মানব হিসেবে আমি আবারো লজ্জিত

প্রথম ভিডিওর শেষ ব্যক্তি, আর দ্বিতীয় ভিডিওটি যারা করেছেন তারা কি অসুস্থ‍!

ভয়ানক ভিডিও। বীভৎস। এখানে আপলোড করায় দেখা হলো। এই কিসিমের প্রচুর নোংরা ভিডিও য়্যুট্যুবে ভরে গেছে। কেউ পারলে দ্বিতীয় ভিডিওর পোলাপানগো পরিচয় ছাপিয়ে দিয়েন। এসব ইবলিশের নাম পরিচয় সবার জানা দরকার।

প্রথম ভিডিওর লোকটাকে উন্মাদ মনে হলো। এ লোকের চিকিৎসা দরকার।

আমিও লজ্জিত হইলাম।
________________________________________________

হইয়া আমি দেশান্তরী, দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী রে

দ্বিতীয় ভিডিওটি বুঝলাম কিছু অসুস্থ মানুষের অসুস্থতা। কিন্তু প্রথম ভিডিওটা কি নিছক 'জোক' নাকি সত্যিই?!
আমি বাকরুদ্ধ!!

দু:খের বিষয় হল দ্বিতীয় ভিডিওর এই বেজন্মা গুলোর কোনো শাস্তিই হবে না।

__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

দ্বিতীয় ভিডিওর জ্ঞানীব্যক্তিদের পরিচয় জানতে আগ্রহী।

প্রথম ভিডিও-র ব্যাক্তির মতো মানুষ অনেক আছে। একে দেখে মনে হলো পালিয়ে বেড়ানো কোনো জাতীয়তাবাদী ক্যাডার টাইপ কেউ।

এদের সরাসরি জবাব দেওয়া উচিত, "হ্যাঁ, আমরাই এখন মা-বাপ। Deal with it." পুতুপুতু করাতেই এত আস্কারা পেয়েছে।

দ্বিতীয় ভিডিওর সোর্স এইখানে

খুঁজে বের করতে একটু টাইম লাগলো ... আমি আগেই দেখসিলাম এইটা ...

কারো ধৈর্য্য থাকলে ভিডিওর একদম প্রথম কিছু কমেন্ট পড়ে দেইখেন ... প্রাইভেট ভার্সিটির কিছু পোলাপানও যদি এইরকম হয় তাইলে খবরই আছে ...
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...

...............................................................................................................

নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)

মানুষরূপী এইসব কুকুরদের শাস্তি কি? আমাদের আইন কি বলে? এদের পরিচয় তুলে ধরুন। নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে এদের কি শাস্তি হয়?

আমি বেশ কিছু কমেন্ট পড়লাম ২য় ভিডিওটার । এই রকম ভোঁতা কিছু কুলাঙ্গার তো আছেই চারপাশে । কিন্তু আমার ভাল লাগলো যে ওরা খোমাবইতেই যথেষ্ট সমালোচনার মুখে পড়েছে।

আর প্রথম ভিডিও'র ব্যাপারে হিমু ভাইয়ের পর্যবেক্ষণের সাথে একমত। আজকে পত্রিকায় দেখলাম বিএনপি এখনও সিদ্ধান্ত নিতে পারতেছে না রায়ের ব্যাপারে তাদের অবস্থানের বিষয়ে।

মন্তব্যের ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না।

১। এই ভিডিওর "মানব"এর মত লোকসংখ্যা কম নেই বিদেশের মাটিতে। আমার খুব জানার ইচ্ছা যে, উদার (!) ও অনুদার পাকিমানবগণ তালেবানকুলের হাতে ইদানিং যে ভালোবাসা পাইতেছে, তাতে বাংলার মাটিতে জন্ম নেয়া সমমনাদের কি অনুভূতি? শেখ মুজিব কে হত্যা করে তারা যে আনন্দ পেয়েছিল, সেই কুৎসিত আনন্দ কি এখনও আছে?
আসলে এই "মানবকুলের" ভালোবাসার বড় অভাব, তাই মাথা ঠিক নাই। যা মুখে আসে তাই বলে ফেলে। ভালোবাসার জন্য তাদেরকে পাকি ওয়াজিরিস্তানে পাঠানো দরকার। ঐখানে ভালোবাসার ট্রেনিং দেয়া হচ্ছে।

২। দ্বিতীয় ভিডিওর "মানব"দের বিনোদনের সুযোগ নাই বলে মনে হল। সুযোগের অভাবে তারা ভালো "মানব"। একটু সুযোগ পেয়েছে তাই -----
এইগুলারে মিরপুর চিড়িয়াখানায় রাখা দরকার।

নদী

প্রথম ভিডিওটি দেখে বলার কিছু নাই। ২য় ভিডিওটির পশুগুলোর পরিচয় বের করা দরকার।
********************************************************
আমার লেখায় বানান এবং বিরাম চিহ্নের সন্নিবেশনের ভুল থাকলে দয়া করে ধরিয়ে দিন।

দ্বিতীয় ভিডিওটিতে শিশুকে স্রেফ অপমান করা হয়েছে।
ছবিতে আশেপাশে যে কতিপয় দু'পাওয়ালা জন্তু ঘোরাফেরা করছে তাদেরকে বলি, "ফা‌‌‌‌* ইউ"।

শিশুটিকে বলছি, মামনি, তাদের হয়ে তোমার কাছে ক্ষমা চাই। তারা তোমাকে জনসন্মুখে হেয় করেছে। তোমারও যে সম্মান থাকতে পারে, এটা তাদের মাথায়ই নেই। তুমিও ওদের ক্ষমা করে দাও। তারা হয়ত পশুর কাতারে চলে গেছে, তুমিতো মানুষ।

আর আশেপাশের মরদদের বলি, তোদের গালাগালি নিয়ে ভিডিও বানানোর ইচ্ছা, হিম্মত থাকেতো নিজেরা মুখে বলে ভিডিও তৈরি করে ছাড়। পথশিশুদের নিয়ে টানা হেছড়া কেন?

আর এদের কড়া ওষুধ হলো, দুই গালে থাবড়ানো।

১। প্রথম ভিডিওর শেষ ব্যক্তির মত লোক আমাদের দেশের মাটিতেই অনেক আছে। দুর্ভাগ্যক্রমে আমার কলিগদের মধ্যে থেকেই কয়েকজনের কাছ থেকে এজাতীয় মন্তব্য শুনতে হল। সপরিবারে হত্যার মত নির্মম ঘটনাকে কিছু মানুষ(!) কিভাবে সমর্থন করে বা নির্লিপ্ত প্রতিক্রিয়া দেখায়, আমি ভেবে পাই না।

২। দ্বিতীয় ভিডিওটা অসুস্থ মানসিকতার। ফেসবুক, য়্যুট্যুবে অ্যাবিউজ রিপোর্ট করলাম।

১। হিমু ভাইয়ের সাথে সহমত।

২। এদের পরিচয় সকলের কাছে উম্মোচিত হওয়া প্রয়োজন। প্রথমে ভেবেছিলাম অল্প বয়স ভূল করে ফেলেছে কিন্তু খোমাখাতার এদের গলাবাজি/অসভ্যতা দেখে আমি নির্বাক হয়ে গেছি। এই সকল অসুস্থদের চিকিৎসা হওয়া খুবই প্রয়োজন।
........................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা

কিন্তু 'রেকশপেক্ট'... জিনিস বলে যেই জিনিসটা আছে, সেইটা তো কালো চশমা ভাইরে দিতার্লাম্না।
তা ভাই আপনে দলের কোন্‌ গ্রুপের ক্যাডার? ভাষণ তো মাশাল্লাহ জ্বালাময়ী হইসে।

১। …
২। আশ্চর্যজনক হলেও কেন যেন পিচ্চির মুখের ভাষা নিয়ে তেমন একটা প্রতিক্রিয়া হলনা। তার চেয়ে গা রিরি করে উঠল চিন্তা করে এই শিশুটিকে যে/বা যারা এই ক্লেদাক্ত বচন শিখিয়েছে তারা কি শুধু মুখেই শিখিয়েছে নাকি সাথে করেওছে/করিয়েছে।

দেশই বদলে গেছে নাকি চোখই নষ্ট হয়ে গেছে আর জানিনা, যেগুলো আগে পত্রিকার পাতা ছাড়া কখনোই দেখতাম না, এখন সেই চোখেই রাস্তার কোণে কখনো ফেন্সির খালি বোতল, আর নেশারুর চোখ আর নিশিকন্যাদের দিবাচলাচল বারবার আটকে যায়।

আমাদের কালে বড়দের চড়থাপড নিতান্ত স্বাভাবিক ছিল, এখন কি ‘বড়দের কাজ’ করা হয় কিনা জানিনা, জানতে চাইনা

২য় ভিডিও এর পশুদের চেনা যাবে। তাদের স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে। এদের শাস্তি হতেই হবে। উহ কি পাশবিকতা।
মেয়েটির একটি কথা বার বার কানে আসছে - I AM VERY HUNGRY.
হ্যা, মানুষ হিসেবে আমি লজ্জিত।

প্রথম ভিডিওর শেষের লোকদের মত অনেককেই দেখেছি। 'জাতির পিতা' শব্দটির একটা বিকৃত রূপ শুনেছিলাম অনেক আগে এক শিশুর কাছ থেকে। প্রকাশ করতে বাঁধছে। হতাশ লাগে এদের দেখলে।

দ্বিতীয়টা ভয়াবহ! এদের মানসিক গঠন কেমন জানতে খুব ইচ্ছা করে।

________________________________
তবু ধুলোর সাথে মিশে যাওয়া মানা

- নো কমেন্টস...
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

প্রথম ভিডিওর খেত্রে আপনেরা চেইতা যাইতেছেন কেন? এইটা বুঝতে পারতেছেন না, এই বেটা হলিউডে সিনেমা করার ফন্দি নিয়া ঘুরতাছে। বেটা ভোদাই একটা, দেশপ্রেম বলে কিছু তার মধ্যে নাই, আছে খালি ধান্দা। বেহুদা বিতর্ক সৃষ্টি করে জনপ্রিয়তা পাওয়ার অপচেষ্টা করতেছে। আর আমরা তারে নিয়ে আলোচনা করে তার উদ্দেশ্য সফল করতেছি, এরকম এক্সিবিশনিষ্ট একদম কম দেখি নাই। সানগ্লাসটা আর হেড়ে গলায় চিল্লানো দেখেই সেটা বুঝা যায়, একটু লক্ষ করেন, তার অভিযোগের কোন ভিত্তি নেই। ইউটিউবে আমেরিকান ফ্রিকদের দেখে এরকম ভিডিও বানিয়েছে। এদের কাজে কর্মে কোন যুক্তি খাটে না, এমন এক ছাগলের সাথে দেখা হয়েছিল আমার, জায়গা মত একটা চিপি দিতেই একদম কেঁচো বনে গেছে। এ ব্যাটাকে সামনে পেলে অনেক মজা করা যেত। নিজেকে খুব বড় হিরো মনে করে কি সুখ নিদ্রাই না দিতেছে। মনে হয় না বোঝাতে পারলাম আমার বক্তব্য। কোন বাচ্চা যখন মনোযোগ যায়, তখন কি করে? সে কাঁদে, এই ছাগলটা প্রায় একই জিনিস করছে।

তবে ২য় ভিডিও দেখে আমি পর্যন্ত বজ্রাহত, এই পারভারটেডগুলার সমস্যা কি? আমার খুব ইচ্ছা করছে, এই গালি গুলা গিয়ে এই মহামান্য পারভারটেডের সামনে দাড়িয়ে তার মা আর বোনকে বলার। এর আগ পর্যন্ত এদের কোন উপলব্ধি হবে না। ধরে মারলেও এরা আবার করবে এই কাজ। মারতে হবে যেখানে সবচেয়ে বেশি লাগবে। এদের পরিচয় জানতে চাই। এদের বাবা-মাদের সাথে নিয়ে বসে এই ভিডিওটা দএখব, দেখুক তাদের সুসন্তানে কি অসাধারন গুনাবলীর অধিকারী।

=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদ্বপি গরীয়সী

১। কিছুই বলার নেই....
২।এই সব "মানুষ"দের পশু বললে পশুদেরও অপমান করা হবে,মনে হয় না কোনো পশু এমন কাজ করতে পারবে.........

২য় ভিডিও যারা তৈরী করেছে সবাই ওদেরকে পশু বলছেন। কিন্তু চিন্তা করে দেখেন পশুরাওকি এই রকম কাজ করতে পারবে? ওইগুলো তো পশুর চেয়েও অধম। এরা বড় হয়েছে কোন পরিবেশে? ওদের মা বাবা ওদেরকে কি শিক্ষা দিয়েছেন? এদের পরিবারই বা কিরকম?
ধিক্কার জানাই এই তথাকথিত শিক্ষিত অমানুষদের

যে শুয়োরগুলো এই ভিডিও করেছে তাদের ভার্সিটির ভিসি বরাবর এই ভিডিও পাঠানো দরকার। এদের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার যোগ্যতা নাই। এদের এই শাস্তিটা দিলে সবচে ভালো হবে বলে আমার ধারণা। আপনারা কি মনে করেন?

ব্লগার সাইফ তাহসিন মনে করেন তাদের মা-বোনকে অশ্রাব্য খিস্তি করলেই উপযুক্ত শাস্তি হবে। আপনারা কি মনে করেন?

অতিথি কখনো কোন ব্লগারের কোন কিছুতে আপত্তি করলেই তাকে চরম বাজে কথা শুনতে হয়- এই ব্যাপারে যে মানসিকতা, তাতে আপনাদের কি মত?

একটা নোংরামিকে গালাতে গিয়ে ব্লগারের কাছ থেকে যে মনোভাব পেলাম তাতে মনে হয় এই ব্লগে অতিথিদের কমেন্ট বন্ধ করে দেয়া দরকার।

এই অমানুষগুলারে ধইরা চাবকায়া যদি সাইজ করতে পারতাম...পারিনা...আর তাই তো মানুষ হিসেবে আমি লজ্জিত।
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...

ফেসবুকেই "ফারহান রুলজ" নামক জিনিসটার আরও কিছু ভিডিও দেখলাম।
মন্তব্য করার কিছু নাই আসলে।

ভিডিওগুলা দেখলাম... কিছুই বলার নাই... সত্যিই বলার মতো কিছু খুজেঁ পাচ্ছি না।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

নজরুল ভাই, আপনি কিন্তু চাইলে কষ্ট করে এই ফারহান এর ভিডিওগুলো সিডি করে এদের ভিসিকে দিতে পারেন, এক্টাকে টাইট দিলেই বাকি গুলা ঠান্ডা হবে।
********************************************************
আমার লেখায় বানান এবং বিরাম চিহ্নের সন্নিবেশনের ভুল থাকলে দয়া করে ধরিয়ে দিন।

দেখলাম, ভিডিওটি যারা বানিয়েছে তারা এটা নিয়ে মোটেও লজ্জিত নয়। বুঝলাম তারা রক্তে মাংসে চিন্তা চেতনায় পশু... তাদের মায়েরা তাঁদের ছেলেদের এই কৃতকর্ম দেখলে হয়তো মরে যেতে চাইতেন... আহা কত কষ্টই না তাঁরা পেতেন...

কী করব!!! এবিউজ রিপোর্ট করেছি...
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

কিসের সিডি কিসের কি...কিছুতেই কিছু হবে না। ফেসবুকে গিয়ে কমেন্ট গুলা পড়েন......ঘৃণা। আমাদের নতুন জেনারেশন। দেশের ভবিষ্যত নিয়ে আমি আশাবাদি। এই ভিডিওর প্রতিবাদ করে গালি খাইতে হইসে যেই দুইজনকে তাদের প্রতি সহানুভূতি ছাড়া আর কি বলবো।

.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা

... ...

২য় ভিডিওর ব্যাপারে বলার মতো কোনো ভাষা নাই। অসুস্থ আর বিকৃত রুচির মানুষ এত বেশি বেড়ে যাচ্ছে দেখে আতংক বোধ করছি, সবচেয়ে আশংকাজনক যে এরা নতুন জেনারেশনের ছেলেমেয়ে যাদের কাছে দেশ ও সমাজ অনেক কিছু আশা করে আছে। আরো সমস্যা হলো, এরা কিন্তু এদের বাবা, মা, শিক্ষকদের কাছে একদম ভদ্র হয়ে থাকে, বোঝার কোনো উপায় থাকে না। ভিসি আর শিক্ষকদের এই লিংক মেইল করে দেয়ার উদ্যোগটা ভালো হয়েছে । তবে এতে ওদের বিরুদ্ধে কতখানি ব্যাবস্থা নেয়া হবে বা আদৌ কোনো ব্যবস্থা নেয়া হবে কিনা এই ব্যাপারে আমি সন্দিহান।

Farhan Rulez নামে এর ছেলেটার একটা ট্রেস পাওয়া গেছে, পুরাটা পাইলে জানাবো।

এখানে তো অনেক সাংবাদিক আছেন, এদের নাম ধাম সহ কোন দৈনিকে একটা রিপোর্ট ছাপানো যায় না? তাতে এমনকি ভিসিরও টনক নড়বে। ফেসবুকে আ্যাবিউজ রিপোর্ট করে কোন লাভ নাই, এদের গালাগালির যে নমুনা দেখলাম, আ্যাবিউজ-ট্যাবিউজ রিপোর্টে এদের কিছু হবে না।

আমি AIUB এর ভিসির কাছে ইমেইল করছি প্রতিবাদ করে এবং লিংকটা দিয়ে, কোনো উত্তর দেয় নাই।

ভিডিও টা ফেইসবুক থেকে হাপিস হয়ে গেছে। কাল রাতে সন্দেহ হয়েছিলো তাই ইউটিউব থেকে নামিয়ে রেখেছিলাম। এখন মনে পড়লো, ফেইসবুকের ঐ পাতাটার একটা স্ক্রীনশট নিয়ে রাখা উচিত ছিলো। কেউ কি নিয়েছেন?
বিশ্ববিদ্যালয়ের অথোরিটি কিছু করবে বলে আমার মনে হয়না যদি না চারদিক থেকে আপত্তি আসে। সুতরাং সাংবাদিকরা পারেন এটা কে ছাপিয়ে ফলাও করতে।

মৃত্তিকা, ভালো কথা বলেছেন, করা হয়নি। কেউ করে থাকলে ভালো। কারণ শুধু চিনে রাখা। ধু-গো ওনারা ইমেইল উত্তর দেবার প্রয়োজন বোধ করেন না!!! পরীক্ষিত।

********************************************************
আমার লেখায় বানান এবং বিরাম চিহ্নের সন্নিবেশনের ভুল থাকলে দয়া করে ধরিয়ে দিন।

প্রথম ভিডিওর তৃতীয় ব্যক্তি নিয়ে বলার কিছু নাই। পলাতক ক্যাডার বলেই মনে হলো। আর এমন চিন্তাধারার মানুষ দেশেই অনেক আছে। নতুন প্রজন্মে অন্তত শুভচিন্তার উদয় হোক, এটাই কামনা।

দ্বিতীয় ভিডিওটা অবশ্য নবপ্রজন্মে কতোটা শুভচিন্তার উদয় হতে পারে তা নিয়ে সন্দেহ জাগায়। ভিডিওটা শিউরে ওঠার মতো। আরো বেশি কষ্ট লেগেছে কারণ মেয়েটিকে আমি চিনি। নর্থ সাউথের সামনে যেসব পিচ্চির দল আছে তাদের সবারই প্রায় মুখ চেনা, তাদের মাঝে এই মেয়েটিও আছে।

সবার মন্তব্য পড়লাম। হয় সচেতনতা ছড়ানো ছাড়া এসব ছোটোমানুষি থেকে নিস্তার নেই। এসব বুদবুদ ছেলেপেলের দল "কুল" হবার জন্য অনেক কিছুই করে, কোনটা ঠিক কোনটা বেঠিক না জেনেই। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে জানানোটা একটা ভালো সিদ্ধান্ত। ভিডিওটা যারা করেছে বুলিগুলোও তারা শিখিয়েছে কিনা সেটাও দেখার বিষয়। বিশ্ববিদ্যালয় তাদের শাস্তি দিলে সেটা একটা দৃষ্টান্ত হয়ে থাকতো। যারা ইমেইল করেছেন তারা কোনো জবাব পেয়েছেন কি?