কুয়া থেকে কাটা

স্বপ্নাহত এর ছবি
লিখেছেন স্বপ্নাহত (তারিখ: শুক্র, ২১/০৩/২০০৮ - ২:০২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সাউথ হলের ৫২৮ নাম্বার রুমটাতে বোধহয় কোনদিন কুনোব্যাঙ ঢোকেনি।সেই অভাব ঘোচাতেই কীনা কে জানে, আই ইউ টি তে ভর্তি হবার পর কর্তৃপক্ষ রুমটা আমার জন্যই বরাদ্দ করলেন।ঘরকুনো স্বভাবের আমিও সেই দায়িত্ব পালন করতে কখনো কার্পণ্য করিনি।সিঁড়ি ভেঙে পাঁচতলায় ওঠার পর রুমের সামনে হাতের মুঠোয় যখন ডোর নব এর শীতলতা অনুভব করি নিজেকে তেনজিং কিংবা হিলারী গোছেরই কেউ একজন মনে হয়।তবে ভদ্রলোক দুজনের সাথে আমার কিছু মৌলিক পার্থক্য আছে।এভারেস্ট জয় করার পর দাঁত কপাটি লাগা ঠান্ডায় নিশ্চিত ভাবেই তাঁরা দুজন বেশিক্ষণ অপেক্ষা করেননি।হিড় হিড় করে নেমে এসেছেন।কিন্তু আমি আসিনা।পাঁচতলায় একবার উঠে গেলে কেয়ামত গোত্রীয় কিছু না হলে পারতপক্ষে নিচে নামতে চাইনা।সেরকমই এক এভারেস্ট জয় করা বিকেলের কথা।ল্যাব ক্লাস শেষ করে এসে আর নিচে না নামার প্রস্তুতি নিয়ে কম্পিউটারের সামনে জাঁকিয়ে বসেছি।আরেফীন এসে বললো-দোস্ত সামনের তিনদিনের ছুটিতে কুয়াকাটা যাচ্ছি।যাবি নাকি? কেউ আমাকে ভার্সিটির পাশের চায়ের দোকানে যেতে বললেও সচরাচর এক কথায় না করে দেই।কিন্তু কি মনে করে যেন আমি হ্যা বলে দিলাম।কুয়োর ব্যাঙের সাগর যাত্রার কাহিনীর ওখানেই শুরু...

যাবার দিন ঠিক হল ২২শে ফেব্রুয়ারী;আই.ইউ.টি র এথলেটিক্স ডে এবং একমাত্র দিন যেদিন ক্যাম্পাসে মেয়ে প্রবেশ এর অনুমতি মেলে।এমন সুযোগ সহজে কেউ হাতছাড়া করেনা।যাদের মন অলরেডি অন্য কোথাও ভাড়া দেয়া হয়ে গেছে তারা তো নয়ই।অপরিচিত কেউ যদি এদিন হঠাৎ করে ঢুকে ক্যাম্পাসটাকে হুরপরী বেষ্টিত জান্নাতের ছোটখাট সংস্করণ ভেবে বসে তাকে বোধহয় খুব বেশি দোষ দেয়া যাবেনা।এরকমই এক শুভ দিনে যন্ত্রপ্রকৌশল এ পড়া কতিপয় যন্ত্রবালক (বলাই বাহুল্যঃযাদের মনে এখনো to let সাইনবোর্ড ঝুলছে) রাজ্য ও রাজকন্যা দুটোই আফ্রিকান ভ্রাতাদের জিম্মায় রেখে সাগর দর্শনের উদ্দেশ্যে ক্যাম্পাস ত্যাগ করলাম।

সদরঘাট থেকে লঞ্চে উঠবো।লঞ্চ এ করে পটুয়াখালি।তারপর কুয়াকাটা।এমনই শিডিউল।সদরঘাট যাবার জন্য ট্যাক্সি ঠিক করা হল অনেক ক্যাচালের পর।লঞ্চঘাটে গিয়ে বোঝা গেল ক্যাচাল এখনো শেষ হয়নি।যে ভাড়া ঠিক করা হয়েছিল ড্রাইভার তার চে দশ টাকা বেশি চাচ্ছে।তার কথা একটাই,আসার সময়ই নাকি সে এই ভাড়ার কথা বলে এসেছে (কারে বলসে আল্লায় জানে)।শুনে পোলাপানের মাথা গরম।কেউই ড্রাইভারকে অতিরিক্ত টাকা দিতে রাজী নয় ।কিছুক্ষণ ড্রাইভারকে ঝাড়ার পর আগে ঠিক করা ভাড়া দিয়েই সবাই চলে আসছি।এমন সময় পিছন থেকে ড্রাইভারের কন্ঠ শোনা গেল-"যান যান,আমারে তো ঠকাইলেন।মাঝ নদীতে গিয়া ঠিকই হোগা মারা খাইবেন।" এই কথা শুনে সবাই বড় সাইজের ছোটখাট একটা টাশকি খেলাম।এতো একেবারে ১০০% বিশুদ্ধ নারিকেল তৈল মার্কা অভিশাপ।এমনটা কথা ছিলনা,তবু দশ টাকা অতিরিক্ত দেয়া হল ড্রাইভারকে। মাঝ নদীতে কেউই হোগামারা খেতে রাজী নয়...

লঞ্চে উঠে সবার আরেকপ্রস্থ মেজাজ খারাপ।কারণটা মহা গুরুতর।আমাদের লঞ্চে তেমন কোন মেয়ে চোখে পড়ছেনা।অথচ পাশের লঞ্চ দুটোর ডেক জুড়ে নানা সাইজ আর কিসিমের মেয়ে কলকল করছে।সবার মধ্যেই প্রচন্ড হতাশ একটা ভাব।তাহসীনকে দেখে মনে হলো মনের দুঃখে ব্যাগপত্তর গুছিয়ে পারলে এখনই আই.ইউ.টি ফিরে যায়।সবচে আশাহত হয়েছে সানী।"দুনিয়ায় আর ইনসাফ বলে কিছু থাকলোনা দোস্ত"- পাশ থেকে ও হতাশায় বিড় বিড় করে ।আমি শুধু বলি- হু । কিছুক্ষন পর অবশ্য দুজনকেই ঈমান ইনসাফ ভুলে পাশের লঞ্চের ডেকের দিকেই বেশি মনযোগী হতে দেখা গেল।আমরাও যে মনোযোগ দেইনি তা কিন্তু নয়।দুধ নেই তো কি হয়েছে,ঘোল তো আছে...
রাতের নদীতে চাঁদের ছায়া
সন্ধ্যার কোল ছুঁয়ে একসময় লঞ্চ নড়তে শুরু করলো।আমরা সবাই ডেকে দাঁড়িয়ে।বুড়িগঙ্গার দূষিত বাতাস প্রথম দিকে একটু ভোগাচ্ছিল।লঞ্চ চলা শুরু হলে সেটার কথা ভুলে সবাই চারপাশের দৃশ্য দেখছি বিভোর হয়ে।বেশ শীত শীত ভাব।ডেকে আড্ডা চললো অনেক রাত পর্যন্ত।শেষ রাতের দিকে কয়েকজন ঘুমাতে গেল।কয়েকজন জেগে রইলাম।সূর্যোদয় দেখবো বলে।রাত জাগাটা যে বৃথা যায়নি সূর্যিমামা সেটা জানান দিতেই বোধহয় কুয়াশার চাদর ছেড়ে লাজুক মুখে হেসে উঠলেন।
লঞ্চে সূর্যোদয়-১
লঞ্চে সূর্যোদয়-২

ভোর সাড়ে ছয়টায় লঞ্চ পটুয়াখালি পৌঁছলো।আমাদের আগে যে পার্টি এসেছিল আই ইউ টি থেকে তাদের কাছ থেকে শুনে এসেছিলাম যে এর পরের রাস্তাটুকু নাকি জাহান্নামের হাইওয়ের আদলে বানানো।বাসগুলোও তার সাথে তাল মিলিয়ে মুড়ির টিনের মত চলে।তাই একটু ভয়ে ভয়েই ছিলাম বাকি পথটুকুর কথা ভেবে।সে সমস্যারও দারুণ একটা সমাধান হয়ে গেল।লঞ্চঘাট থেকে বের হয়েই একটা মাইক্রোর সন্ধান পেলাম।এখানকার মাইক্রোভাড়া নাকি অনেক বেশি,কোনমতেই যেন মাইক্রোতে না যাই-এটাও শুনে আসা উপদেশ এর মধ্যে একটা ছিল।কিন্তু কিছুক্ষণ দরাদরি করতেই ধারণার চে সস্তায় রাজী হয়ে গেল মাইক্রো মামা।কাহিনীটা ঠিক বোঝা গেলনা।কিন্তু তখন এটা নিয়ে এত বেশি মাথা না ঘামিয়ে হই হই করতে করতে সবাই জায়গা দখল করে মাইক্রোতে উঠে পড়লাম।যেতে যেতেই দেখা গেল চারপাশ থেকে সিডর এর আঁচড় এখনো মিলিয়ে যায়নি,তবে তেমন ভাবে চোখেও পড়েনা।পরে জানা গেল এই এলাকাতে অন্যান্য জায়গার চে অনেক কম ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।পুরো রাস্তা ধরেই একটু পর পরই ফেরী।প্রত্যেকবারই ফেরীতে নেমে চারপাশটা ভাল মত দেখে নেই সবাই।চারপাশে একটু কোথাও সবুজ বনমতো দেখলেই সবাই সুন্দরবন বলে হই হই করে চিল্লিয়ে উঠি।কেউ আবার আগ বাড়িয়ে বাঘের গোঁফও দেখে ফেলে।ঐ দেখা যায় সুন্দর বন!!এমন করে হাসি ঠাট্টার মধ্য দিয়ে অনেকগুলো ফেরী পার হয়ে একসময় কুয়াকাটায় পৌছলাম।জেলাপরিষদের ডাকবাংলোয় আমাদের ওঠার কথা।কিন্তু দারোয়ান জানালো সে আমাদের ব্যাপারে কিছুই জানেনা।কোনমতেই আমাদের উঠতে দিতে রাজী নয়।আমার যে বন্ধুর বাবাটা বুকিং দিয়েছিলেন তাকে ফোন করে জানানো হল।এবার কাজ হল বিদ্যুতের গতিতে।এমনকি আমাদের দশজনের জন্য দুটো ভিআইপি রুমও ঠিক ঠাক করে দেয়া হল।কারণ আর কিছুই না, আমার বন্ধুর বাবা নেভী অফিসার,কোস্ট গার্ডে দায়িত্বে আছেন। উনি ফোনে একটু গলা খাকারি দিতেই বাকিটুকু বাংলোওয়ালা বুঝে নিলেন।চোখের সামনে এসব দেখে হাঁটু বাহিনীতে যোগ না দেবার জন্য বোধহয় তৃতীয়বারের মত কিঞ্চিৎ আফসোস হল...

ব্যাগপত্রগুলো কোনমতে রুমে রেখেই সবাই সাগরের দিকে দৌড়।বিধাতার বিশাল ক্যানভাসের জলছটার সামনে দাঁড়িয়ে হতবাক কিছু যুবক আবারো বিমুগ্ধ হলাম। ভ্রমণের সব ক্লান্তি প্রথম ঢেউটি তীরে আছড়ে পড়ার আগেই মুছে গেল।এমন নয় যে এবারই আমাদের প্রথম সাগর দেখতে আসা।কিন্তু এমন কেউ কি আছে প্রতিবার সাগর দেখতে গিয়ে প্রথম বারের মত অবাক মুগ্ধতায় আচ্ছন্ন হয়নি?

কিছুক্ষণ পরেই বীচ ফুটবল শুরু হলো।ভার্সিটি থেকেই বল নিয়ে গিয়েছিলাম।ফুটবল জিনিসটা পায়ে পড়লে আমি পৃথিবীর সব সৌন্দর্য অনায়াসে অগ্রাহ্য করতে পারি।না হলে কি আর আমাদের থেকে একটু দূরে দাঁড়িয়ে থাকা অষ্টাদশীর চোখের অতলে সাগর না খুঁজে বরং খেলায় ডুব দিতে পারি।খেলা টেলা শেষে সাগর তীরের ক্লান্তি সাগর জলেই বিসর্জন দিয়ে রুমে ফিরলাম।

বিকেলে আমরা চারজন একটু আগে আগেই বীচে চলে গেলাম।দুটো বিছানা(বিছানার চে উপযুক্ত শব্দ এই মুহূর্তে খুঁজে পাচ্ছিনা) ভাড়া নিয়ে শুয়ে বসে সাগর দেখছি।এমন সময় পাশ থেকে কে জানি বলে উঠলো- ঘোড়ায় চড়ুন আর জাহান্নামে যান!!ঘোড়ায় চড়েন আর জাহান্নামে যান!! চমকে পাশ ফিরে তাকাতেই দেখি ঘোড়া নিয়ে একজন দাঁড়িয়ে।সাধাসিধে টাইপের চেহারা। লোকজনকে ঘোড়ায় চড়িয়ে টাকা উপার্জনকারীদের একজন।কিন্তু জাহান্নামে পাঠানোর বিজনেসটা কিছুতেই মাথায় ঢুকছিলোনা।ক্যামনে কি?হাসি পাচ্ছিল।তবু একটু সিরিয়াস ভাব নিয়েই জিজ্ঞেস করলাম-ভাই,জাহান্নামটা কোন দিকে?? ঘোড়াওয়ালা ডাবল সিরিয়াস কন্ঠে উত্তর দিল-সোজা পূবে ১০ মাইল ঘোড়ায় গেলেই জাহান্নাম।এখান থেকে জাহান্নামের দূরত্বের চুলচেরা হিসেব পেয়ে এবার মনে হয় আসলেই একটু ভড়কে গেলাম।ব্যাটায় কয় কি?একটু থতমত খেয়ে পুরো ব্যাপারটা বোঝার চেষ্টা করছি।কিছুক্ষণ পর সম্বিত ফিরে পেয়ে ব্যাপারটা খোলাসা করার আশায় লোকটার দিকে তাকালাম।তাকিয়ে দেখি লোকটা যেখানে দাঁড়িয়ে ছিল সেখানে আর নেই।ততক্ষণে বেশ দূরে চলে গিয়েছে।ব্যাটা বোধহয় বুঝে গেছে আমি জাহান্নামে যাবারও যোগ্য নই।কি আর করা।আলসেমির জন্য উঠে গিয়ে আসল ঘটনাটা আর জানা হলোনা।জাহান্নামের এত কাছাকাছি এসেও জায়গাটা একটু ঘুরে আসা হলোনা।মনের মধ্যে একটা খেদ রয়েই গেল।

ততক্ষণে সূর্য নিভু নিভু করছে।যে কোন সময় টুপ করে ডুব দেবে।রুমে থাকা বাকি বন্ধুরাও এরমধ্যে চলে এসেছে সূর্যাস্ত দেখবে বলে।সূর্য আস্তে আস্তে ডুবতে লাগলো।জাহান্নামে যেতে না পারার দুঃখ ভুলে অদ্ভুত ভালোলাগা অনুভূতিতে আচ্ছন্ন হয়ে আমরা সোনালী স্বর্গচ্ছটা দেখতে লাগলাম।
সূর্যাস্ত-১সূর্যাস্ত-২
সূর্যাস্ত ৩

পরদিন সকাল বেলা উঠতে হল সূর্য ওঠার আগে।নইলে সূর্যোদয় দেখবো কিভাবে।ভ্যান এ করে রওনা হলাম ঝাউবনের উদ্দেশ্যে।শুধু ওখান থেকেই নাকি সরাসরি সূর্যোদয় দেখা যায়।পৌছে দেখি পুরো সৈকত কুয়াশা মুড়ি দিয়ে ঘুমিয়ে রয়েছে যার মাঝে দশটা সূর্য লুকিয়ে থাকলেও কারো দেখার সাধ্যি নেই।তবু আশা নিয়ে দাঁড়িয়ে আছি।কিছুক্ষণ অপেক্ষার পর সূর্য মশায় মুখ তুলে চাইলেন।তবে পানির হাত পাঁচেক উপর থেকে।এতটা দূরত্ব তিনি কখন পাড়ি দিলেন তার কিছুই তিনি আমাদের বুঝতে দেননি।হতাশ হবার কথা ছিল।কিন্তু বিনিময়ে ঘুম ঘোরে সদ্য আড়মোড়া ভাঙা সূর্যের যে রুপ দেখতে পেলাম তাতেই সূর্যোদয় না দেখতে পারার দূঃখ ধুয়ে মুছে গেল।জীবনে হাতে গোণা কয়েকবারই নিজেকে খুব বেশি ভাগ্যবান মনে হয়েছে।মনে হলো সেরকমই একটা দূর্লভ অনুভূতি মাত্র বুকের ভেতর খেলে গেল।
সূর্যোদয় ১
সূর্যোদয় ২
সূর্যোদয় ৩

সেমি পরিশিষ্টঃ সূর্য দেখা শেষে ইচ্ছে ছিল ফাতরার চর যাওয়ার।ওখানে নাকি সুন্দরবনের আবহ অনেকাংশেই পাওয়া যায়।কিন্তু এখানেও কিছু ক্যাচাল এর জন্য শেষ পর্যন্ত আর যাওয়া হয়নি।বরং নদীর এপারের লেবুর চর দেখেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছিল।শুধু বলি, কুয়াকাটার মানুষগুলো বিশেষ করে যারা বাইক নিয়ে তীরের এমাথা ওমাথা করে বেড়ায় আর নানান লোভনীয় কথা বলে বাইকে চড়িয়ে মোটা টাকা আদায় করে নেয় তাদের মধ্যে বেশ ভেজাল মিশ্রিত আছে।কাজেই ইদানীং কেউ যদি কুয়াকাটা যাবার কথা ভেবে থাকেন তাহলে এই শ্রেণী থেকে সযত্নে দূরে থাকবেন।যাইহোক,সেদিনই দুপুরে বাসে বরিশাল চলে আসি এবং রাতের লঞ্চে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হই।পরদিন সকাল থাকতেই আজমেরী বাস এর বুলেট গতির(?) কল্যাণে আই ইউ টি তে এসে সকাল নয়টার ক্লাস এটেন্ড করতে পেরেছিলাম।দুইদিনের স্বপ্নভ্রমণ শেষে ব্যাক টু দ্যা রিয়েলিটি এগেইন।এই ফাঁকে একটা কথা বলে রাখি।কুয়াকাটা যাবার সময় লঞ্চে যে নারীশুণ্যতায় ভুগেছিলাম ফিরতি লঞ্চ জার্নিতে সে দূঃখ সুদে আসলে উসুল হয়ে গিয়েছিল।GOD IS SO KIND.

পরিশিষ্টঃ উপরে যা যা লিখলাম সেগুলো যে কেবল ঘরে বসে থেকে সযত্নে তৈরি করা চাপা নয় এবং ছবিগুলো যে ফ্লিকার কিংবা গুগলের সার্চ রেজাল্ট এর ফসল নয় তার প্রমাণ দিতেই নিচের ছবিটা দিয়ে দিলাম।
সূর্য দেবতার উপাসনা দেঁতো হাসি


মন্তব্য

রায়হান আবীর এর ছবি

কুয়াকাটা খুবি অসাধারণ একটা জায়গা। শুধু এখানকার মানুষগুলা খাইষ্টার এক শেষ।
ফুটু আর লেখা দুইটাই ঝাক্কাস...
---------------------------------
এসো খেলি নতুন এক খেলা
দু'দলের হেরে যাবার প্রতিযোগিতা...

স্বপ্নাহত এর ছবি

প্রথম কথাডার সাথে চোখ বন্ধ করে সহমত

=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
LoVe is like heaven but it hurts like HeLL

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

উদেশ্যহীন এর ছবি

দারুণ photos এবং লেখা।
ভালো লাগলো। হাসি

স্বপ্নাহত এর ছবি

শুকরিয়া হাসি

=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
LoVe is like heaven but it hurts like HeLL

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

ফারুক হাসান এর ছবি

ভ্রমণ কাহিনী খুব ভালো হয়েছে।
সূর্য দেবতার উপাসনার ছবিটি জাক্কাস!
----------------------------------------------
আমাকে নিঃশব্দে অনুসরণ করে একটা নদী-
সাথে নিয়ে একটা পাহাড় আর একটা নিঃসঙ্গ মেঘ।

স্বপ্নাহত এর ছবি

ঠ্যাংকু হাসি

=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
LoVe is like heaven but it hurts like HeLL

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

শেখ জলিল এর ছবি

ছবিগুলো দারুণ!

যতবার তাকে পাই মৃত্যুর শীতল ঢেউ এসে থামে বুকে
আমার জীবন নিয়ে সে থাকে আনন্দ ও স্পর্শের সুখে!

স্বপ্নাহত এর ছবি

জায়গাটা অমন সুন্দর বলেইতো ছবিগুলো একটু সুন্দর হয়ে ওঠার সুযোগ পেল হাসি

=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
LoVe is like heaven but it hurts like HeLL

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- পাগল আর কারে কয়!

বছর ঘুইরা একটা দিন আসে কুরবানীর ঈদের লাহান আনন্দ নিয়া। সেই দিনটারেও কুরবানী কইরা কুয়াকাইট্টা গেলেনগা? আর গেলেন তো গেলেন তাও একটা আটখুড়া লঞ্চে চইড়া! এই গল্প আবার আমাগো কাছে করেন? ধুরঃ গুরু, আপনেরে লইয়া যুদ্ধে যাওন যাইবো না।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

স্বপ্নাহত এর ছবি

গুরু, আসল কাহিনি তো কই ই নাই।এথলেটিক্স শেষ হইসিল বিকাল বেলায়।সব দেখা টেখা শেষ কইরা আর বন্ধুগো বান্ধবীরে হাই হ্যালো বইলা তার পরেই না দুই পা ফেললাম চোখ টিপি

এখন কি তাইলে যুদ্ধে নেওন যায়??

অবশ্য ঘরে মিলা ভাবী থাকলে যুদ্ধ,শান্তি কোনখানেই যামুনা চোখ টিপি

=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
LoVe is like heaven but it hurts like HeLL

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- এইরকম একটা কিছু যে করছেন তা ট্রাভেল প্ল্যান আর টাইমিং দেখলেই বুঝা যায় চোখ টিপি

আমারে কি পাগলা কুত্তায় কামড়াইছে মিলা ভাবীরে ঘরে রাখুম? তাইলে আমার বধু থাকবো কই মিয়া? আর ভাবীর লাইগা তো দেবরেরা দাবী নিয়া খাড়াইয়া রইছে নাকি? চোখ টিপি
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

স্বপ্নাহত এর ছবি

এর মানে কি?? মিলা ভাবী আর আপনার বধু কি একই মহিলা না??

তাইলে তো সুবহানাল্লাহ... আজকে থাইকাই মিলা ভাবীরে "মিলা আপু" তে প্রমোশন দিমু...

গুরু,খালি একবার মুখ দিয়া কইয়া দেহেন... আপ্নের বধুর কসম...

=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
LoVe is like heaven but it hurts like HeLL

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- শোনেন গুরু, দিল ধাকধাক (সেইটা হার্ট এ্যাটাকে করুক আর কমলতায় করুক) করা যে কেউ ই আপনের ভাবী।

আর বধু ভাবী? এই শালী কই যে আছে স্বয়ং বিধাতাও মনেহয় জানে না! ইশটিল সার্চিং ম্যান! মন খারাপ
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

স্বপ্নাহত এর ছবি

ওকে,কি আর করা।গুরুর আদেশ অনিবার্য।
গুরুর ওয়াদাও অনিবার্য হওয়া উচিত।দেবর ভাবীর দাবী দাওয়া শীর্ষক ওয়াদা ঠিক ঠাক থাকলেই হইলো।দুনিয়ার সব নারীকে ভাবী বলতেও তাইলে আপত্তি নাই চোখ টিপি

বধু ভাবীর লগে আমার কোন দিন দেখা হইলে আপনার কথা আমি বলে দিব।টেনশন নিয়েন না। সময়ে সব সহ্য হয়ে যাবে...

=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
LoVe is like heaven but it hurts like HeLL

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

শিক্ষানবিস এর ছবি

ছবি আর লেখা। একসাথে মিলে স্মৃতিকাতর করে দিল। কুয়াকাটা গিয়ে খুব ভালো লেগেছিলো। বরিশাল টু কুয়াকাটা বাস জার্নিটা ছাড়া বাকি সবকিছুই ছিল অসাধারণ।

স্বপ্নাহত এর ছবি

কাতরানি আপাতত বাদ দাও।কালকের এক্সামটা ঠিক ঠাক দাও আগে...

=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
LoVe is like heaven but it hurts like HeLL

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

তারেক এর ছবি

জটিল হইছে কিচ্ছাটা... যামু নির্ঘাত যামু কুয়াকাটায়... অনেক বছরের প্ল্যান আমাগো যাওয়ার... নিশ্চয় যামু এইবার নাইলে পরেরবার নইলে... যামুই!
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

স্বপ্নাহত এর ছবি

হ ভাই... বিয়া ছাড়াও জীবনে আরো অনেক শুভ কাজ আছে... সেইগুলাতেও দেরি করতে নাই।

আল্লাহর নাম নিয়া এক পা ফেলেন।আরেক পা না বাইর হয়া যাবো কই?

=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
LoVe is like heaven but it hurts like HeLL

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

শেষের ছবিটা দুর্দান্ত !
সুন্দর কোন জায়গা থেকে বেড়িয়ে আসা মানে নবজীবন লাভ করা। কোনটা বেশি ভালো লাগলো, সূর্যোদয় না সূর্যাস্ত?

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

স্বপ্নাহত এর ছবি

বিষণ্নতা আমাকে সবসময়ই আকৃষ্ট করে।সেই হিসেবে সূর্যাস্তের কথাই বলবো।

তবে কখনোই বলবোনা সূর্যাস্তের চে সূর্যোদয় খারাপ।বরং সূর্যাস্তটা সূর্যোদয় এর চে একটু ভালো লেগেছে হাসি

শেষের ছবিটা আমারও মহা ফেভারিট।এইটাতে কিন্তু আমিও আছি চোখ টিপি

=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
LoVe is like heaven but it hurts like HeLL

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

কুন দিক থিকা কয় নম্বর?

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

স্বপ্নাহত এর ছবি

একটু ভালোমত খেয়াল করেন।
এই ছবিতে একটা কারণেই আমাকে আর সবার চে আলাদা করা যাচ্ছে।
বুইঝা লন চোখ টিপি

=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
LoVe is like heaven but it hurts like HeLL

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

ধুরো !
বান্দর তো সবকটাকেই মনে হচ্ছে। টুপিও তো মনে হয় দুইটার মাথায়।
তাইলে ক্যামনে কি?

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

স্বপ্নাহত এর ছবি

সকল রহস্য জিন্স এর মধ্যে লুক্কায়িত
(আবার জিন্স এর ভিতরে ভাইবেন না হো হো হো )

=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
LoVe is like heaven but it hurts like HeLL

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- গোলাপী রঙের জিন্সপরিহিত।
আমার গেইস করার ক্ষমতায় আমি আসলেই মুগ্ধ! চোখ টিপি
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

স্বপ্নাহত এর ছবি

গুরু,আপ্নারে নিয়া যারপরনাই দুশ্চিন্তায় আছি। সাদা চোখে বেগানা নারী আর তাদের গোলাপী জিনিসপাতি দেখতে দেখতে আপনার চোখ তো পুরা গ্যাসে।

তাড়াতাড়ি ডাক্তার বাড়ি দৌড়ান...

=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
LoVe is like heaven but it hurts like HeLL

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

অতিথি লেখক এর ছবি

সেই কুয়াকাটা... আহ্.... কতই না স্মৃতি সেখানে আমার। যখন....থাক কি আর হবে সেসব মনে করে!
সেখানে মাত্র দুদিনের নীলাঞ্জনাবাসের স্মৃতিই তো সম্বল।
সেই স্মৃতিটুকু অম্লান করে রাখার জন্য আর কোনদিন কুয়াকাটা যাব না বলে ঠিক করেছি। পুরোনো সেই রাতের কথাগুলো মনে করে নস্টালজিক হয়ে গেলাম।

ছবি গুলো ঝাক্কাস হইছে।

---------------------------
কুচ্ছিত হাঁসের ছানা

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- এক কাম করেন হাঁসের ছাও, এখন আর যাইয়েন না, বিয়া কইরা একবারই যাইয়েন। তারপর আর যাওনের দরকার নাই। কারণ চরিত্রের যেই অবস্থা। গেলেই আরেকজনের লগে যাইবেন, তার চাইতে না যাওন ই ভালো।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

স্বপ্নাহত এর ছবি

হাঁসের বাচ্চা,

তোর জন্য প্রেপ টাস্ক দিলামঃ

১।তুই নেক্সট সেমিস্টার ব্রেকেই কুয়াকাটা যাবি।
২।সূর্যাস্ত দেখতে দেখতে আগের স্মৃতিগুলা বিসর্জন দিবি।
৩।সূর্যোদয় দেখতে দেখতে আবার নতুন করে নতুন কোন স্ম্রৃতির জন্য প্রার্থনা করবি।
৪।এর পর রাখাইন পাড়ায় গিয়া... আরো বইলতে হইবো নাকি? চোখ টিপি

=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
LoVe is like heaven but it hurts like HeLL

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

কনফুসিয়াস এর ছবি

লেখা ছবি দুইই দারুণ। যাই নি কখনো কুয়াকাটায়, যেতেই হবে কোন এক দিন।
শেষের ছবির পরিচিতি দাবী করলাম।
-----------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...

-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ

স্বপ্নাহত এর ছবি

হায় হায়... এখনো যান নাই?নেক্সট ছুটিতে দেশে আসলে অবশ্যই যাবেন দুজনে। আর আমার মত জাহান্নামে যাইতে ভুল কইরেন না কিন্তু চোখ টিপি

আপনার দাবীটা লিখিত আকারে আমার অফিসে জমা দেন।তারপর ভেবে দেখি কি করা যায় হো হো হো

=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
LoVe is like heaven but it hurts like HeLL

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

অনিন্দিতা এর ছবি

লেখা , ছবি দুটোই খুব ভাল লাগল।
আমি ও কয়েক বছর আগে একবার কুয়াকাটা গিয়েছিলাম।
কিন্তু দুর্ভাগ্য! সুর্যোদয় , সুর্যাস্ত কিছুই দেখা হয়নি।

স্বপ্নাহত এর ছবি

সাগর টা দেখা হয়েছিলো তো?? হো হো হো

=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
LoVe is like heaven but it hurts like HeLL

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

পরিবর্তনশীল এর ছবি

তোর লেখা পইড়া আর ছবি দেইখা আমার এখনি কুয়াকাটায় যাইতে ইচ্ছা করতেসে
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

স্বপ্নাহত এর ছবি

এখনি যা... তোরে না করসে ক্যাডায়?

=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
LoVe is like heaven but it hurts like HeLL

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

মুহম্মদ জুবায়ের এর ছবি

যেতেই হবে কুয়াকাটায়। কবে, সেটাই শুধু জানি না। মন খারাপ

-----------------------------------------------
ছি ছি এত্তা জঞ্জাল!

স্বপ্নাহত এর ছবি

মন খারাপ

=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
LoVe is like heaven but it hurts like HeLL

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

লেখা ছবি দুটোই উপভোগ্য ।

রাগিব ভাই উইকিপিডিয়ার জন্য বাংলাদেশের ছবি চাইছিলেন এক পোস্টে। আপনার এ ছবিগুলো পাঠিয়ে দিন। বাংলার রূপ দেখুক বিশ্বের মানুষ।

স্বপ্নাহত এর ছবি

হ্যা,ব্যাপারটা আমিও ভেবেছি।আমার কাছে আরো বেশ কিছু ভাল ছবি আছে।সেগুলোও রাগিব ভাইকে পাঠিয়ে দেব সময় করে।

আচ্ছা,কোন এড্রেসে পাঠাতে হবে সেটা কি আমাকে বলতে পারবেন?
কিংবা ব্লগটার লিঙ্ক?

=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
LoVe is like heaven but it hurts like HeLL

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

রায়হান আবীর এর ছবি

ক্যারে শামসু, মুহাম্মদ থাকতে তুমি অন্যদিকে তাকাও কেলা?
---------------------------------
এসো খেলি নতুন এক খেলা
দু'দলের হেরে যাবার প্রতিযোগিতা...

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি
রায়হান আবীর এর ছবি

ভাইসাব রে একটা কথা জিগাইতাম...
আইচ্ছা, এতোদিন ধরে জানতাম যারে উপাসনা করা হবে তারে সর্বদা সামনে রাখা হয়। আপনারা তো মনে হইতাছে সূর্যরে বাদ দিয়া যে ফুটু তুলতাছে তার উপাসনা করতাছেন... দেঁতো হাসি
---------------------------------
এসো খেলি নতুন এক খেলা
দু'দলের হেরে যাবার প্রতিযোগিতা...

স্বপ্নাহত এর ছবি

হ্যা,ঐটাও করা হইসে।
তবে এই ভরা মজলিসে পশ্চাৎভাগ প্রদর্শনের চে সেকেন্ড ভার্সনটা প্রদর্শন করাটাই সমিচীন মনে হইলো চোখ টিপি

=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
LoVe is like heaven but it hurts like HeLL

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।