গত মাসে সাউথ এশিয়ান পলিটিক্যাল সিস্টেমস বিষয়ে একটা আন্ডারগ্র্যাড কোর্স-এটেন্ড করতে হয়েছিল,এই কোর্সে আমি টিউটর-কামলা। সেখানে আমলা প্রফেসর, যিনি জন্মসূত্রে ভারতীয়, বাংলাদেশের সরকারকে পাকিস্তানের সাথে একই ব্র্যাকেটে "সামরিক সরকার" বলে চালায়া দিলেন। হা হা করে খাড়ায়া গেলাম, বললাম, এইটা গুরুচণ্ডালি হৈল প্রফেসর, প্রথমত একটা ইন্টেরিম সরকার দিয়া আপনি বাংলাদেশের সরকার ব্যবস্থাকে সনাক্ত করতে পারেন না, কারণ পোলাপানগো ফাইনাল পরীক্ষার আগেই এই সরকার বদলায়া যাইতে পারে।
দুই নম্বর কথা, এই সরকার একটা বিশেষ ধরনের সরকার। মুশাররফের নির্ভেজাল আশি দশকীয় সামরিক সরকার না, এইখানে সামরিক বাহিনী সমর্থকের ভূমিকায় আছে, আগের সরকারগুলোর দুর্নীতির বিচার আচার করতেছে এই সরকার। এইটা তো ভালা জিনিস। তারপর একটা নিরপেক্ষ নির্বাচন দিবে তারা। এক ফাঁকে হয়ত বন্দর আর গ্যাসের কিছু ডিউ আছে তাদের আন্তর্জাতিক মোড়লদের কাছে, সেইটা পরিশোধ কৈরা গণতন্ত্র নিশ্চিত কৈরা ব্যারাকে আর বিশ্বব্যাংকে ফিরা যাইবে। এইটা আমরা মনে মনে মাইন্যা নিছি যেহেতু নিজেগো সম্পদ নিজেরা ম্যানেজ করতে পারুম এইরম সরকারি সামর্থ্য অতীতে খুব দেখি নাই।
এইভাবেই আমি কৈছিলাম। কনফিডেন্টলি। এবং পলিটিক্যালি, কারণ সাউথ এশিয়ান চক্করে ভারতীয় হেজিমনির সাথে প্রতিনিয়ত ফাইট দিতে হয় আমাগো।
আমার ভারতীয় আমলা প্রফেসর একটু ভড়কাইলেন, তারপর তিনি পুরা বিষয়টাকে নিলেন আমার ন্যাশনালিস্টিক স্পিরিটের মামলা হিসাবে। হাসতে হাসতে বললেন, বিইং অ্যা পলিটিক্যাল সাইনটিস্ট আই ক্যান অনলি টেল য়্যু দ্যাট এনি কম্পোজিশন কনটেইনিং দ্য মিলিটারি এলিমেন্ট ইজ এসেনশিয়ালি অ্যা মিলিটারি কম্পোজিশন।
আমি তখন নানানভাবে কৈতে চেষ্টা করলাম যে এইটা নতুন একটা এক্সপেরিমেন্ট, নিও লিবারাল ইকনমি প্রমোট করার লক্ষ্য নিয়া বহুজাতিক সংস্থা ও জাতীয় মিলিটারী একত্র হৈছে। মিলিটারি আসলে ওদেরই আজ্ঞাবহ হৈয়া কাজ করতেছে। সরকার ব্যবস্থায়, পলিটিকসএর বইয়ের আগামি এডিশনে নিশ্চয়ই এইটা নিয়া নানান কিছু কওয়ার অবকাশ হৈবে। এইটারে মুশাররফের গরু-মার্কা সামরিক সরকারের সাথে ব্র্যাকেটবন্দী না করাই উত্তম। এইভাবে, নানান কায়ক্লেশে আমি বাংলাদেশকে পাকিস্তানের ব্র্যাকেট থিকা বাইর কৈরা আনার চেষ্টা চালাইলাম।
এখন আমি কী কমু? আগামী ক্লাশে আমার সেই প্রফেসর যখন নাক ঝাড়ার মত আমার কাপড়চোপড়ের ওপর হাইসা দিবেন, কে ঠেকাইবে তারে?
এই "নয়া-সামরিকতন্ত্র" নিয়া গত রাত থিকা তাই আমি মনে মনে ইতিহাসের শরণাপন্ন হৈলাম। কোনটা ভাল, উপনিবেশবাদ, নাকি নয়া-উপনিবেশবাদ? দৃশ্যমান শত্রু, নাকি আধা-দৃশ্যমান শত্রু? স্বৈরাচারী এরশাদের আমলে অন্তত ওর নাম নিয়া মনের সুখে দুইটা গালি দেওন যাইত। এখন কারে গালি দিবেন? নপুংশক ফখরুদ্দীন সরকারকে, নাকি জেনারেল মইন-মাসুদ গংকে, নাকি বিশ্বব্যাংক-আইএমএফকে?
ভোদাইয়ের মত আমারও প্রতীতী আছিল যে, এই সামরিক সরকার অতীতের চেয়েও অনেক ভদ্র সামরিক সরকার, তাদের উচ্চাকাঙ্ক্ষা নাই, চাপে হোক তার তাপেই হোক তারা দেশে গণতন্ত্রই চায়!
কিন্তু আদতে দেখা গেল কী? অতীতের যেকোন সামরিক সরকারের চেয়ে বেশি দয়াশূন্য হৈয়া তারা বস্তি ভাঙল, জুটমিল লেঅফ কৈরা দিল (বিশ্বব্যাংক ফর্মূলা) আর এখন নির্বিচারে ছাত্র-জনতা-সাংবাদিক পিটায়া দেশে কারফু জারি করছে। আপনের গালি খাওনের লাইগ্যা সামনে রাখছে ভোলাভালা ফখরুদ্দীন আর সিআইএ-র এজেন্ট ব্যারিস্টার মইনুলকে।
এইটাই হৈল নয়া-সামরিকতন্ত্রের চেহারা, এইটা নয়া-উপনিবেশবাদের মতই সর্বগ্রাসী এবং বিধ্বংসী, কিন্তু মুখোশময়। এই সামরিক সরকারের কোনোদিনই দেশপ্রেমিক হৈয়া ওঠার সম্ভাবনা নাই, কারণ সে নিজের সামরিক ভ্যালুজ আর অ্যাটিটুডস নিয়া একটা আন্তর্জাতিক ফর্মূলা বাস্তবায়নের মিশন নিয়া আসছে। যা কিছু নির্মমতা আর অসভ্যতা সেইটা তার নিজের, যা কিছু কর্মসূচি তা অন্যের। অর্থাত্ নিজেদের মজ্জাগত বর্বরতা সহকারে তারা একটা বহুজাতিক গোষ্ঠীর স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে নিয়োজিত হয়েছে।
মন্তব্য
এই সামরিক শাসনটা কিন্তু আসলেই এক্সপেরিমেন্টাল সুমন ভাই...
স্বপ্নের মতোন মিলেছি সংশয়ে...সংশয় কাটলেই যেনো মৃত্যু আলিঙ্গন...
স্বপ্নের মতোন মিলেছি সংশয়ে...সংশয় কাটলেই যেনো মৃত্যু আলিঙ্গন...
আমার পোস্টটা পইড়েন
স্বপ্নের মতোন মিলেছি সংশয়ে...সংশয় কাটলেই যেনো মৃত্যু আলিঙ্গন...
স্বপ্নের মতোন মিলেছি সংশয়ে...সংশয় কাটলেই যেনো মৃত্যু আলিঙ্গন...
পাকিস্তানে সর্বশেষ উর্দিশাসন আসার পর এক সাদা-চামড়া সহকর্মী আমাকে জিজ্ঞেস করেছিলো, তোমাদের অঞ্চলে এতো ঘন ঘন মার্শাল ল হয় কেন? উত্তরে বলেছিলাম, ভারতে হয় না, একদিনের জন্যেও হয়নি। আমাদের দেশেও ৯০ সালের পর আর হয়নি। হবেও না।
হায় রে দুরাশা আমার! এবং হয়তো আরো অনেকের।
-----------------------------------------------
ছি ছি এত্তা জঞ্জাল!
ভাস্কর, তোমার লেখাটা চোখে পড়ে নাই আগে। এখন পড়তেছি।
.............................
শুশুকের ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে সাঁতরে এসেছি কুমীরে-ভরা নদী!
টেস্ট
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
নিজেদের আর কোন গ্রাউন্ড রাখলোনা সরকার !!
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
সেই প্রফেসর কি কয় সেইটা নিয়া একটা পোস্ট দিয়েন।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
প্রফেসর সাহেবের কথাটা বহুলাংশে সঠিক। এর আগে আইয়ুব খান আর এরশাদ নিজেরা সামনে থাইকা বুদ্ধিজীবি কিনছিল। পার্থক্য হইল এইবার কিছু পোষা "বুদ্ধিজীবি"সামনে রাইখা মামারা পিছে আছে।
.......................................
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
সুমন চৌধুরী, মামারা পিছে আছে এই কথাটা শুধু এ কারণে প্রযোজ্য যে দশ উপদেষ্টার প্রধান সামরিক বাহিনীর লোক না। কিন্তু সেখানে প্রাক্তন জলপাই আছেন।
তবে মিডিয়া খূললে মঈনউদ্দীন-কে বেশি দেখা যায় ফখরুদ্দীনের থেকে। সরকারের পরিকল্পনা কী এটা জানতে সাংবাদিকরা মঈনউদ্দীনকেই প্রশ্ন করে, ফখরুদ্দীনরে জিজ্ঞেস করে কি লাভ।
সুতরাং সাধারণ মানুষের জন্য একটা উপদ্ষ্টো পরিষদের ভোজবাজি থাকলেও যারা জানার তারা জানে ক্ষমতা আছে কোথায়।
-----------------------------------------------
সচল থাকুন ---- সচল রাখুন
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
হ
.......................................
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
এই সামরিক সরকারের কোনোদিনই দেশপ্রেমিক হৈয়া ওঠার সম্ভাবনা নাই, কারণ সে নিজের সামরিক ভ্যালুজ আর অ্যাটিটুডস নিয়া একটা আন্তর্জাতিক ফর্মূলা বাস্তবায়নের মিশন নিয়া আসছে। যা কিছু নির্মমতা আর অসভ্যতা সেইটা তার নিজের, যা কিছু কর্মসূচি তা অন্যের।
সুমন রহমানের এই অনুধাবণ বর্তমান সরকারের চেহারাকে বড় স্পষ্ট করে তোলে।
-----------------------------------------------
সচল থাকুন ---- সচল রাখুন
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
যেই লাউ সেই কদু
সেনাসমর্থিত আর সেনাশাসিত শব্দযুগলের মাঝে আমি কোনো ফারাক খুঁজে পাইনা । ইনক্যাপ্সুলেশ্ন কিংবা উইন্ডোড্রেসিং যত যাই করা হোক না কেন, থলের বেড়াল বেরিয়ে আসে ।
আর এতো বেড়াল নয়, একেবারে রাক্ষস ।
-----------------------------------
'আমি ও অনন্তকাল এইখানে পরস্পর বিস্ময়ে বিঁধে আছি'
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
একটা জিনিস আমার খুব মনে হয়। পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশকে স্বাধীন করার পিছনে যেমন পাকিস্তান রাষ্ট্রের শোষণ নিপীড়ন প্রভাবক হিসাবে কাজ করেছে, পাশাপাশি জাতি হিসাবে বাঙালির তুলনামূলক শ্রেয়ত্বও একটা ফ্যাক্টর হিসাবে কাজ করেছে।
কিন্তু দুঃখের বিষয়, আজ যখন দক্ষিণ এশিয়া নিয়ে ভাবা হয়, তখন আলোকপ্রাপ্ত রাষ্ট্র হিসাবে ভারতের পাশাপাশি শ্রীলঙ্কার নাম উঠে আসে, এমনকি নেপালও উঠি-উঠি করে। আর বাংলাদেশের স্থান হয় পাকিস্তানের সাথে একই কলামে। দুর্নীতি, জঙ্গিবাদ আর সামরিকততন্ত্র মিলে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ারও তলানিতে থাকা দেশ! পাকিস্তান থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েও পাকিস্তানের ভাগ্যবরণ করা থেকে খুব বেশি দূরে যেতে পারি নি আমরা।
..................................
শুশুকের ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে সাঁতরে এসেছি কুমীরে-ভরা নদী!
ঠিক।
কিন্তু তারপরেও অপ্টিমিস্টিক হৈতে মন চায়....
.......................................
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
সেটাই আফসোস!
তোমার সুরে সুরে সুর মেলাতে
সেইটা তো বেঁচে থাকার শর্ত। এ মন চায় যে More!
...................................
শুশুকের ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে সাঁতরে এসেছি কুমীরে-ভরা নদী!
আ হা
.......................................
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
যত লেখা গত কদিনে পড়লাম তারমাজে আপনার লেখাটা; বিশেষ করে রিয়্যালাইযেশনের ধরন এবং প্রকাশ ভঙ্গিটা চমতকার! আসলেই কতবড়ো ভোদাই হলে বিশাস রাখি জল্পাইয়ের উপর!অন্যদের কথা জানিনা আমার অবস্থা হয়েছে বানে ভাসা মানুষের মতো, যা পাই তাই আকরে ধরি; যদিও জানি সবই ভেসে যাচ্ছে এবং যাবে...। যাইহোক আপনার শেষের লেখাটা মানে দক্ষিন এশিয়ায় বাংলাদেশের অবস্থানের যে তূলনামূলকচিত্র তুলে এনেছেন তা এক ভয়ংকর সত্য হয়ে উঠেছে আমাদের জীবনে! আগে তাও তূলনামূলক সাদা গাত্রের লোকজন ভারতীয় বা ইন্ডিয়ান কিনা জানতে চাইতো এখন সরাসরি বলে ফেলে আর য়্যু ফ্রম পাকিস্থান?...আমি সাথে সাথে যতদ্রুত সম্ভব পরিস্কার করে বলি...আইম নট পাকি য়ু নো! রাগে আমার গাটা জলে...আজকে আমাদের সবচেয়ে ভয়ের কারন হলো আত্তপরিচয়ের সংকট! আজকের পাকিস্তান যদি আমাদের ভবিষ্যত হয় তবে কিন্তু আবার জিতে যাবে ৪৭! এই দুঃসপ্ন বাস্তবে হওয়ার আগে অন্তত আমার সৃতি যেন নষ্ট হয়ে যায়!..."শুশুকের ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে সাঁতরে এসেছি কুমীরে-ভরা নদী!"...যথার্থই লিখেছেন দাদা!
ধ্রুব
ধন্যবাদ ধ্রুব, আসলে নিজের গায়ে না লাগলে কোনোকিছু নিয়ে কী বোর্ডকে বদার করা খুব ডিফিকাল্ট আমার জন্য। আমি সাউথ এশিয়ান স্টাডিসের ছাত্র। সেখানে দেখা যায়, একটা গোষ্ঠী হিসাবে নেগোসিয়েশন করতে সুবিধা তাই আমাদের বড় দাদা ভারত এই শিরোনামে আপত্তি করে না। আবার এই পুরা সাউথ এশিয়ায় একমাত্র ইন্ডিয়া ছাড়া আর কেউ যে "শাইনিং" না, সেইটা প্রদর্শনেও বিন্দুমাত্র কার্পণ্য করে না তারা। আমাদের অবস্থাটা হৈতেছে চেয়ারম্যানের গোষ্ঠীর গরিব আত্মীয়স্বজনের মত। চেয়ারম্যানের গোষ্ঠী হওয়ার সুবাদে তিনিই আমাদের হৈয়া যা কিছু বলবার বলতেছেন, আমাদের আর আলাদা বক্তব্য কিছু নাই। আবার গরিব হওয়ার সুবাদে যখন তখন তুচ্ছতাচ্ছিল্য করার নৈতিক অধিকারও জন্মায় তার, যেহেতু এইটা তার বাড়ির কলঙ্ক!
এইরকম একটা অবস্থায় যখন আমাদের নিভু-নিভু গণতন্ত্র বহুজাতিক-সামরিক চক্রান্তে পুরাপুরিই নিভে যাওয়ার তালে আছে, তখন নিজের ঘরের কষ্ট যেমন শেয়ার করতে হয়, তেমনি ঘরের বাইরের গোষ্ঠীর তাচ্ছিল্যও প্রাণে বড় লাগে।
আল মাহমুদের কবিতায় আছে: "পলাতক বলে লোকে, বুকে বড় বাজে/ আমিও তো হতে চাই জীবনের জলাধারে তুমুল রোহিত"
ধন্য আশা কূহকিনী!
ধন্যবাদ।
.......................................
শুশুকের ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে সাঁতরে এসেছি কুমীরে-ভরা নদী!
আবারো যথার্তই বলেছেন দাদা বলা ছাড়া কোন উপায় নেই, আমারও ক্ষুদ্র জীবনে তাই ধারণা! আপনার পরিচয় জেনে ভালোলাগলো, যদিও আপনার গল্পের আমি একজন পাঠক। ভাবতাম এত সুন্দর উপলব্দি নিয়ে কোন মানুষ্টা এত ভালো গল্প লেখে! যদিও আমার অনুজ জিফরানের মাধ্যমে আপনার গল্পের সাথে আমার পরিচয়। আরো ভাল কিছু লেখার অপেক্ষায় থাকলাম।ধন্যবাদ আপনাকে।
ধ্রুব
এইবারের মার্শাল কিন্তুক ভারতপন্থী...খিয়াল কৈরা..
নতুন মন্তব্য করুন