(একটি সত্যি ঘটনা অবলম্বনে)
প্রাইভেট অফিসে ‘অফিস টাইম’ বলে ধরাবাঁধা কোনো নিয়ম নেই, তবে ঢাকা শহরের প্রতিটি রাস্তাতেই বাধ্যতামূলক জ্যাম যে থাকবেই তা এখন ধরাবাঁধা এক নিয়ম হয়েই দাঁড়িয়েছে । কোনোদিনই তাই রাত ন’টার আগে বাড়ী ফেরা হয় না উজ্জলের। অফিস গুলশানে আর বাড়ী শ্যামলীতে, পথে হুজ্জৎ কম নয়; তবু রাত ন’টা পার হয় না কখনও। উজ্জলের বৌ মিথিলা দশ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। ডাক্তার বলেছেন পরের সপ্তাহেই প্রত্যাশিত তারিখ। এ সময়টা সত্যিই বিপজ্জনক, মিথিলাকে সব সময় চোখে চোখে রাখতে হয়। বাড়ীতে মা-বাবা, বড় ভাবী, ছোট বোন সবাই এ কাজে নিয়োজিত, তবু সারাটা দিন ওর অস্থিরতায় কাটে। ওদের প্রথম সন্তান হতে যাচ্ছে, আবেগ আর উচ্ছাস তাই কিছুটা লাগামছাড়া। অফিসের বস আবার ওর ভার্সিটি জীবনের বন্ধু, তাই একটা সাময়িক বোঝাপড়া আছে। ঈদানীং সে সন্ধ্যা হবার আগেই ঘরে ফেরে। মিথিলা এতে বড্ড খুশী। যদিও বৌকে দেখাশুনা করা বা নানাকাজে সাহায্য করা ওর ধাতে নেই, শুধু স্বামীর হাতটা হাতে নিয়ে বিছানায় শুয়ে থাকাটাও মিথিলার কাছে পরম আনন্দের। আজ দুপুরের পর থেকে শরীরটা খারাপ লাগলেও উজ্জলকে ফোন দেয়নি বাড়ীর কেউ, সবাই জানে ও অল্প কিছুক্ষণের ভেতর বাড়ী ফিরবে। রাত এগারোটা বাজে, পাড়ার ডাক্তার এসে মিথিলাকে দেখে গেছেন, ভয়ের কিছু নেই, এ অবস্থায় এমনটা হয়। উজ্জল এখনো বাড়ী ফেরেনি, ওর সেল ফোনটাও বন্ধ; চার্জ নেই খুব সম্ভবত। বাড়ীর সবাই উৎকণ্ঠায় ভুগছে, বিশেষ করে মা আর মিথিলা। অফিসের বস এবং কয়েকজন সহকর্মীকে ফোন দেয়া হয়েছে, কাছের বন্ধুদের কাছে খোঁজ নেয়া হয়েছে; কেউ কোনো খবর দিতে পারেনি। উজ্জলের মা হঠাৎ মাতমের সুরে কান্না জুড়ে দিল, বাংলার মায়েদের স্বভাবটাই এমন; সেই শব্দে মিথিলার উৎকণ্ঠা আরো বেড়ে গেল।
আর উজ্জল সেই একই মুহূর্তে জনসমুদ্রের পল্লবিত জোয়ারে হঠাৎ বাসুকির ফনার মত ফুঁসে ওঠা উত্তাল ঢেউয়ে ঢেউয়ে মিলেমিশে একাকার; সে সমুদ্র থেকে অবিরাম উত্থিত হচ্ছে গগনবিদারী স্লোগান- ফাঁসি ফাঁসি ফাঁসি চাই, কাদের মোল্লার ফাঁসি চাই। গায়ের ফর্মাল সাদা শার্টটি ঘামে লেপটে গেছে শরীরের সঙ্গে, চৌকস কায়দায় বাঁধা টাই-এর নট খুলে গেছে অনেক আগেই, ক্ষণিকের তরে সে ভুলে গেছে বাড়ীর কথা, মিথিলার কথা। আজ ফেব্রুয়ারির পাঁচ তারিখ, উজ্জলের মত হাজারো যুবক-যুবতী আজ বাড়ী ফেরেনি, আজকের দিনটি বাড়ী ফিরবার নয়।
অনেক রাতে, রাত দুটো তিনটা হবে; ঝড়ে পরা কাকের মত বিধ্বস্ত অবস্থায় সে বাড়ী ফিরলো। সবাই জেগে আছে। দীর্ঘক্ষণ স্লোগান দেয়াতে গলা বসে গেছে, ভাঙ্গা গলায় সে সবাইকে উদ্দেশ্য করে বললো- শাহবাগে আছিলাম। এর অর্থ সবাই বুঝলো, দুপুরের পর থেকে শাহবাগে আজ যে হৃদয়ে হৃদয় ঘষা আগুন জ্বলে উঠেছে তার তাপ বাংলার প্রতিটি ঘরেই অনুভূত হয়েছে। বাবা এসে জাপটে ধরলো ছেলেকে, যে প্রাণের দাবী ৪২ টি বছর ধরে তাকে কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে, সেই একই দাবীতে ছেলেকে সোচ্চার দেখে আজ আর তিনি চোখের জল আটকে রাখতে পারলেন না। বাবা মুক্তিযুদ্ধ করেছেন, পাক সেনাদের নির্যাতনে একটি চোখ হারিয়েছেন। বাবার কাছ থেকে মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যক্ষ ঘটনা শুনে শুনে তার শৈশবের ভীত তৈরী হয়েছে, সেই সাথে গোড়া থেকেই বক্ষে লালিত হয়েছে রাজাকারদের প্রতি তীব্র এক ঘৃণা। দেরী করে বাড়ী ফেরায় কেউই উজ্জলের উপর রাগ হতে পারলো না, মিথিলাও না; ভাতের থালায় তৃতীয় বারের মত মাংস উঠিয়ে দিতে দিতে সে বললো- একটা ফোন দিতে পারতা। উজ্জল উত্তর দিল না, তার তখন ফোন দেবার অবস্থা ছিল না, সে ছিল এক ঘোরের মধ্যে। ফোনের চার্জও কখন যে শেষ হয়েছে, উজ্জল তাও জানে না।
গতরাতেই টের পাওয়া গেছে শাহবাগের এই গর্জন সহজে আর সত্বর থামবার নয়। উজ্জল সময়ের একটু আগেই অফিসে পৌঁছুল। বস কে সোজা সাপটা জানিয়ে দিল- দোস্ত আগামী কয়দিন আমি লাঞ্চ এর পর বাইর হইয়া যামু, কয়দিন পর দরকার হইলে রাইত জাইগা কাম কইরা পুষাইয়া দিমু। দোস্ত চক্ষুলজ্জার খাতিরে কিছু বলতে পারলো না; এক্ষেত্রে যদিও বস-এর মৌনতা সম্মতির লক্ষণ না, তবু উজ্জল সেটাই ধরে নিয়ে অফিসে তার নিজস্ব এক রুটিন তৈরী করে ফেললো। বাড়ী থেকেও রয়েছে অবাধ প্রশ্রয়।
সে অনেক দিন ধরেই মুক্তিযোদ্ধা সংসদের অধীনে ‘যুদ্ধাহত ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার সন্তান কমান্ড’ নামক সংগঠনটির সঙ্গে জড়িত। স্বাধীনতার চেতনার প্রদীপের পুরনো সলতেতে নুতন শিখা জ্বলেছে এখন, এমন সময় তাদের সংগঠন নিশ্চয়ই বসে থাকবে না। জাদুঘরের মূল ফটকের পাশে তারা কয়েকটি যুবক একটি স্থানে চেয়ার টেবিল নিয়ে বসে পড়লো। তাদের কাজ হলো বিশাল এক রেজিস্ট্রি খাতায় শাহবাগে আগত জনতার গণস্বাক্ষর সংগ্রহ করা। তারা ছাড়াও অনেকেই আশে পাশে এই মহৎ কাজ করছে।
শুক্রবার অফিসের ঝঞ্ঝাট নেই, সকাল সকাল বেরিয়ে পড়বে বলে উজ্জল ঝটপট তৈরী হয়ে নিচ্ছে; মিথিলা জানালো আজ তার শরীরটা কিছুটা ভাল, তাই সেও সঙ্গে যাবে। মা বারণ করলেও বাবা কিছুটা প্রশ্রয় দিল। উজ্জল বললো- চলেন সবাই এক সঙ্গে যাই। কেউ আপত্তি করলো না; সময়টাই বুঝি এমন! বিপদকে বড় তুচ্ছ মনে হয় এখন। মা-বাবা, ভাই-ভাবী, ছোট বোন, মিথিলা আর সে দাঁড়িয়ে আছে শাহবাগ চত্বরে; জনতার সমাগম হাজার অযুত ছাড়িয়ে আজ বোধহয় লক্ষ ছুঁয়েছে। দীপ্ত কণ্ঠে লাকী নামে একটি কিশোরী স্লোগান ধরেছে- ‘ক’ তে কাদের মোল্লা, লক্ষ জনতা প্রতিউত্তরে বলছে- তুই রাজাকার, তুই রাজাকার। দোয়েল চত্বর, মৎস ভবন, কাঁটাবন মসজিদ মোড় আর বাংলা মোটর- চারদিক থেকে জনতার বজ্রকন্ঠের চারটি স্রোত এসে মিলিত হচ্ছে শাহবাগের মোহনায়। উজ্জল দেখলো মিথিলা স্লোগান দিচ্ছে, মা বোন ভাবী সবাই স্লোগান দিচ্ছে। বাবার ঠোঁট অনবরত কাঁপছে, চোখ ফেটে বেরিয়ে আসা জলের ধারায় ধুয়ে মুছে যাচ্ছে অনেক দিনের না পাওয়ার বেদনা। বাবা ওর মাথায় হাত বুলিয়ে বললো- ৭১ এ যে অমৃতের সন্ধান আমরা পেয়েছিলাম তার কয়েক ফোটা এসে পড়েছে এই মোহনায়; এই শাহবাগ, এই চত্বর যেন এক তীর্থ আর আমরা যেন কুম্ভে এসেছি পুণ্যস্নানের জন্যে। উজ্জল উপমাটি ধরতে পেরে জড়িয়ে ধরলো বাবাকে। ভিড়ের মাঝে কেউ যেন দেখতে না পায় সেইভাবে বউ-এর স্ফীত উদরে হাত রেখে সে বললো- আমাদের ছেলেটাও এই ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে রইল। পরীক্ষা নিরীক্ষা করে ডাক্তার জানিয়েছে ওদের ছেলে হবে, যদিও ওর মেয়ের শখ বেশী, মিথিলার আবার ছেলের শখ। ওরা দুজনে মিলে ছেলের জন্যে চমৎকার একটি নামও ঠিক করে রেখেছে- নক্ষত্র। উজ্জলের মা তার আগত নাতীর জন্যে সোনার চেন গড়িয়ে রেখেছে।
পরের ক’টা দিন উজ্জল তার নিজ হস্তে গড়া রুটিন মাফিক লাঞ্চ এর পর পর প্রজন্ম চত্বরে চলে আসে, গভীর রাতে বাড়ী ফেরে। নিজেকে সে মনে প্রানে এই মহৎ আন্দোলনে সপে দিতে পেরে গর্ব বোধ করে। সোমবার রাত থেকেই বৌ এর শরীরটা বেগতিক দেখা গেল। পরদিন সকালে সে আর অফিসে গেল না, শাহবাগেও গেল না। দুপুরের পর মিথিলাই এক রকম জোর করে তাকে শাহবাগে পাঠালো। উজ্জল বারবার করে বলে বেরুলো তাকে যেন অবস্থা বুঝে তৎক্ষণাৎ ফোন করা হয়।
শাহবাগের নুতন নাম এখন প্রজন্ম চত্বর; আজকের নব প্রজন্ম এই চত্বরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সর্বাপেক্ষা সোনালী এক অধ্যায়ের পুনরাবৃত্তি ঘটিয়েছে। ব্লগার দের দ্বারা এই আন্দোলন শুরু হলেও এখন তা আরো অনেককেই একত্রিত করতে পেরেছে। এখানে এখন বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন, সাংস্কৃতিক দল, সেচ্ছাসেবক দল তথা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী অগনিত মানুষ একটি গানের অভিন্ন সুর হয়ে ধরা দিয়েছে। আজ ১২ তারিখ, মঙ্গলবার, স্কুল কলেজ অফিস সবই খোলা; তবু দুপুর থেকেই জনতার মিছিল এসে জড়ো হচ্ছে প্রজন্ম চত্বরে। এই জনারন্যে এসেছে বিভিন্ন পেশা ও বয়েসের মানুষ। এক অশীতিপর বৃদ্ধা এসেছে তার যুবক নাতির কোলে চড়ে, ফুটফুটে শিশুরা তাদের মা-বাবার হাত ধরে, অফিস পালানো কেরানি, ঈদগাহর ঈমাম, গার্মেন্টসের খেটে খাওয়া মেয়েরা, বুকে অদম্য সাহস নিয়ে মফস্বল থেকে ছুটে আসা একঝাক যুবক, শিল্পপতি, শ্রমিক, গণিকা, হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, আস্তিক, নাস্তিক- সকলে। এই দেশটা সকলের, প্রতিটি দেশপ্রেমিকের, ৭১এর ঘাতকের জন্যে নয়। সকলে এখানে তাদের ব্যক্তিগত পরিচয় মুছে ফেলে এক সারিতে দাঁড়িয়েছে, যেমনটা বাংলার ইতিহাসে এর আগে একবারই ঘটেছিল- ৭১ এ। সকলেরই অভিন্ন দাবী- রাজাকারের ফাঁসি চাই, আমার সোনার বাংলায় রাজাকারের কোনো ঠাই নাই। যজ্ঞের অগ্নিশিখার ন্যায় উদ্ভাসিত অগ্নিকন্যা লাকী আক্তার, মৌটুসি নামের ছোট্ট মেয়েটি সহ যে কজন কিশোরী স্লোগান দিয়ে সমাগত জনতা কে মাতিয়ে রেখেছে তারা যেন প্রত্যেকেই বৃষ্টিস্নাত অটবীর মত সুন্দর, তাদের চেহারায় উজ্জল তার ছোটবোনকে খুঁজে পায়, তার মা কে খুঁজে পায়, পৃথিবীর পবিত্রতম শুদ্ধতাকে দেখতে পায়, বাংলাদেশের মানচিত্রটিকে দেখতে পায়।
এখানে সবার কপালে পট্টি বাঁধা, তার কোনোটায় লেখা আছে ‘রাজাকারের ফাঁসি চাই’, কোনোটায় ‘জয় বাংলা, জয় জনতা। উজ্জলের কপালেও আছে, তারপরও কি মনে করে আরেকটি কিনে নিয়ে পকেটে রাখলো সে। বিকেলের পর শাহবাগ অন্য রুপ নেয়, সকলের আবেগ ও প্রত্যয় দ্বিগুণত্বর হয়। যেন এক মাতাল হাওয়া এসে উদ্বেল করে তোলে স্লোগানের মাত্রা। উজ্জল সপ্তমে চড়ে স্লোগান দিচ্ছে- আর কোনো দাবী নাই, রাজাকারের ফাঁসি চাই। ঠিক তখনই পকেটে ফোনটা কেঁপে উঠলো, ভাইব্রেশন অন করা ছিল। কোনো দুঃসংবাদ নয়, জীবনের সবচেয়ে সুসংবাদটিই পেলো সে। ঊর্ধ্বশ্বাসে প্রায় দৌড়ে সে ক্লিনিকে চলে এলো। ওর পূর্ণিমার চাঁদের মত ফুটফুটে একটি ছেলে হয়েছে। ছেলেকে কোলে তুলে নিয়ে বাবা হওয়ার স্বর্গীয় স্বাদ অনুভব করছে সে, মা সোনার চেনটা বাড়িয়ে দিয়ে বললো- নে, নক্ষত্র রে চেন টা পরাইয়া দে। মায়ের হাতটা ফিরিয়ে দিয়ে পকেট থেকে একটি সাদা কাপড়ের পট্টি বের করে ছেলের কপালে বেঁধে দিল উজ্জল, তাতে লাল অক্ষরে লেখা- ‘রাজাকারের ফাঁসি চাই’, সেই কপালে চুমু খেয়ে সে বললো- আমার ছেলের নাম রাখলাম ‘প্রজন্ম’; সবার চোখে আনন্দাশ্রু, কেউ আর কোনো কথা বলতে পারলো না।
লেখকের নিজস্ব কিছু কথা – প্রবাসী হবার পর আমার যে ক’জন বন্ধুর সাথে যোগাযোগ প্রায় ছিল না বললেই চলে, উজ্জল তাদের মধ্যে একজন। গেল মার্চ এর সাত তারিখে সোহরাওয়ারদী উদ্যানে প্রজন্ম চত্বরের সমাবেশ শুনে যাদুঘরের গেটের সামনে এসে দাঁড়িয়েছি, হঠাৎ কে যেন কাঁধে হাত রাখলো; চেয়ে দেখি উজ্জল। ওর কাছ থেকে সংক্ষেপে ওর প্রজন্ম চত্বরের সঙ্গে সম্পৃক্ত হবার যে কথা শুনেছি, তাই একটু স্নো পাউডার মেখে লিখে দিলাম। গল্পটি আহামরি নয়, সাদামাটা; তবু এতে প্রজন্মের চেতনাকে কেউ কেউ কি ভাবে ধারণ করে তার একটি চিত্র ফুটে ওঠে। উজ্জল এখনও শাহবাগেই আছে, থাকবে। উজ্জল নামের যুবকটি, তার পরিবারটি শাহবাগ কে বক্ষে ধারণ করেছে। ‘মোল্লা পাড়ার গাই’ না ‘হাই’ কিংবা যে যাই বলুক প্রজন্ম চত্বর কখনও কলুষিত হবে না, কেননা উজ্জলের মত হাজারো জনতা এই চেতনাকে সদা প্রজ্বলিত রাখতে বদ্ধপরিকর। দীর্ঘদিন যোগাযোগ না থাকায় উজ্জল আমার থেকে অনেক দূরে সরে গিয়েছিল; তবে এখন উজ্জল আমার সবচাইতে কাছের এক বন্ধু, ও যেন আমার বাদল রাতের বুকের বন্ধু।
মন্তব্য
চেতনা ছড়িয়ে পড়ুক সবখানে, দ্রোহের আগুনে পুড়ে যাক মৌলবাদ, জীর্ণ বিশ্বাস, অসুস্থ রাজনীতি
facebook
সহমত
------------------------------------------------------------------
মাভৈ, রাতের আঁধার গভীর যত ভোর ততই সন্নিকটে জেনো।
একটা বাস্তব ঘটনা ভালই লাগল।
আঃ হাকিম চাকলাদার
------------------------------------------------------------------
মাভৈ, রাতের আঁধার গভীর যত ভোর ততই সন্নিকটে জেনো।
বাহ!!!!
সাহিত্য অত বুঝিনা - এই গল্প পুরস্কার পাবে সেই দাবীও নাই - শুধু জানি 'ঈয়াসীন' এর লেখা 'উজ্জ্বল' এর গল্প সত্যভাষন। এরকম শাহবাগ ই আমি দেখেছি। হাই, ফাল্গুনীরা পড়ুক একবার, পড়ুক প্রথ্মালোও।
.........
অটঃ নাম উজ্জ্বল নয় কিন্তু একজন উজ্জ্বল 'সচল' কে চিনি প্রায় এরকম। আমার একটা ব্যাপারে বেশ গর্ব কাজ করে - পরিচিত সচলদের সবাই নানা ভাবে নানা মাধ্যমে ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে যেভাবে জড়িয়ে আছে - সত্যিই ভীষণ ভাল লাগা কাজ করে, কনফিডেন্ট লাগে। জয় বাংলা।
facebook
__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---
দারুন লাগল।
__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---
------------------------------------------------------------------
মাভৈ, রাতের আঁধার গভীর যত ভোর ততই সন্নিকটে জেনো।
------------------------------------------------------------------
মাভৈ, রাতের আঁধার গভীর যত ভোর ততই সন্নিকটে জেনো।
যে অনুভূতিতে একাত্ম সবাই।
জয় বাংলা
------------
'আমার হবে না, আমি বুঝে গেছি, আমি সত্যি মূর্খ, আকাঠ !
চমৎকার!
_____________________________________________________________________
বরং দ্বিমত হও, আস্থা রাখো দ্বিতীয় বিদ্যায়।
চমতকার লাগল
জয় বাংলা
স্বয়ম
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নতুন মন্তব্য করুন