(কিছুক্ষণ আগে শংকর এর লেখা "একটুর জন্যে" অণুগল্পটি পড়ে অনেক পুরনো আমার একটা লেখার কথা মনে পড়ে গেল। এই লেখাটিকে ঠিক মৌলিক লেখা হিসেবে আমি গণ্য করিনা বলেই কোথাও পোস্ট করিনি আগে কখনো। লেখাটি বেশ কয়েক বছর আগে আমেরিকা থেকে প্রকাশিত একটি পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল।)
ঈশ্বর প্রতিটি দেশেই কিছু কিছু গর্দভ শ্রেণীর লোক সৃষ্টি করেছেন। গাধা প্রকৃতির এই লোকগুলো বিভিন্ন সময়ে নিজেদেরকে মহা বুদ্ধিমান ভেবে বসে (না হলে তারা আর গাধা হবে কেন?) এবং যথেষ্ট মাথা খাটিয়ে কিছু কাজ করে ফেলে। তার পরিণতি স্বাভাবিক ভাবেই তাদের জন্যে নিয়ে আসে দুর্ভাগ্য আর বাদবাকী সবার জন্যে হাসির খোরাক। আমেরিকার বিভিন্ন গর্দভ ক্রিমিন্যালের কাহিনী নিয়ে বেশ কয়েক খানা বই লেখা হয়েছে। কয়েকটি গল্প এখানে পেশ করা হোল। হাসির দায়িত্ব সম্পূর্ণ পাঠকের নিজের।
কতিপয় গর্দভ ক্রিমিন্যালের কাহিনী
গাধা নাম্বার এক
ব্যাংক ডাকাতি করতে গিয়েছে এই গাধাটি। কাঁচের নিচে দিয়ে কাউন্টারের মেয়েটিকে একটি চিরকুটে লেখা নোট আর একটা কাগজের ঠোঙ্গা পাঠালো সে। তাতে লেখা আছে,‘আমার পকেটে পিস্তল আছে। চুপচাপ দশ মিলিয়ন ডলার এই কাগজের ঠোঙ্গার মধ্যে পুরে আমাকে দাও। অন্যথায় তোমার কপালে দুঃখ আছে।‘ মেয়েটি বুদ্ধিমতী, গাধা চিনতে তার ভুল হয়নি। সে মুচকি হেসে জবাব দিল,‘তোমার কি মাথা খারাপ? আমাদের এই ছোট্ট শাখাতে এত টাকা থাকে কখনো? তবে দুশ্চিন্তা করোনা, আমাদের কাষ্টমার সার্ভিস ভয়ানক ভালো। আমি আমাদের হেড অফিসে এক্ষুনি ফোন করে দিচ্ছি, এবং তারা ঘন্টাখানেকের মধ্যেই টাকা নিয়ে এখানে চলে আসবে। আর তোমার দেওয়া ছোট্ট এই কাগজের ঠোঙ্গাতেও এত টাকা ধরবে না। হেড অফিসের লোকেরা একটা বড়সড় ব্যাগও সাথে নিয়ে আসবে। ওরা না আসা পর্যন্ত তুমি খামাখা এখানে কষ্ট করে দাঁড়িয়ে থাকবে কেন? বরঞ্চ তুমি আমাদের ম্যানেজারের অফিসে বসে আরাম করো, সে আজকে ছুটিতে আছে। টাকা এলেই আমি তোমাকে খবর দেব।‘ মহা বুদ্ধিমান ব্যাংক ডাকাতটি সে হাসি এবং আশ্বাসবাণীতে গলে গিয়ে ম্যানেজারের অফিসে ঢুকে পড়লো। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত আইনস্টাইন বাবাজী এখনো জেলে বসে ভাবছেন যে তার প্ল্যানের খুঁতটা কোথায় ছিল।
গাধা নাম্বার দুই
এই গাধাটিও ব্যাংক ডাকাতি করতে গিয়েছে, তবে সে আর একটু চালাক বলে মিষ্টি কথায় ভোলেনি। টাকা নিয়ে সে তড়িঘড়ি করে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেছে। ব্যস্ততার জন্যে সে খেয়াল করেনি যে সেলুলার ফোনটিকে আর পকেটে পোরা হয়নি। সেটাকে কাউন্টারের উপরেই রেখে সে চলে গেছে। পুলিশের হস্তগত হবার পাঁচ মিনিটের মধ্যেই গাধাটির নাম-ধাম ঠিকানা বার করে ফেলা হোল ফোন কম্পানিতে খোঁজ নিয়ে। দশ মিনিটের মধ্যেই সাদা পোষাকে পুলিশ এসে কড়া নাড়লো তার ঘরের দরজায়। দরজা খুললেন চোর বাবাজী। ‘কি চাই?‘ পুলিশ অফিসার উত্তর দিলেন,‘তোমার জন্যে একটা ভাল আর একটা খারাপ খবর আছে। ভালটা হচ্ছে যে আমরা তোমার হারিয়ে যাওয়া সেলুলার ফোনটিকে খুজে পেয়েছি।‘ গাধাটি একগাল হেসে বললো,‘তোমাকে অনেক ধন্যবাদ ফোনটিকে খুঁজে পাবার জন্যে। আর খারাপ খবরটি কি?‘
গাধা নাম্বার তিন
এর ভুলের মাত্রাটি দুই নাম্বার গাধার মতোনই। ইনিও ব্যাংক ডাকাতি করতে গিয়েছেন। গাধাটির কাছে পিস্তল আছে এই হুমকি শুনে কাউন্টারের মেয়েটি বললো,‘মাপ করবেন, কিন্তু সাথে অস্ত্র রাখবার মতো বয়েস কি হয়েছে আপনার?‘ বলাবাহুল্য তাতে আমাদের কাহিনীর নায়কের প্রচন্ড রাগ হোল। ‘কি বলতে চাও তুমি? আমি এখনো সাবালক হইনি? এই দ্যাখো আমার ড্রাইভিং লাইসেন্স, এখানে পরিস্কার করে আমার জন্ম তারিখ লেখা আছে। কি এবার বিশ্বাস হয়েছে তো? দাও তাড়াতাড়ি টাকাগুলো দিয়ে দাও।‘ ক্যাশিয়ার মেয়েটি ভদ্রভাবে ক্যাশের টাকাগুলো দিয়ে দিল। দুর্বৃত্তটি হাসিমুখে বিদায় নিল। ক্যাশিয়ার মেয়েটি শান্ত ভাবে পুলিশকে ফোন করলো। কেননা সে ড্রাইভিং লাইসেন্সে পরিস্কার দেখে নিয়েছে ডাকাতটির নাম ও ঠিকানা।
গাধা নাম্বার চার
চতুর্থ গাধাটি জেল খাটছে। একদিন কিভাবে যেন সে জেল পালাতে সক্ষম হোল। যখন জেলের গার্ডরা টের পেল ততক্ষনে পাখী ফুড়ুত। গার্ডরা সবাই মিলে চিন্তা করছে যে কিভাবে ধরা যাবে কয়েদীটিকে। এমনি সময়ে ফোন বাজলো। ফোনটি এসেছে স্থানীয় হাসপাতাল থেকে। ‘হ্যালো, তোমাদের জেলখানা থেকে কি সম্প্রতি কোন কয়েদী পালিয়েছে নাকি?‘ ‘হ্যাঁ, কিন্তু তোমরা সেটা জানলে কিভাবে?‘ ‘তোমাদের কয়েদীকে আমরা এখানে ঘুম পাড়িয়ে রেখেছি। ঘন্টা দুয়েকের মধ্যে এসে তাকে নিয়ে যেতে পারবে।‘ গার্ডরা তো অবাক,‘তোমরা ধরলে কিভাবে বদমাশটাকে?‘ হাসপাতালের নার্সটি হেসে বললো,‘তোমাদের কয়েদীটি পালাতে গিয়ে পা কেটে ফেলেছিল। আমাদের হাসপাতালে সে এসেছিল ক্ষত চিকিৎসার জন্য। আমরা প্রথমে তেমন কোন সন্দেহ করিনি। কিন্তু রোগী যখন অ্যাডমিশন ফর্মে আঘাত প্রাপ্তির কারণ হিসেবে লিখলো ‘জেল পালাতে গিয়ে‘, তখনই আমরা বুঝে গেলাম গোটা ব্যাপারটা। তাকে কড়া ডোজের ঘুমের ওষুধ দিয়ে তারপর তোমাদেরকে ফোন করলাম।‘ সত্যবাদিতার পুরষ্কার হিসেবে গাধাটির কোন লঘু শাস্তি হয়েছে কিনা, সেটা জানা যায়নি।
গাধা নাম্বার পাঁচ
একটি সেভেন-ইলেভেন স্টোরে ডাকাতি করে বাইরে বেরিয়েই এক পুলিশের সামনা-সামনি পড়ে গেল আমাদের কাহিনীর গাধাটি। ভয়ে সে জোরে ছুট দিল, এবং বলাই বাহুল্য পুলিশও তার পিছু নিল। দৌড়াতে দৌড়াতে গাধাটি খেয়াল করলো যে অনুসরণকারী পুলিশটি গায়ে গতরে বেশ মোটাসোটা (সম্ভবতঃ অতিরিক্ত ডোনাট ভক্ষণের ফল স্বরূপ)। ক্রমে ক্রমে তাদের দূরত্ব বাড়তে লাগলো। দৌড়াতে দৌড়াতে হঠাৎ গাধাটির সামনে পড়লো এক উঁচু দেয়াল। হাঁচড়ে-পাঁচড়ে কোনক্রমে গাধাটি দেয়াল বেয়ে উপরে উঠে পিছনের দিকে তাকালো। সে দেখলো যে রাস্তার উপরে দাঁড়িয়ে পুলিশটি কোমরে হাত দিয়ে তার দিকে হাসিমুখে হাত নাড়ছে। গাধাটি অবাক হয়ে ভাবলো, পুলিশটি কি গাধা নাকি? আসামীকে ধরতে না পেরেও সে হাসছে কেন? যাই হোক, এটা নিয়ে সে আর বেশীক্ষণ সময় নষ্ট না করে দেয়ালের অপর দিকে লাফ দিয়ে নামলো। এবং সেই মুহুর্তে তার কাছে পরিষ্কার হয়ে গেল পুলিশের কোমরে হাত দিয়ে হাসির কারণটি। কেননা এত কষ্ট করে যে দেয়ালটি সে টপকালো সেটি আসলে ছিল শহরের জেলখানার দেয়াল।
গাধা নাম্বার ছয়
শেষ গল্পটি ঘটেছিল একটি স্টেডিয়ামে। চিয়ার-লীডার মেয়েদের ড্রেসিংরুমে হঠাৎ করে একজন আবিষ্কার করলো যে ছাদের বাতির মধ্যে কি যেন একটা লুকানো আছে। বাতি খুলে দেখা গেল যে সেখানে একটি ভিডিও ক্যামেরা আছে। কেউ নিশ্চয়ই লুকিয়ে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের ছবি তোলার জন্যে সেটা লাগিয়ে গেছে। কিন্তু এমন কাজটি করলো কে? ভাল করে ক্যামেরার ভিডিও টেপটি পরীক্ষা করে দুর্বৃত্তকে চেনা গেল। সে স্টেডিয়ামের একজন জ্যানিটর। মহাবুদ্ধিমান এই দুস্কৃতিকারী প্রথমে ভিডিও ক্যামেরাটি টেস্ট করার জন্যে নিজের কিছুটা ভিডিও করেছিল।
মন্তব্য
উঁহু ! আপনার সাথে একমত নই ! গাধারা এতো গাধা হয় না !
হা হা হা !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
খুব সম্ভবতঃ আপনি সঠিক। গাধারাও এদেরকে গাধা বলে ডাকবে।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
অফিসের সবাই হা করে আমার দিকে তাকিয়ে আছে, আমার হয়েছে টা কি? প্রথম গাধার গল্প পাড়তেই তারাও আমার মত হো হো করে হাসতে থাকল, তারপর বলে, আর কি লেখা আছে? এভাবে যখন শেষ গাধার কাছে আসলাম,সহকর্মীদের সাথে রোগীরাও যোগ দিয়েছে হাসিতে। এরকম দম ফাটানো হাসির লেখা অনেকদিন পড়িনি। আপনাকে সহস্র কোটি সালাম আর ধন্যবাদ।
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
আমি নিজেও যখন এদের এই জাতীয় কান্ডকারখানা সম্পর্কে জানলাম তখন আমারও আপনার মতো অবস্থা হয়েছিল। যত পড়ি ততই হাসি।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
এই জন্যইতো ওরা গাধা
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
প্রথম দুটা কাহিনী শুনেছি আগে। বেশ মজা পেলাম। তবে দুঃখ লাগে বেচারারা সত্যি কথা বলে ধরা খাইল বলে...সততার আজকাল দাম নাই...
----------------------------------
হতাশাবাদীর হতাশাব্যঞ্জক হতশ্বাস!
-------------------------------------------------------------
জীবন অর্থহীন, শোন হে অর্বাচীন...
আমি এদের কিছু নাম দিয়ে দেই। পড়তে পড়তে মনে হলো, তাই দিচ্ছি।
১ নম্বর গাধা: ছাগল গাধা
২ নম্বর গাধা: হাবা গাধা
৩ নম্বর গাধা: বাচ্চা গাধা
৪ নম্বর গাধা: ১ নম্বর গাধা
৫ নম্বর গাধা: গাধাদের মধ্যে গাধা (মানে গাধারা যাকে গাধা বলে)
৬ নম্বর গাধা: গাধামানব।
আপনার দেওয়া নামগুলো একদম খাপে খাপ মিলে গেছে। দারুণ!
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
হাসির দাযি়ত্ব সম্পূর্ণ পাঠকের নিজের।
সহমত হওয়া গেলো না, এমন বেদম হাসির গল্প পড়ে যে ব্যাটা হাসবে না তার ক্রনিক কনস্টিপেশন আছে কিংবা সে নিজেও ঐ জাতীয় গাধা। আরো লিখুন এই রকম রাসভলীলা।
বলা তো যায়না কার কি সমস্যা, তাইই এই ডিসক্লেইমার।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
ছয় নম্বরটা অরিজিন্যাল গাধাআআআআআআআআআআআআআআআআআআ
---------------------------------------------------------
রাত্রে যদি সূর্যশোকে ঝরে অশ্রুধারা
সূর্য নাহি ফেরে শুধু ব্যর্থ হয় তারা
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
হা হা হা ,
ভাল হয়েছে জাহিদ ভাই---
(কিন্তু এই লোকগুলোর সাথে আমার ভাবনা চিন্তার মিল দেখে যারপরনাই রকমের উদবিগ্ন !!!!----আচ্ছা, আমাকে জেলে নিলে, কোন জেলটা ভাল বলে আপনার মনে হয়???)
এইতো ফেললেন মুশকিলে। কোন জেলটি ভালো সেটা বলতে গেলে আমাকে অন্ততঃ গোটা কয়েক জেলের ভাত আগে খেতে হবে।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
পাঁচ নম্বর গাধাটা সব গাধার রাজা!!
বেচারার কপাল খারাপ তাতে কোন সন্দেহ নেই। পাঁচ নম্বর গল্পটা আমার নিজেরও সবচেয়ে প্রিয়।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
হি হি হি হি।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
সব গাধাই গাধা, কিন্তু এই গাধাটা বড় ভালো গাধা। এরকম গাধা গাছে ধরে না।
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
মাটিতেই জন্মায়..
গাধাগুলা অন্তত আমার চাইতে বেশী বুদ্ধিমান!!!!!!!!
অনেক দিন আগে আমেরিকান টিভিতে "America's Dumbest Criminals" বলে একটা সিরিজ দেখাতো। তাতে নানান রকম গাধা ক্রিমিন্যালদের কার্য্যকলাপের বর্ণনা থাকতো। তখন আমার উচিত ছিল সে কাহিনী গুলোকে একটা খাতায় টুকে রাখা। তাহলে আজকে সেগুলোর বয়ান দিয়ে সচলে একটা সিরিজ শুরু করে দিতে পারতাম।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
হা হা হা
সেইরাম মজা পাইলাম।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
নতুন মন্তব্য করুন