• Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_clear_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_electoral_list_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_results_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_writeins_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).

বালডার উপাখ্যান (১)

ঈয়াসীন এর ছবি
লিখেছেন ঈয়াসীন [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ০৪/০৬/২০১৩ - ৪:১৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পর্ব ১ : বালডার হনন

balder

বালডার

বালডার দেখতে ছিলেন জ্যোতির্ময় সুন্দর, তাঁকে নর্স বা ভাইকিং পুরানের সুদর্শনতম দেবতা বলে গন্য করা হয়। বহুগুনে গুনান্নিত ছিলেন এই তপ্তকাঞ্চনকান্তি দেবতা। তিনি আলোর দেবতা নামে খ্যাত। স্বয়ং দেবরাজ অডিন-এর ঔরসে এবং প্রভাবশালী দেবী ফ্রিগা-র গর্ভজাত যমজ ভ্রাতৃদ্বয়ের একজন এই বালডার। নিয়তির নির্মম ছোবল থেকে তুচ্ছ মানবজাতির পাশাপাশি দেবতারাও কখনো কখনো রেহাই পান না; নইলে অমন যে অমন বিভাময় রুপের অধিকারী বালডার, তাঁর যমজ ভ্রাতা হোডার কিনা অন্ধ, নিষ্কর্মা, আত্মসম্মানবোধহীন এক পরজীবি। তবে পারিবারিক সুত্রে দেবতার সম্মানটুকু সে পেয়েছিল ঠিকই, তাঁকে বলা হয় অন্ধকারের দেবতা। হোডারের নিজের কোনো থাকবার জায়গাও ছিল না, সে থাকতো ভাই বালডারের নিজস্ব বাসভবন ব্রেইডাবলিক-এ। বালডার ও হোডার ছিলেন ভাই অন্ত প্রাণ। শারীরিকভাবে অক্ষম অসহায় ভাইটিকে বালডার ও তাঁর স্ত্রী নান্না আপন সন্তানের ন্যায় যত্ন করতেন। নান্না ছিল রুপ ও গুনের এক ঐশী মিশেল। মাতা পিতা জায়া ভ্রাতাকে নিয়ে এসগার্ড নামক দেবরাজ্যে বালডার ভেসে বেড়াতেন সুখের নাগরদোলায়।

ভেষজ চিকিৎসাশাস্ত্রে বিজ্ঞ পণ্ডিত হওয়ার সুবাদে রোগ জরাগ্রস্থদের কাছে বালডারের জনপ্রিয়তা ছিল তুঙ্গে। তিনি ছিলেন ভবিষ্যদ্বক্তা, কেবলমাত্র নিজের ভাগ্যফল ব্যাতীত বাকী সকলের ভবিষ্যৎ তিনি দেখতে পেতেন মনদর্পণে, কখনওবা স্বপ্নে। এসগার্ডের পথে পথে হেঁটে হেঁটে তিনি সকলকে শোনাতেন সেইসব স্বপ্নের কথা, ভবিষ্যতের কথা। সেই সুধাবচনে বিমোহিত হত দেব-নর সকলেই। তাঁর আরেকটি বিশেষ গুন ছিল, কারো ভাগ্যে নির্ধারিত আসন্ন অনিষ্টের কথা তিনি তাদের জানাতে পারতেন, শুধু তাই নয়; সেই অনিষ্ট কিভাবে বিনাশ করতে হবে তাও মুখে মুখে বলে যেতেন, কাউকে নিজ উদ্যোগে কিছুই করতে হত না; দেবতার মুখনিঃসৃত ঐ বানীতেই সকলের সকল অনিষ্ট কর্তিত হত। সবাই আদর করে তাঁকে তাই অনিষ্টবিনাশী বলেও ডাকতেন।

হঠাৎ কি জানি কি হল, তাঁর চোখের অলৌকিক বিভা যেন মৃয়মাণ, তাঁর চলনে সেই আভিজাত্য যেন কোথায় হারিয়ে গেল, তাঁর স্বপ্নগুলো রুপ নিল দুঃস্বপ্নে। দেবতারা তাঁর এহেন অবস্থায় বিচলিত হয়ে জানতে চাইলে তিনি সকলকে এই দুরাবস্থা ব্যাখ্যা করলেন। তিনি জানালেন তাঁর নিজ ভাগ্যে ভীষণ কালো মেঘের ঘনঘটা আসন্ন, মৃত্যু এসে কড়া নাড়ছে তাঁর দ্বারে। তবে তিনি জানেন না কি করে সেই দুর্ঘটনা সংঘটিত হবে, তিনি জানেন না কারণ সকলের ভবিষ্যৎ জানতে পারলেও নিজ ভবিষ্যৎ জানবার ক্ষমতা ঈশ্বর তাঁকে দেননি। এ কথা শ্রবণে সকলের ভ্রু কপালে উঠলো, এও কি হয়? দেবরাজ অডিনের সন্তানকে কেউ কখনও এতটা বিমর্ষ আর সন্ত্রস্তাবস্থায় দেখেনি। প্রিয়পুত্রের এহেন করুণাবস্থা সহ্য করতে না পেরে অডিন এবং ফ্রিগা তৎক্ষণাৎ তাঁকে উদ্ধারে লিপ্ত হলেন।
অডিন স্বয়ং দেবরাজ। তিনি সর্বপিতা নামে জ্ঞাত; সৃষ্টির ঊষালগ্নে সৃজন সূচনায় ছিল তাঁর নিজ হস্তস্পর্শ, স্বর্গ মর্ত পাতাল সর্বত্রই তাঁর বিচরণ সুগম। পুত্রের আশু বিপদে শঙ্কিত অডিন কাল বিলম্ব না করে রওনা হলেন মৃত্যুপুরীর উদ্দেশ্যে।

ওদিকে মাতা ফ্রিগা পুত্রের নিরাপত্তা রক্ষার্থে অত্যন্ত বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে নয়টি পৃথিবীর প্রতিটি জীবজড় হতে প্রতিজ্ঞা আদায় করে নিলেন যাতে কারো দ্বারা বালডারের কোনো রকম ক্ষয়ক্ষতি সাধিত নাহয়। সকলেই বিনাবাক্য ব্যায়ে ফ্রিগার এই আদেশ বা অনুরোধে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হল। এ যাত্রা ‘নয়টি’ পৃথিবীর সংক্ষিপ্ত বর্ণনা অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। নর্স পুরানমতে পৃথিবীর সংখ্যা নয়টি এবং সেগুলো তিনটি ভিন্ন স্তরে বিভক্ত।
প্রথম স্তরে এসগার্ড, যা এসির অর্থাৎ দেবতা আর এসিঞ্জুর অর্থাৎ দেবীদের আবাসস্থল; আর এই এসগার্ড-এর রাজা হলেন অডিন আর রানী ফ্রিগা। এসগার্ড ছাড়াও এই প্রথম স্তরে আছে আরো দুটি পৃথিবী- ভানাহেইম, যা সেইসব দেবতাদের ভুমি যারা জ্ঞান বিজ্ঞান উর্বরতা আর ভবিষ্যৎ নিয়ে চর্চা করেন; অন্যটি আলফেইম, যা কীনা পরীদের দেশ, আর এই পরীরা আলো দ্বারা নির্মিত।
দ্বিতীয় স্তরে আছে মিডগার্ড, যা আমাদের অর্থাৎ মানবজাতির আবাসস্থল। মিডগার্ড এর সঙ্গে দেবরাজ্য অর্থাৎ এসগার্ড এর সংযোগের জন্যে রয়েছে একটি রংধনু সদৃশ্য সেতু যার নাম বিফ্রষ্ট। মিডগার্ড ছাড়াও এই স্তরে আছে জতুনহেইম নামক এক দৈত্যপুরী, ইসভার্থালফেইম নামক আরেকটি পরীর দেশ (তবে এই পরীদের অঙ্গ জ্যোতির্ময় নয়, বরং কৃষ্ণকায়), আছে বামন দের দেশ যার নাম নিডাভেল্লির।
সবশেষ স্তরে আছে কুয়াসাচ্ছন্ন পাতালপুরী নিফলহেইম, যাকে মৃত্যুপুরীও বলা হয়ে থাকে। আছে অসুরদের ভুমি মুস্ফেলহেইম।
কোনো কোনো পুরান বিশেষজ্ঞের মতে নিফলহেইম আর মুস্ফেলহেইমও দ্বিতীয় স্তরেই অবস্থিত আর সবশেষ স্তরে কেবল মাত্র নরক।
সে যাই হোক এই নয়টি পৃথিবীর প্রত্যেকটি জীব ও জড় যখন প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হল যে তাদের দ্বারা দেবতা বালডারের কোনো ক্ষতি সাধিত হবে না, তখন এসগার্ডে সকল এসির অর্থাৎ দেবতারা আহ্লাদিত হয়ে মেতে উঠলো এক নতুন খেলায়। প্রতিজ্ঞাবদ্ধতার ব্যাপারটি ঝালিয়ে নেবার জন্যে বালডারকে লক্ষ করে কখনো কেউ পাথর ছুড়ে মারে, কেউবা আগুনের গোলক নিক্ষেপ করে, কেউবা আবার ছুড়ে মারে বিষে মাখা তীর; কিন্তু কিছুতেই তাঁর কিছু হয় না, তিনি অক্ষতই থেকে যাচ্ছেন। দু’একদিন যাবার পর এই খেলা এক নিয়মিত মনোরঞ্জনে রুপান্তরিত হল। গ্লাডসেইম নামক স্থানে মঞ্চ গড়ে প্রতিদিন এসিরগন বালডার কে মঞ্চে উপবিষ্ট করে ছুড়ে মারতে লাগলো ধারালো আর ভয়ঙ্কর যত অস্ত্র, আর ফলাফল সেই একই- বালডার অক্ষত। সকলেই হৃষ্টচিত্তে নিশ্চিত হল যে তাদের প্রিয় দেবতা অমরত্ব লাভ করেছে। এসিরগন তাঁকে নিয়ে গর্বে আত্মহারা হয়ে উঠলো।

সংসারে সমাজে যেমন দুষ্টুমতি মানুষ থাকে, স্বর্গবাসী দেবসমাজেও তার অন্যথা ঘটে না। জীবন কোথাও মসৃণ নয়, না মিডগার্ডে না এসগার্ডে। জীবনকে অমসৃণ করবার জন্যে সর্বত্রই দু’একটি চরিত্র থাকবেই। নর্স পুরাণে যে দেবতাটির উল্লেখ সর্বাধিক তার নাম লোকি। সে ছিল কালোযাদু বিদ্যায় পারদর্শী, তার মনটি ছিল হিংসায় টইটুম্বুর। যদিও আদিতে ঈশ্বর নির্দেশিত ব্রহ্মাণ্ড সৃজনকালে সে ছিল দেবরাজ অডিনের সহযোগী এবং এরপরও এসিরদের নানাবিধ কল্যাণকর আনুষ্ঠানিকতায় ছিল তার একান্ত সহযোগিতা, কিন্তু পরবর্তীতে বিভিন্ন কর্মদোষে লোকি চরিত্রটি রুপ নিল এক কুটিল খলনায়কে। দেবতা হয়েও সে যেন এক ধূর্ত অসুর, তাই সে অনিষ্টের দেবতা বলে পরিচিত। যেদিন লোকি নিদ্রারতা স্বর্ণকেশী দেবী শিফ-এর সোনার চুলগুলো কেটে নিয়ে পালায়, সেদিন থেকেই তার চারিত্রিক কালিমা সকলের কাছে উন্মোচিত হয়।

আলোর দেবতা বালডারের প্রতি স্বর্গ মর্ত্যবাসীর যে প্রীতি, হিংসাপরায়ন লোকি তা কোনোদিনই সহ্য করতে পারেনি, ঐ জনপ্রিয়তা তার সর্বাঙ্গে লঙ্কাগুড়োসম জ্বালা ধরাতো। বালডারকে ঘিরে এসিরগণ যখন অমরত্ব পরীক্ষার খেলায় মেতে উঠলো, লোকির ক্রোধ তাতে দ্বিগুণ হল। তৈলাক্ত তপ্ত লৌহ কড়াইয়ে জলের ঝাপটা দিলে যেমনটা হয়। কোনোকিছুর আঘাতেই বালডারের প্রাণনাশ হচ্ছে না দেখে সে দারুণ শঙ্কিত হয়ে পড়লো, তবে কি বালডার সত্যিই অমরত্ব পেয়ে গেল! লোকির কাছে এর চেয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত কিছু আর হতেই পারে না। বালডার জননী ফ্রিগার যাবতীয় জীব ও জড় হতে প্রতিজ্ঞা আদায়ের কাহিনী তার জানা, তবে তার ক্ষীণ বিশ্বাস এই ঘটনায় সুক্ষ কোনো ছিদ্র থাকা অসম্ভব কিছু নয়। ব্যাপারটা পরখ করবার জন্যে এক বৃদ্ধা মহিলার রুপ ধারণ করে সে ফ্রিগার দরবার ফ্রেন্সালির-এ হাজির হল। রানী ফ্রিগা তখন চরকা কেটে কেটে স্বর্ণসূতিকা তৈরী করছিলেন। স্বভাবে লোকি অত্যন্ত ধুরন্দর, এটা সেটা এলেবেলে আলাপ করে ফ্রিগার কাছ থেকে মূল কথাটি জানতে তার বেশী সময় লাগলো না। তার অমন সুপুত্রের যে কোনো শত্রু থাকতে পারে তা সে কল্পনাও করতে পারেনি, তাই সে বৃদ্ধার কাছে কিছুই গোপন রাখলেন না আর তাতেই ছিদ্রান্বেষী লোকি ছিদ্রটি ঠিকই পেয়ে গেল। ফ্রিগা যখন নয়টি পৃথিবীর প্রতিটি জীব ও জড়কে পৃথক পৃথক ভাবে নির্দেশ করে প্রতিজ্ঞা আদায় করছিলেন তখন ছোট্ট একটি পরজীবি তরুলতাকে তিনি ধর্তব্যে আনার প্রয়োজন মনে করেননি; কেননা সে তরুলতা ছিল নেহাতই ক্ষুদ্র ও কোমল। এর দ্বারা দেবতা বালডারের কোনো ক্ষতি হওয়া সম্ভব নয়, এমনটাই ছিল ফ্রিগার ধারণা।

কর্মোদ্ধার করে লোকি ফিরে গেল আসল কর্মে, সেই ক্ষুদ্র পরভুক তরু সংগ্রহের উদ্দেশ্যে যার গোত্রের নাম মিষ্টলটোয়ে; আর পথে যেতে যেতে আঁকতে লাগলো বালডার হত্যার নীলনকশা। লোকি খুঁজে খুঁজে এমন একটা পরিনত মিষ্টলটোয়ের ডাল সংগ্রহ করলো, যা কিছুটা লম্বা এবং ঋজু; সেই ডালটিকে ছেঁটেছুটে আগাটা চেছে ধারালো করে তৈরী করে নিল বালডার হননের শরাকৃতি হাতিয়ার। নাজুক অথচ মোক্ষম সেই অস্ত্রটিকে সযত্নে লুকিয়ে লোকি পৌঁছে গেল গন্তব্যে।

hoder

বালডার হনন পর্ব

সেখানে তখন দেবতারা বালডারের গায়ে বিভিন্ন দ্রব্য, অস্ত্র, শর, অগ্নিগোলক নিক্ষেপ করছে আর প্রিয় দেবতাকে অক্ষত দেখে আনন্দে লুটোপুটি খাচ্ছে।
ধূর্ত লোকির শ্যেনদৃষ্টি তখন খুঁজে বেড়াচ্ছে বালডারের যমজ ভ্রাতা হোডারকে। বেচারা হোডার আপ্রান চেষ্টা করছে দেবতাদের এই আমোদে যোগ দিতে, কিন্তু তার নির্বুদ্ধিতা আর অন্ধত্বই তার অন্তরায়; আর হোডারের এই দুর্বলতার সুযোগটাই লুফে নিতে চায় লোকি। হোডারের হাতে মিষ্টলটোয়ের ধারালো ডালটি দিয়ে লোকি বললো- এসো, তোমায় শিখিয়ে দিচ্ছি কি করে এ খেলা খেলতে হয়। অন্ধ হোডার, জানতেও পারলো না তার হাত থেকে নিক্ষেপিত মারনাস্ত্রে বিদীর্ণ হল তারই প্রিয় ভ্রাতার বক্ষ। কুমতি লোকির উদ্দেশ্য অব্যর্থ হল, ভ্রাতার হাতে ভ্রাতা খুন হল, এসগার্ড জুড়ে নেমে এলো ঘুটঘুটে শোকের ছায়া। এসিরদের চোখে চোখে বাঁধভাঙ্গা অশ্রু, নয়টি পৃথিবীর বাতাস ভারী হয়ে এলো মাতমের সুরে। পাখিরা নির্বাক হল, গাছের পাতারা হারালো সতেজতা, নদীর জল মন্থর; নিস্পাপ সর্বজনপ্রিয় এক দেবতা প্রাণ হারালো, তাও কিনা সহোদরের হাতে। সকলি ভবিতব্য।

(চলবে)


মন্তব্য

তারেক অণু এর ছবি

(Y) (পপ্পন)

পরেরটা কবে আসবে।

ঈয়াসীন এর ছবি

আঙ্গুল ব্যাথাটা একটু কমুক।

------------------------------------------------------------------
মাভৈ, রাতের আঁধার গভীর যত ভোর ততই সন্নিকটে জেনো।

তুলিরেখা এর ছবি

ভালো লাগলো। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

ঈয়াসীন এর ছবি

(ধইন্যা)
শীগ্রই

------------------------------------------------------------------
মাভৈ, রাতের আঁধার গভীর যত ভোর ততই সন্নিকটে জেনো।

অতিথি লেখক এর ছবি

সেই হনন আজো চলছে।
(Y)
পরের পর্বের প্রতীক্ষায় রইলাম।

ঈয়াসীন এর ছবি

সপ্তাহান্তে পরের পর্ব।
আশা রাখছি।

------------------------------------------------------------------
মাভৈ, রাতের আঁধার গভীর যত ভোর ততই সন্নিকটে জেনো।

অতিথি লেখক এর ছবি

=DX (পপ্পন)

স্যাম এর ছবি

=DX

জীবন কোথাও মসৃণ নয়, না মিডগার্ডে না এসগার্ডে।

- হুমমম
শেষ প্যারাটা একটু দ্রুত শেষ হয়ে গেল, লোকির কি হল?

ঈয়াসীন এর ছবি

লোকির পরিনাম আসবে ৩য় পর্বে।
দ্বিতীয়তে বালডারের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া এবং ...

------------------------------------------------------------------
মাভৈ, রাতের আঁধার গভীর যত ভোর ততই সন্নিকটে জেনো।

অতিথি লেখক এর ছবি

=DX

--------------
সুবোধ অবোধ
---------------------
শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি কেন এত বোকা হয়?!!

ঈয়াসীন এর ছবি

(ধইন্যা)

------------------------------------------------------------------
মাভৈ, রাতের আঁধার গভীর যত ভোর ততই সন্নিকটে জেনো।

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

(পপ্পন)

ঈয়াসীন এর ছবি

(ধইন্যা)

------------------------------------------------------------------
মাভৈ, রাতের আঁধার গভীর যত ভোর ততই সন্নিকটে জেনো।

অতিথি লেখক এর ছবি

=DX চমৎকার

-আরাফ করিম

ঈয়াসীন এর ছবি

(ধইন্যা)

------------------------------------------------------------------
মাভৈ, রাতের আঁধার গভীর যত ভোর ততই সন্নিকটে জেনো।

ছাইপাঁশ এর ছবি

লেখাটি প্রথমবারে পড়তে একটু খটমটে লাগায় সম্পূর্ণ না পড়েই চলে গিয়েছিলাম। এখন এসে আবার পড়লাম। ভালো লেগছে। পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।

অতিথি লেখক এর ছবি

বাহ্‌ !!

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ এর ছবি

আগ্রহ নিয়ে পড়লাম আপনার লেখা উপাখ্যানাংশ। ভালো লাগলো। একটা কনফিউশন - বিফ্রস্ট নাকি বাইফ্রস্ট? থর মুভিতে শুনেছিলাম মনে হচ্ছে, তবে আমার ভুলও হতে পারে।
পরেরটা কবে পাবো?

পল্লব এর ছবি

বিফ্রস্টই হবে মনে হয়। মুভিতে বাইফ্রস্ট বলতেসিল। এখানে পাবেন।

==========================
আবার তোরা মানুষ হ!

পল্লব এর ছবি

লেখাটা পড়ে বেশ ভাল্লাগলো। নর্ডিক মিথগুলা পড়তে ভাল্লাগে কেন জানি অন্য মিথগুলার থেকে।

নামগুলাতে কেবল কনফিউশন লাগলো। Baldr উচ্চারণ বোধ হয় "বলদুড়" বা এই জাতীয়। তার ভাইয়ের নাম "হদুর"। নয়টা স্তরের নামগুলাও একটু অন্যরকম জানি। যেমন "আসগার্ড", "ভানাহাইম" এইরকম। এইখানে অনেকগুলা পাবেন।

==========================
আবার তোরা মানুষ হ!

ঈয়াসীন এর ছবি

ধন্যবাদ; উপকৃত হলাম। পরের বার নামগুলোতে খেয়াল রাখবো। (ধইন্যা)

------------------------------------------------------------------
মাভৈ, রাতের আঁধার গভীর যত ভোর ততই সন্নিকটে জেনো।

ঈয়াসীন এর ছবি

তবে হয়তো অন্য একটা কারণে নামগুলো এভাবে উপস্থাপিত হয়েছে ; আমি থাকি ফিনল্যান্ডে, এরা যেভাবে উচ্চারণ করে সেটাই অনুসরণ করবার চেষ্টা করেছি। আপনার দেয়া লিঙ্কটা আইসল্যান্ডের উচ্চারণ অনুসারে। যাইহোক নিঃসন্দেহে আপনার লিঙ্কটা আমার পরবর্তীতে কাজে লাগবে।

------------------------------------------------------------------
মাভৈ, রাতের আঁধার গভীর যত ভোর ততই সন্নিকটে জেনো।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।