথা না দিয়ে বন্ধু স্পার্টাকাসরে ফোন দিলাম। চাঁন্দার কথা শুইনা বেকার স্পার্টাকাসও চুপসে গেলো(সচলাড্ডায় যাবে সেই লজ্জায়ও চুপসে যেতে পারে, আমার দেখা অন্যতম সেরা লজ্জাবানের একজন সে)। খুব বুঝতে পারলাম রেশনুভাই আমার স্পন্সর হওয়ার ভয়েই এড়িয়ে চলছে(তাও ভালো পুরাটা সময় আমারে সিগারেটের জোগান অন্তত দিয়ে গেছেন)। আমি দমে গেলাম না। সচলায়তনের মানুষদের মুখগুলো আমার সামনাসামনি দেখার, তাদের সাথে হালকা হাই-হ্যালো করার যে ম্যালা শখ!
বিকেল না গড়াতেই যাওয়ার প্রস্তুতি শুরু করলাম। ইয়ো টাইপের পোশাক নাকি সাহিত্য টাইপের পাঞ্জাবী গায়ে চড়াবো মনস্থির করতে কিছুটা সময় চলে গেলো। অবশেষে পাঞ্জাবীর সাথে চিপাচাপা থেকে খুঁজে বের করা একখান চাদর পড়েই বেরিয়ে পড়লাম। গুলশানের বাসে চড়লাম মিরপুর থেকে। কেমন জানি উত্তেজনা অনুভব করছিলাম, উত্তেজনাটা ভিন্ন রকম, এ এক এমন উত্তেজনা যাতে শরীরের কোন অংশে লৌহ প্রভাব অনুভূত হয় না!
মুস্তাফিজ ভাইয়ের বাসাটা আবার অভিজাত পাড়ায়, আর আমার গুলশান বা বনানীর মত এলাকাগুলোয় তেমন একটা যাতায়াত নেই। গুলশান ১ নেমেই তাই আবারো নজরুল ভাইয়ের দ্বারস্থ হতে হলো। উনার কাছ থেকে কোনদিকে কেমনে যাইতে হবে জেনে নিলাম। উনি নিশ্চই ভেবেছিলেন একি আহাম্মকের পাল্লায় পড়লেন। এরপর গুলশান ২ অভিমুখী রিক্সার মামারে কইলাম নিকেতন যাবে কিনা। রিক্সামামা আমাকে লজ্জায় ফেলে দিয়ে রাস্তা পাড় হয়ে ওদিকের রিক্সায় উঠতে বললেন। শেষ পর্যন্ত পৌছালাম নিকেতন মুস্তাফিজ ভাইয়ের বাসার আশেপাশে। কেমন জানি একটু নার্ভাস লাগছিল তাই নিচেই কিছুক্ষণ পায়চারী করলাম(অবশ্য মুস্তাফিজ ভাই মনে করেছিলেন আমি বাসা খুঁজে না পেয়ে ঘুরছিলাম)। রেশনুভাইরে ফোন দিলাম, উনার দেরী হবে। আরেকটু নার্ভাস হলাম। তারপরও সাহস করে কিছুক্ষণ ঘোরাঘুরি আর চা-বিড়ি ফুঁকে কাঙ্খিত ছাদে চলে আসলাম। এসেই রায়হান, জিহাদ আর মুহাম্মদকে(তিনজনই পূর্বপরিচিত) দেখে যেন কিছুটা হাপ ছেড়ে বাঁচলাম।
চলতে থাকলো আলাপ পরিচয়। আড্ডা, চা-বিড়ি পান, মুক্তিযুদ্ধের শব্দসেনা ডোকুমেন্টারী, কেক কাটা, নিজের পরিচয় মাইকে প্রকাশ, পিঠা খাওয়া, ফটোসেশন, রাতের খাওয়া, পায়েশ খাওয়া আরো কত কি। এসবের বিস্তারিত লাইভ সচলাড্ডা থেকে জেনে নিন(যারা আসতে পারেননি), আর যারা ছিলেন তাদের সেগুলো আমার দূর্বল লেখনী দিয়ে আর মনে করিয়ে দিতে চাইনা।
এবার বিদায়ের পালা। রাত হয়ে গেছে সাড়ে ১০টা। মুটামুটি সবার থেকে বিদায় নিয়ে রেশনুভাইয়ের সাথে সিএনজিতে করে তিতুমীর কলেজের সামনে নামলাম। আরেক দফা চা-সিগারেট খেয়ে দুজন দুদিকে চললাম। রাতটা কাটাচ্ছি স্পার্টাকাসের বাসায়। একটু পর পর ওকে আজকের বিকাল-সন্ধ্যার কথা মনে করিয়ে দিচ্ছি। বেচারা আফসোসটা আমার সামনাসামনি করছে না, কিন্তু মনে মনে যে করছে তা ঠিকই বুঝতে পারছি। বন্ধু স্পার্টাকাসের জন্য সমবেদনা।
মুস্তাফিজ ভাই-ভাবীকে অনেক ধন্যবাদ(কারণটা গুছিয়ে লিখতে পারবো না)। ফোনে আমার জ্বালাতনটুকু সহ্য করার জন্য নজরুল ভাইকে ধন্যবাদ। নবদষ্পতি ফাহিম ভাই-ভাবীকে অভিনন্দন আর শুভেচ্ছা। আসলে আজকে আমাকে এত সুন্দর কিছু মুহুর্ত উপহার দেবার জন্য ধন্যবাদ সকলকে। আর রেশনুভাইকে বিশেষ ধন্যবাদ, আপনি সচলায়তনে না আসলে অন্তত আমার আসা হতো না।
সচলায়তন, সচলায়তনের মানুষগুলো, সচলাড্ডাগুলো দীর্ঘজীবি হোক।
মন্তব্য
ওহে ভণ্ড করলে একি কাণ্ড!!
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
অনেক কিছুই গোপন করে গেলেন মনে হচ্ছে...ভয় নাই, বলে ফেলেন
আমরা যারা যেতে পারি নি তাদের সাথে ছবি শেয়ার না করলে লানত। দেঁতো হাসি।
----------------------------------------
ঢাকার মৌন ঘ্রাণে বকুলফুলের নাভি
----------------------------------------
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
লিখুন বেশি ক'রে। অতো বিনয়ের মনে হয় দরকার হবে না। শুভকামনা রইলো।
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
মাইনাস, কইষ্যা মাইনাস।
[জিগান, 'ক্যান'!]
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
অতো জিগানের কি আছে! আফনের (ইহা সকল প্রবাসী সচল+হাচলদের জন্য প্রযোজ্য ) অন্তর জ্বইলা ছাই হইয়া যাইতাছে সেই ধোয়া তো আমার বাড়ির ছাদ বইসাও দেখা যায় তার পোড়ার গন্ধও বাংলার সবখান থেইকাই পাওয়া যাইতাছে
শোনেন আফনেরা যখন দল বাইন্ধা নাচতে নাচতে এক শহর থেইকা আরেক শহরে গিয়া নাচন কুর্দন কইরা সচল আড্ডা দেন আর তার পরে সেইরকম বর্ণনার সাথে কিছু তেড়া-বেঁকা (অগ্রহনযোগ্য) ফটুক দেন তখন আমাদেরও এই রকম লাগে। সো ধরে নিতে পারেন আমরা আফনের (পড়ুন আফনেগো) কষ্ট বুঝতাছি কিন্তু কষ্ট কমানোর/থামানোর কোন ইচ্ছা নাই
........................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা
........................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা
আমার ডেকোরেটরর হাফ কাজ করে পালিয়েছে। এদিকে লোকজন চলে এসেছে। সবার আগে অপু দলবল নিয়ে। আমি বারবার ছাদের উপর থেকে নিচে তাকাই, যদি ওদের দেখা যায়। এতবার ধমক দিয়েছি যে ওরা তখন ফোনই বন্ধ করে দিয়েছে।
একটু পর খেয়াল করলাম লাল পাঞ্জাবী কাঁধে উড়নি কে একজন নীচে ঘোরাঘুরি করছে। আমি চিনলামনা। উপর থেকে অপু দেখলো, চিললোনা, পান্থ আর মাস্টার শিমুল দেখলো, কেউই চিনেনা।
ওকে দেখলাম আবার ফোন করতে, ধরেই নিলাম সচলদের কেউ হবে, না ফোন পকেটে রেখে অন্যদিকে হাঁটা দিলো, ধরেনিলাম আমাদের কেউ না, কোন আবুল হয়তো। আমি আবার ডেকোরেটরের খোঁজ করতে থাকলাম।
...........................
Every Picture Tells a Story
হুম, আবুলের মত একটু নার্ভাসই ছিলাম...নাকি নার্ভাস হওয়ার কারণে আবুলের মত লাগতেছিল?
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
এই ফাঁকে আমার মিস করার কাহিনী বলি ...
নজরুল ভাই ফোন করাতে রাজি হইলাম ... শুক্রবার বলে কথা। সন্ধ্যা বেলায় কাজও নাই তেমন।
১২টায় গেলাম গুলশান-২ এ আমার অফিসে। একজন স্যারের বাসা থেকে কিছু কাগজ স্বাক্ষর করিয়ে আনতে হবে ... বৃহষ্পতিবার মিস করেছি, তাই শুক্রবার টাইম নিয়েছি ... ওনার বাসা বারিধারায়। ওখানে কাজ শেষ করে দেড়টা নাগাদ অফিসে ফেরত আসলাম। ভাবলাম বসে বসে আড্ডার আগ পর্যন্ত কিছু কাজ করি (পরীক্ষার খাতা দেখি)।
বাসা থেকে ফোন। বাচ্চা (বয়স ২.৫ মাস) সামলানো নিয়ে বউয়ের খুব অসহায় লাগছে, কারণ বাসায় শ্বশুর শাশুড়ি নাই ... ওনারা কোথায় জানি বের হয়েছেন (আমি শ্বশুরবাড়ি নিবাসি বহুদিন, অবশ্য ওটার উপরের ফ্ল্যাটটা ভাড়া নিয়ে রেখেছি বহুদিন...)। পাত্তা দিলাম না ...
ফেসবুক থেকে নজরুল ভাইয়ের প্রোফাইলে ঘুরে লোকেশন ম্যাপ পাইলাম। সেভ করলাম। তারপর অভ্যাসবশত: গুগল ম্যাপ খুলে একটু মিলিয়ে দেখলাম ... বেশ কিছুক্ষণের চেষ্টায় বাসাটা চিনতে পেরেছি বলে মনে হল। বাহ্ ... একবারেই রিকশা নিয়ে চলে যেতে পারবো।
৫টার একটু আগে আরেক কলিগ এসে বললো শামীম ভাই, আজকে যে মেক-আপ পরীক্ষা নেয়ার কথা (শুক্রবার!) সেটাতে আমাদের ৪ জন ইনভিজিলেটরের মধ্যে ২ জন এসেছে ... ... এই মুহুর্তে আমি একটিং হেড অব দি ডিপার্টমেন্ট (বস না থাকলে সিনিয়রিটি হিসেবে আমিই বস ) ... গেলাম পরীক্ষার হলে। ভাবলাম ... এ আর এমন কি ... পরীক্ষা ৭টার মধ্যে শেষ করে আড্ডায় চলে যাবো ... ততক্ষনে বেশ জমে যাবে!
পরীক্ষা শেষ হয়নি ... বাসা থেকে ফোন ... বাবু খুব কাঁদছে। ফোনে ওর আর্তনাদ শুনতে পাচ্ছি। সর্দিতে বেচারীর নাক বন্ধ। তাড়াতাড়ি বাসায় আসো, চিকন কটন বাডের প্যাকেটটা কই রাখছো ... একটা জিনিষ বের করে ঠিক জায়গায় রাখতে পারো না .... ইত্যাদি। একটু পর (<১মিনিট) আবার ফোন ... নেবুলাইজার নিয়ে আসো ... ইত্যাদি। বাচ্চার কান্না শুনে মাথা আউলায় গেলো ... ... ধুত্তোরি তোর পরীক্ষার ডিউটি ... গেলাম।
ভাড়া নিয়ে বাদানুবাদের সময় নাই .... সি.এন.জি-ওয়ালা যেই ভাড়া চেয়েছে সাথে সাথে কথা না বলে উঠে পড়লাম। তারপর নজরুল ভাইকে একটা এস.এম.এস করলাম ... ... সেন্ড হইলো কি না জানিনা .... ...
বাসায় এসে দেখি সব ঠান্ডা ... বাচ্চা ঠিক .... বউ কয়, কোথায় আড্ডা? খানা আছে? ... আমি কইলাম ঐটাতো অন দা ওয়েতে ছিলো; মনে মনে কইলাম খানা তো অবশ্যই আছে .... পিঠা যে হবে সেটা কেমনে জানি বুঝতে পারছিলাম ... ..
বাচ্চা তো শান্ত... যাও ঘুরে আসো ... তখন বাজে রাত প্রায় ৯টা ... :-@
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
১১টা পর্যন্ত অনেকেই ছিলো, এলেও পারতেন
...........................
Every Picture Tells a Story
ওরে বাপরে...বিশাল অভিজ্ঞতা হলো দেখছি আপনার।
তয় আসেন নাই, মুস্তাফিজ ভাই বাঁইচা গেছে...পাইরেটেড সফটওয়ার চালাইতেছিলো।
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
শামীম ভাইয়ের জন্য পূর্ন সমবেদনা
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
সেই পাঞ্জাবীর আবার লাল রঙ
...........................
Every Picture Tells a Story
ধন্যবাদ মুস্তাফিজ ভাই, এই আবুলকে ক্যামেরাবন্দি করার জন্য।
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
এই পাঞ্জাকোটওয়ালারে দেখে আমিতো প্রথমে ভাবছিলাম মুস্তাফিজ ভাইয়ের কোনো ভাগ্নেটাগ্নে হবে
কৌশলে সচলে পাত্র দেখাতে নিয়ে এসছেন
পরে দেখলাম ইনি সচল
০২
সম্ভবত পাঞ্জাবী পরা সচল জীবনে এই প্রথম দেখলাম
লীলেনদা, কেউ বুঝেনা, একমাত্র আপনিই বুঝলেন যে আমার বিয়ের বয়স হয়ে গেছে।
কি বলেন? নজু ভাই, তানিম ভাইও পাঞ্জাবী পরা ছিলো।
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
আমার সমালোচনার তীব্র প্রতিবাদ।
@ভন্ড: আমার রুমে বইসা আমার পিসি ব্যবহার কইরা আমারেই বাঁশ মারিস।
@মুস্তাফিজ ভাই/ভাবী: আমি ভালভাবেই জানি, আপনারা বেকারদের প্রতি অতিরিক্ত সদয়
@ভন্ডঃ যতগুলো বানান ভুল দেখতেছি, মনে তো কয় সচলাড্ডা অত এঞ্জয় করস নাই
---------------------------------------
জননীর নাভিমূল ছিঁড়ে উলঙ্গ শিশুর মত
বেরিয়ে এসেছ পথে, স্বাধীনতা, তুমি দীর্ঘজীবি হও।
জননীর নাভিমূল ছিঁড়ে উলঙ্গ শিশুর মত
বেরিয়ে এসেছ পথে, স্বাধীনতা, তুমি দীর্ঘজীবি হও।
তুই দোস্ত চেতিস না, তোর জন্য আবারো সমবেদনা, একদিন আসবে যেদিন সকল লজ্জা ভেঙ্গে সচলাড্ডায় আসতে পারবি।
আর তোর ফাউল কী-বোর্ডে টাইপ করেই এতগুলো বানান ভুল হলো।
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
নতুন মন্তব্য করুন